২৫০ প্রশ্বাসী । [ sअ छांनं । চিত্র অকিবার চেষ্টা করিয়াছেন । তবে তাহার উপর বেশী নির্ভর করা যাইতে পারে না ; যেহেতু সেই কঙ্কালদর্শনে প্রমাণ হয় যে, সে সময়ে সমগ্র যুরোপে একজাতীয় লোক বাস করিত না, তাহাদের গঠনে কিছু পার্থক্য লক্ষিত হয় । কোন জাতীয় মানবের মাথা দৈর্ঘ্যে বেশী হয়, কাহার ও প্রন্থে । যথ, কাফরার মাথা লম্বার বৈশী, আমাদের পরিসরে । এখন, দুই রকমেরই মাথ মতি প্রাচীন ভূস্তরে পাওয়া গিয়াছে । কোন জাতি প্রথম সষ্ট হইয়াছিল, বল সহজ নয়। তবে স্পাই এ যে অস্থিপঞ্জর পা ওয়া গিয়াছে, তাহা দেখিয়। বোধ হয় যে, প্রাচীন মানব খুব বলিষ্ঠকায় হইত, কিন্তু ৫ ফুটের বেশী লম্বা হইত না । তাঙ্কাদের পায়ের গুড়ি চৌড়া, উরুর হাড় গরিলার মত বfকা, মাথাটা লম্বা, কপাল নীচু এবং উপর দিকে ঢাল, প উচু, নাক চেপ টা, কাণ সক, চোয়াল বড় ও মুখমণ্ডলের উদ্ধদেশ অপেক্ষ উভয় পাশ্বে অধিক চোড়া ( pr guath us), সামনের দী ত বড় ও স্তচল আর চিবুক খুব ছোট হইত। বিখ্যাত ফরাসী মানবতত্ত্ববিদ কাতরফাজ, মনে করেন যে, প্রাচীন মানবের চোয়ালট লfদরের মত pr gnath us হুইত, মার তাহদের রং হলদে এৰ চুল লাল হই ত জম্মান পণ্ডিত হেকেলের মত এই যে আদিম মানব অনেকটা কাফরীদের মত চই ত , তাহাদের রং কাল, চুল পশমের মত মোট ও ক্টো কড়াম । এ দুই মতই কিন্তু অনুমান মাত্র । দ্বিতীয়, প্রাচীন মানবের বাস্থ্য ও অা ভ্যন্তরীণ অবস্থা । আমরা যে সময়ের বিষয় আলোচনা করিতেছি, তাহা ঐতিহাসিক কালের অনেক পূৰ্ব্বে । সেই জন্য বৰ্ত্তমান বা আধুনিক কোন নরজাতিবিশেষের সম্বন্ধে যেরূপে জামরা জ্ঞান লাভ করিতে পারি, তাহ এস্থলে সম্ভব নহে। পণ্ডিতেরা কেবল অনুমান দ্বারা অতীতের তামসী যবনিক কিয়ং পরিমাণে উত্তোলন করিবার চেষ্টা করিয়াছেন। এই অকুমানের ভিত্তি দুইটী ; প্রথম, প্রাচীন-মানবের রচিত উপকরণাদি ; দ্বিতীয়, সেইরূপ অবস্থাপন্ন আধুনিক বন্য বা অসভ্য জাতির আচার बादशंद्र । उझिांप्नब ब्रहिउ अदा बांदांद्र विवि५,
- The Human Species, P, 242.
७थरष्ठ ब्रॉनि निर्द्विङ अनु अंक हेष्ठाॉनेि, ७द१ जहि कित्र শৃঙ্গোপরি খোদিত চিত্রাবলী । যতদূর বুঝিতে পারা যায়, মতি প্রাচীন মানব শিকারি অবস্থা অতিক্ৰম করিতে পারে নাই। মানারূপ ভীষণ শ্বাপদের সহিত যুদ্ধ করিয়া মানব তখন কোনরূপে জীবিক নিৰ্ব্বাছ করিত । সে অতি কায় হস্তী মারিত, গুস্থ-ভল্লুক মারিত, বৃহৎ হরিণ মারিত ; এবং জঙ্গলস্ত,পে প্রকাও সামুদ্রিক মৎস্যের যে সকল অস্থি পাওয়া গিয়াছে, তাহ দর্শনে বোধ হয়, যে, ক্রমশঃ সে নৌকা তৈয়ার করিয়া জলপথেও যাত্রা করিতে শিখিয়াছিল । ইহা কিন্তু পরে হয় । অগ্নশস্ত্রের আকৃত্তি ও গঠনে শিল্পনৈপুণ্যের তারতম্য হইতে বেশ বুঝা যায় যে, যদি ও এই পুরাতন মানুষের প্রস্তরযুগ অতিক্রম করে নাই ( অর্থাং পিস্তুল লোহাদির ব্যবহার শিখে নাই ), তথাপি তাহাদিগকে দুষ্ট শ্রেণীতে বিভক্ত কর! যাইতে পারে । এক শ্রেণী অনা শ্রেণীর পরে হইয়াছিল, এবং তাহার। তfহাদের কৃত প্রস্তর, অস্থি ও কাষ্ঠনিৰ্ম্মিত অস্ত্রশস্ত্রের গঠনে অধিক বুদ্ধিমত্ত ও শিল্পনৈপুণ্যের প্রমাণ রাখিয়া গিয়াছে । প্রাচীন মানবেতিহাসের এই দুই বিভাগকে লর্ড এভ বরি পূর্ব প্রস্তরযুগ এবং উত্তর প্রস্তরযুগ বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। ফরাসী পণ্ডিতের "ভাঙ্গ। পাথর’ ও ‘চাচা পাথরে’র প্রভেদ করেন। প্রস্তরযুগের এই দুই ৰিভাগের মধ্যে অনেক কালের ব্যবধান দৃষ্ট হয় । যে গুহাতে দুই রকমেরই অবশেষ পাওয়া গিয়াছে, সেখানে দেখা গিয়াছে যে, ঐ দুই স্তরের মধ্যে এক খুব পুরু প্রস্তরের স্তর বিদ্যমান আছে । এই শেষোক্ত স্তর এত পুরু হইতে সহস্ৰ সহস্ৰ বৎসর লাগিয়া থাকিবে । কোন কোন পণ্ডিত মনে করেন যে, পূর্ব প্রস্তরযুগের. অন্তে পশ্চিম যুরোপে মানবজাতি উঠিয়া যায়, পরে আবার এসিয়া ও পূৰ্ব্ব যুরোপহইতে একটু বেশী সভ্য জাতি আসিয়া ফ্রান্স, জৰ্ম্মনি প্রভৃতি দেশে এবং ডেনমার্কের সমুদ্রতটে উপ নিবেশ স্থাপন করে । পূৰ্ব্ব প্রস্তরযুগে মানৰ পৰ্ব্বতগুহায়, শৈলতলে বা নদীতটে বাস করিত । শেষোক্ত স্থান, শিকারের গুৰিধ इहेङ बलिब्र, cवां५ श्ह, भप्नॉनैौङ दब ।। 4हे मूत्रब्र
