পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.১ম সংখ্যা ] কারখানাবাদী ও স্বাক্ষুদ্যবাদী ፃ¢ শত বৰ ধরিয়া শুধু “চাষ কর আনন্মে, তোমরা চাষ কর नानाच” uरे दागे चनर्शन दर्दन कब्रिज्ञा देएब्रज चांमाप्नब्र মনে এমন একটা চাষ-প্রতির -সঞ্চার করিয়াছে যে, এখন “ফ্যাক্টরীগঠনেই মুক্তি” এইকথা ইংরেজ-দুখগ্ৰন্থত হইলেও জামরা আমাদের বহুদিনের রূদ্ধ মনোবৃত্তিগুলিকে স্ফৰ্ত্তি দিবার জন্ত তাহাই ধ্রুব সত্য বলিয়া মানিয়া লইয়াছি। r 驟 ইয়োরোপের বর্তমান অবস্থা যে-প্রকার তাহাতে সম্ভাবী শত্রুর এারোধেন ও কামানের এলাকার মধ্যে কোনোপ্রকার ধন-সম্পত্তি না রাখাই বাঞ্ছনীয় । ইয়োরোপের পশ্চিমের দেশগুলির প্রায় প্রত্যেকটিই কারখানা চালাইয়া অর্থোপার্জন করে। এইসকল কারখানাই ঐ দেশগুলির প্রধান সম্পদ। তাহারা এইসকল কারখানাতে প্রস্তুত ভ্ৰব্য-সম্ভার এসিয়া ও আফ্রিকা, দক্ষিণ আমেরিকা প্রভৃতি •স্থানে বিক্রয় করিয়া পরবর্তী স্থানগুলির কাচামাল আহরণ করিয়া জাতীয় ঐশ্বৰ্য্য বৃদ্ধি করিয়া থাকে। কারখানাগুলি গোলা বা বোমার সাহায্যে শত্রুপক্ষ যে-কোনো মুহূর্তে উড়াইয়া দিতে পারিলে এইসকল দেশের প্রভূত ক্ষতির সম্ভাবনা । স্বতরাং যদি কোনো উপায়ে কারখানাগুলি সম্ভাবী যুদ্ধক্ষেত্র হইতে বহুদূরে স্থাপন করা যায় তাহা হইলে এইসকল বণিগধৰ্ম্মী জাতিদের বিশেষ স্ববিধা হয় । ইংরেজজাতির সম্বন্ধে উপরের কথাগুলি বিশেষরূপে প্রযোজ্য । ইংরেজজাতি-সম্বন্ধে ইহা ছাড়া আর-একটি কথা বিশেষ করিয়া ভাবিবার অাছে। ইংলও একটি দ্বীপ এবং তাহার জনসংখ্যার পরিমাণে সেই দ্বীপুে স্বদেশসভূত খাদ্যসামগ্রীর বিশেষ অভাৰু। আজকালকার যুদ্ধের অবস্থা এরূপ হুইয়া দাড়াইয়াছে যে, কোনো দ্বীপের পক্ষে বাহিরহইতে-জামদানি-করা খাদ্যের উপর নির্ভর করিয়া থাকা আত্মহত্যার শ্রেষ্ঠ উপায় বলিয়াও ধরা যাইতে পারে। স্বতরাং ইংলও এখন প্রাণরক্ষার জন্যই দেশের মধ্যে চাববাস করিয়া যথেষ্ট খাদ্য উৎপাদন করিতে চায়। একদিকে cनप्नद्र घूणशन (चर्षां९ काबूषाना, शबभांङि थङ्कङि) শঙ্কপক্ষের গোলার এলাকার বাহিরে রাখা ও অপর দিকে cषप्त्रबै छक्-चावान वृकि कब्र ; ७३ छ्श अरबांबटनब्र ধাক্কায় পড়িয়া ইংলও আজকাল ধাহাতে তাহার ধনসম্পত্তি উপনিবেশে ও সাম্রাজ্যের জন্তান্ত স্থলে প্রক্ষিত হয় ७ब६ जूरु श्रेष्ङ cनप्न थाप्नाब्र जडांब ना घराँ उांशत्र বিশেষ চেষ্টা করিতেছে। বর্তমানে ভারতবর্ষে ষে কার্খানাবাদের প্রচার-চেষ্ট হইতেছে তাহার মূলেও যে ইংরেজের শাশ্বত "জেনেরসিটি” নাই তাহা নহে। অৰণ্ড ইংরেজের উপকার হইলেই যে, আমাদের ক্ষতি হইতেই হইবে এমন কোনো কথা নাই। কিন্তু এইরূপ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশী। কারণ উপকার জিনিসটা কেহ বিশেষ করিয়া চেষ্টা না করিলে কাহারও হয় না, এবং এসকল ক্ষেত্রে ইংরেজের নিজের স্বাৰ্থ বজায় রাখিবার চেষ্টার ফলে আমাদের উপকার না হইলে আশ্চৰ্য্য হইবার কিছুই নাই। ইংরেজ আমাদের অপকার করিবে, এ-কথা প্রমাণ করা বর্তমান প্রবন্ধের উদেশ্য নহে, তবে ইংরেজের পক্ষে ভারতীয় কারখানাবাদের সমর্থন স্বার্থবিরুদ্ধ নহে, এইকথা মনে রাখা প্রয়োজন । - প্রত্যেক জাতির সুখ-স্বাচ্ছল্যের আদর্শের মধ্যে কতকগুলি বিশেষত্ব দেখা যায়। এই বিশেষত্ব জাতির প্রাকৃতিক ও ঐতিহাসিক নানান অবস্থার উপর নির্ভর করে। যথা, ইংলণ্ডের মতো শীতপ্রধান ও অহিন্দুধৰ্ম্মাবলম্বী দেশের স্বাচ্ছল্যের জন্য পশম ও গো-মাংসের যেরূপ প্রয়োজনীয়ত, ভারতের পক্ষে সেইসব জব্যের সেইরূপ প্রয়োজনীয়তা আশা করা যায় না। চির-স্বাধীন ও ব্যক্তিত্ববাদী দেশে স্বাচ্ছল্যের দিক্ দিয়া শুধু ছকুম তামিল করিয়াজীবন অতিবাহন করা যতটা কষ্টকর হইবে, চাকর ও প্রভূর সম্পৰ্কীয় ব্যবস্থা যে-দেশে বহুকাল ধরিয়া চলিয়া জালিতেছে সেদেশে তাহা ততটা ছঃসহনীয় হুইবে না। দৈহিক ও অপরপ্রকার পরিচ্ছন্নত ষে দেশে যতটা আবৃত হয়, সে-দেশে आधूनिक शाङ्गेन्नैौ जौबन (इणि णादेन हेजानि ५३ জীবনের সহিত আচ্ছেদাবন্ধনে বাধা ) তত অন্ধখের কারণ হইবে । - শাভিপ্রিয় ও পারিবারিক জুখের জন্ত সতত লালায়িত যে জাতি, সে-জাতির পক্ষে সহরের ऐं★खखना e *ब्रिवांब्रबिहिब्र औदनषांखां चचांजकून्याभघ्न इहैद्रय । शङब्रां९ cनथी शाई८ङएइ cष, ७कü चांङिद्ध गङाडा, चांनर्न, थई, हेडिशंग, बैौडिनैौङि देण्प्लांकि जकल