যেন এক7 nর কালে ভাবছি, কি ভাবে দেশের আলোয় #াকালয়ে পুনৰ্ম্মিলনের স্বরে শুনব প্রাণের এই আহবান, প্রাণের এই স্বীকৃতি । আর কিছু নয়, জীবন থেকে বিদায় নবীর আগে দেশে শুনতে চাই সত্যের স্তরে স্বাধীনতার ঙ্গীত, সেন দেখতে পাই এখনকার নবীন বাঙালীর জীবনে Itণব-সংসারের বিশ্বভূমিকা । অনেক সময়েই ভিড়ের মধ্যে থাকি, হোটেলে, মিটিgে, নমন্ত্রণ-পর্ধ্বে, অল্প সময়ে অনেক কিছু করতে হয়, তাই ড়োছড়ি অনিবার্ষ্য --- সুইডেনে আশ্চয্য সমাদর পেয়েছি ; iমবুর্গের প্রকাণ্ড কনফারেন্সের কাগজপধ ছবি হয়ত তি দিনে পৌছেছে। কি বিরাট আয়োজন -একমাত্র জাম্মান তিই এমন নিপুণ, সুন্দর ব্যবস্থা করতে পারে। জাৰ্ম্মানদের tধুনিক রাষ্ট্রক ব্যবহারে বহু গন্যায় প্রবল হয়ে রয়েছে, কন্তু ওদের ভিতরকার বাধা করে নি –কণফারেন্সের প্রতি লায় তার পরিচয় পেয়েছি ওদের অকৃত্রিম সৌজন্তে, বুদ্ধির সন্ন নিৰ্ম্মল প্রকাশে, জ্ঞানের গভীর ৩য় । সমস্ত শহর rg éề Welt-Congress-sRĩ ỹs=F-3ị c*i f+ 2ịz#1\s পিার তা আরও বই ছবি যখন বেরবে তখন গুণ বে । সময় পেলে উড়োপথের বিবরণ লিপব- - আকাশযাত্রার রতীয় চোখে পশ্চিমদেশ দর্শন ! কি তারামে ঘুরেছিলাম বল্প ! এখন এই বাণ্টিকের ছোট জাহাজও বেশ লাগছে-- কবিত্ব অন্য রকম । এক পূপিণীর জীবনে কতপানি ধরে ! যেন এক SSఫి লিখপিঞ্চালয়ে প্রলেশিক’-লাভের উৎসলে ছাত্রীগণ শ্ৰীসুধীরচন্দ্র কর মিশিয়া আছে সবার মাঝে অথচ যেন এক, সকল কাজে লেগে-না-লাগা সে দুটি করলেখ । অীড়ে তাড়ে সে নিরাল থাকে, জানি না আর কে জানে তাকে, তবে কি জানি কোন সে ফাকে কারে কে দেয় দেখা ! হয়ত কিছু দেখিতে ক্ষীণ, রঙেও কিছু কালে, দেখিলে তারে ভাবিতে পারে এমনই কি বা ভালো ! চোখে লাগিবে অনেক ভুল,— কেন সে এটে বাধে ন চুল, জামার হাতী কাধে আব্দুল,-— ওই বা কোথা শেখ ! জেনে-না-জানা অবহেলায় আঁচল ফেলা পিঠে, দেখে-না-দেখা তাকানোটুকু দেখ না আধ-দিঠে ! মুখচাপা সে ভাবের ভোল বুঝিতে যদি বাধে ব৷ গোল, চেয়ে না, মন রেখে অটল ; নষ্ট ত কিছু ঠেক ! কিছু না, তবে স্বরটি মিঠে কথাটি টানা-টানা, —হয়ত ক্রমে উঠিবে মনে এমনি কথা নানা । ইচ্ছা হবে,—দেখি আবার, শুধু দেখাতে দোষ কি আর ! ছায়া ত র’বে তাথির পার আদর নিরপেথ । দেখিতে হয় দেখে তখনো ; দেখ তোমরা কত । আমরা শুধু জানিতে চাই, সে কি দেখার মত ? চোখে চোপে ত নাই আটক ; শত হ’লেও অবলা লোক, —একটু তাই রাগিয়ে চোখ,— মনে না কাটে রেখা ॥
