পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৫০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১শ ও ১২শ সংখ্যা । ] সাক্ষাৎ করিয়া তাহার রূপাভিখারী হন। কথিত আছে আকবরসহ বিফলমনোরথ হইয়া প্রত্যাবস্থানকালে ফকিরের ছয়মাসবয়স্ক শিশু নিজ জীবনদানে বাদ সাহের পুত্র-বর প্রার্থনা করেন, এবং তাঙ্কণর ফলে নিঃসস্থান আকবর সেই বৎসর পুনরায় পুত্রমুখদর্শন করেন । ফকিরের নামানুযায়ী কুমারের নাম সলিম রাখা হয়। আকবরপাই কুমার সলিমকে সৰ্ব্বদাই সেথ বাব বলিতেন। ইনিষ্ট কালে বাদ সাঙ্গ জাহাঙ্গীর নাম ধারণ করেন । কথিত আছে অঙ্গররাজচ্যুষ্ঠিত আন্তঃসত্ত্বাবস্থায় সিক্রিতেই অবস্থান করিয়াছিলেন এবং আজিও লোকেরা দশকদিগকে অঁা তুড়ঘর দেখাচয় দিয়া থাকে। কুমারের জন্ম হইতেই সিক্রির পাঙ্গড়ে রাজকীয BBBB BBB BBBB BBB BB S BBBBBB BBBB খ্রীষ্টাব্দে গুজরাট প্রদেশে মিজ হোসেনের বিদ্রোহ দমনের পর সিক্রিতে আসিয়! নূতন রাজধানীর ফতেপুর নাম দেন । BD DuD BBBB BBBB BBBBB BB BBBB BBS ক্রমে গুর্গপ্রা রে ফতেপুর-সিক্রির চতু'দক ঘেরা ও হইতে থাকে । সেথ সলিমচিস্তি সতত রাজদরবারের সান্নিধ্যে র্তাহার ধ্যানের ধ্যাঘাত হয় দেখিয়। আকবর সাঙ্গকে ফতেপুর সিক্রিতে রাজধানীস্থাপনবাসন পরিত্যাগ করিতে অনুরোধ করেন । তাই ফতেপুর সিক্রি পূর্ণবিকাশ প্রাপ্ত হইবার পূৰ্ব্বেই আবার জনমানবশদ্য হইতে আরম্ভ করে । এমন কি বাদসাঙ্গ জাহাঙ্গীরের সময়েই রাগ্লিতে ফতেপুরসিক্রির মধ্য দিয়া যাতায়াত মহা ভয় সঙ্কুল বলিয়া বর্ণিত झद्देब्रर्छ । ফতেপুর-সিক্রির জনমানবশূন্ত প্রাসাদ বলী ও তাঙ্কার চতুৰ্দ্দিকের ধ্বংসাবশেষ দেখিবার মত জিনিস । তিন শত বৎসরের পরে আজিও অনেক প্রাসাদ নূতন বলিয়া বোধ হয় । ইংরাজ গবর্ণমেণ্টের কৃপায় এই পূৰ্ব্বগেরব অক্ষুন্ন *াখিবার যথেষ্ট চেষ্টা হইতেছে । ফাগু সন সাহেবের তীব্রসমাcostbittà of Ffoto-"How much of this palace remains it is impossible to say. When I was there তছে । the Government were selling the stones at 10 rupees the hundred maunds—a little less than it would cost to quarry them...” (History of Architecture),আজি ফতেপুর-সিক্রি দেখিতে গেলে তিনি প্রবাদী 8እ¢ নিশ্চয়ই সস্তুষ্ট হইতেন । বড় লাট লর্ড কর্জনের আদেশে প্রাগাদাবলির পূর্ণ জীর্ণসংস্কার এবং স্থানে স্থানে লুপ্ত চিত্রাবলির স্থার্থ পুনরুদ্ধার চেষ্টার ক্রটি হইতেছে না । Archaeological Survey Department É fxo RfTFTT) csàtw অনেক চিত্রের পুনরুদ্ধার হইয়াছে এবং যোগ্য ব্যক্তিরা সেই সকল চিত্রের অনেক প্রশংসা করিয়াছেন । প্রাসাদাবলীর মধ্যে উচ্চ বুললদরজার দৃশুই সৰ্ব্বপ্রথমে দশকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে । Fergusson) সাহেবের মতে ইঙ্গ ভারতে অদ্বিতীয়, এমনকি পৃথিবীতে এরূপ উচ্চ ধিলন আর আছে কিন সনে । প্রশস্ত প্রস্তর-সোপানবলীর সাহায্যে উচ্চভূমিতে উঠয়। খুলনাদ রজার দ্বারদেশে উপস্থিত হওয়া যায় । উচ্চভূমির পৃষ্ঠে বিরাট প্রস্তরদেহ আজি ও অক্ষুণ্ণ ; ১৩০ ফুট উচ্চ মস্তক ধারণ করিয়া অfকবরসাষ্ঠের খান্দেসজয় বার্তা অমর রাগিবীর চেষ্ট পাঠতেছে । দর্শক বুলনাদ রঞ্জার উপর চষ্টতে ১৫ মাস্তল দূরে পুৰ্ব্বদিকে অাখার তাজ দেখিবার চেষ্টা পাইতে পারেন । উপর গুঠতে চারিদিকের দৃশু অতি সুন্দর । ফতেপুর-সিক্রির অন্যান্ত প্রাসাদাদি বুলন্দদরজার বিরাট দেহের নিকট অতি ক্ষুদ্র বলিয়া বোধ হয় । বুলদদরজার উত্তরে একটি চত্বর, চত্বরের উত্তর,দক্ষিণ ও পূৰ্ব্বদকে বারেন্দা ও ছোট ছোট প্রকোষ্ঠ এবং পশ্চিমদিকে মসজিদ । চতুদিক বেষ্টিত এই চতুষ্কোণ চত্বর পূর্ব পশ্চিম ও উত্তর দক্ষিণে ৩৬০ ফুট এবং ৫ গু৯ ফুট। দক্ষিণ দিক চষ্টতে বুলন্দদ রজার ভিতর প্রবেশ করিতে পাশে দেওয়ালে ফয়ঞ্জিরচিত আকবর সাঠের গুণানুবর্ণনের সঙ্গে সঙ্গে নানা ধৰ্ম্মবচন ও পৃথিবীর অসারত্নবিষয়ক বিবিধ বচন প্রস্তরগাত্রে অঙ্কিত রহিয়াছে । 漁 চত্বরের পশ্চিম সীমা মসজিদ, বুলন্দদরঙ্গ এত নিকটে বলিয়া যদি ৪ ষ্টতার অনেকটা সৌনাগ্য হানি হইয়াছে,তথাপি ফাগুসন সাহেবের মতে ভারতে এরূপ মসজিদ খুব কমই আছে ; হিন্দু ও মুসলমান ধৰ্ম্মভাবের এরূপ মুনার সমা. বেশ অল্প কোথাও পরিলক্ষিত হয় না। ফাগুসন সাহেবের *Into “a style unrivalled in any part of the world.” (History of Architecture.) owful ornint. দির স্থায় ছুশ্ব মসজিদও লালপ্রস্তরনিৰ্ম্মিত. প্রস্তয়ে যথ{থ ই মেল মরজগতে