পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/২৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৩২ দরকারী ও উংকৃষ্ট জ স্থর মাংস ভক্ষণ, এদেশে কেবল যে বা ভংস শ্ল ষ্টবে তাঙ্গা নয়, অস্বাস্থা কর ও হইবে । আমি বলিলাম, আমাদের মধ্যে যদি কাহার ও গোমাংস ভাল ন লাগে, তাহাকে উই৷ থাইতেই হইবে, এমন কোন কথা নাই । তিনি কি ক্ষু ঘtড় নাড়িলেন এবং বলিলেন যে, ভারতের ষ্টতর লোকদিগকে গোমাংস খাটতে নিষেধ না করিলে তাঙ্কার অনায়াসেই থাইলে ।” প্রাচীন বঙ্গ-সাহিত্যে ধ্বস্তাত্মক * কবিতা । ভয়, বিস্ময়, মুখ ও বেদন প্রভৃতি বুঝাইবার জন্য প্রকৃতি মামাদিগকে কতক গুলি শব্দ দিয়াছেন । সেই গুলিই মানব-ভাষার সূচনা ! আহাঁ, “উহু, মানবকণ্ঠের প্রথম ভাষা ; ইহার সঙ্গানুভূতি ও রূপা প্রার্থ $হয়। সর্বপ্রথম বছর নিকট একের আবেদন জানাষ্টয়া1%, । চহারা ঐক্যের আদিম । fক ; এই মাহ, ‘উল্প ছাড়া ও কতকগুলি শব্দ আছে, যাহা শুধু ধনাত্মক ; তাহার কোন দুব্যবিশেষের গুণ কিংবা অবস্থা জ্ঞাপক “ধকধক অগ্নি” বুলিলে জলস্থ ও উজ্জল অগ্নিশিখার চিত্র চক্ষে ভাসিয়া উঠে । অথচ এই ধকধকের প্রকৃত অৰ্থ কি, তাহ ঠিক বলা যায় না । অগ্নি যখন প্রবলভাবে জলিয়া উঠে, তখন তাহার একটা শব্দ হয়, কিন্তু বোধ হয় ‘দপ দপ শব্দই অগ্নির সেই ধ্বনিবাচক । ‘ধক ধক বিশেষরূপে যেন অগ্নির ঔজ্জ্বলাবাচক ; সেই ওজলের সঙ্গে ‘ধক্ ধৰ্ক' যে কি কি কারণে এরূপ ঘনিষ্ঠভাবে সংশ্লিষ্ট হইল, তাহ বলা যায় না । কিন্তু এই হেতুশূন্য শব্দটি নিরর্থ হইয়াও একান্তরূপে সার্থক । শত কথায় যে কাহিনী ভালরূপে বর্ণনা করা যায় না, ধ্বনায়ুক শব্দগুলি অতি সংক্ষেপে অথচ অতি স্পষ্টরূপে বিশেষ্যের সেই গুণগুলিকে বুঝাইয় দেয়। কবিতায় এই সংক্ষিপ্ত অথচ মৰ্ম্মজ্ঞাপক ধ্বন্যাত্মক S DDD DD DS DD DD SDDD DDS BBBB BBBB SBBS श्रृंभ कि९१।'बाबाश्५ °ल १९६१ ५१क % अमृङ भन्न कप्छन। প্রবাসী । [ ४ब छांत्र । শব্দ গুলির অভিঘাতে অতি অল্প পরিসরের মধ্যে কোন অপূৰ্ব্ব ছবির অৰতারণ করা যায় । কাব্য-সাছিতো উহার মমের নহবৎ বাঞ্জ ; কি বলিয়। যায়, তাহ যেন স্পষ্ট করিয়া বুঝিতে পারা যায় না, অথচ মন মোহিত করিয়া ফেলে। ইংরেজী সাহিত্যে ধ্বন্যায়ুক কবিতার ংখ্য বেশী নহে, আমেরিকার সুপ্রসিদ্ধ কবি এডগার এলেন পে। পুলনায়ক কবিতা রচনার বিশেষ চেষ্টা পাইয়াছেন, এবং তাহার “দাড়কাক” (The Raven) শীর্ষক কবিতাটি এই শ্রেণীর কবিতার একটি উৎকৃষ্ঠ নিদশন । আমাদের ভারতচন্দ্র রায় এই ধ্বন্যাত্মক কবিতারচকগণের শীর্ষস্থানীয়। ভারতচন্দ্রের অনেকগুলি কবিতা শুধু ধ্বনির তরঙ্গ তুলিয়া উন্মাদকর সৌন্দয্যের স্বষ্টি করিয়াছে। যে কথার অর্থ নাই, যাস্থ পক্ষীর কাকলীর নায় অস্পষ্ট, তাহ তদীয় রচনায় সেই কাকলীর ন্যায়ই মিষ্ট, এবং চার্যগ্রথিত সুসংস্কৃত শব্দ রাশি হইতেও অধিক সার্থক হইয়াছে । গঙ্গাতরঙ্গবর্ণনোপলক্ষে তিনি “ছলচ্ছল, টলট্টল, কলকল তরঙ্গ৷” এই ছলটির অবতারণ। করিয়াছেন ; তরঙ্গের এই তিনটি বিশেষণের একটির ও অথ অভিধান খুজিয়া পাওয়া যাইবে না । তথাপি এই তিনটি শব্দ যতদূর অথজ্ঞাপক হইয়াছে, ইহাদের পরি বৰ্ত্তে অন্য তিনটি উৎকৃষ্ঠ অভিধানিক শব্দ প্রয়োগ করিলেও সেরূপ হইত না । ‘ছলচ্ছল”—জলের প্রবাহব্যঞ্জক, ‘টলট্ৰল’ -জলের নিৰ্ম্মলতা ব্যঞ্জক, এবং ‘কলঙ্কল’--- জলের নিক্ষণব্যঞ্জক । “মহারুদ্ররূপে মহাদেব সাজে । ভভস্তম, ভভন্তম শিঙ্গা ঘোর বাজে ॥” প্রভৃতি কবিতাটিতে রৌদ্ররস যেরূপ বৰ্ণিত হইয়াছে, সে রূপ চিত্র সাহিত্য ক্ষেত্রে সুলভ নহে। অথচ ভারতচঞ্জ কোন গুণবিশেষের দীর্ঘ ধ্যাথা দ্বারা এই চিত্র উজ্জ্বল করিতে চেষ্টা পান নাই ; ধনাত্মক শব্দ গুলি অর্থহীন গুরুগম্ভীর স্বরে যেন মহাদেবের রুদ্রমূৰ্ত্তির এক বিশাল চিত্ৰপট অমর অক্ষরে আীয় স্তু করিয়া ফেলিয়াছে । “ধিয়া তা ধিয়া তাধিয়া ভূত নাচে।” এবং “ক্ষণ ফণ, ফণী ফণ, ফণী ফঞ্চ গাজে ।” প্রভৃতি শব্দের অট্টরোলে ভৈরবরস যেন সাক্ষাৎ মূৰ্ত্তিমান श्प्री ८म*? ब्रिाँdछ् ।। 4हें खfrबब्र शबमाॉश्वक अकब्र