পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

_লম্বিত্ৰ দিনে অপমান ক'রে বিদেয় করে আবার রাত্রে গিয়ে আসতে ৰল। এ রকম হয়রান করে তোমার লাভ কি ? পাগলী বললে—পারবি তুই ? সাহস আছে ? ঠিক বা বলব তা করবি ? বললাম—আছে। যা বলবে তাই করব। দেখই না পরীক্ষা করে। সে একটা অদ্ভুত প্রস্তাব করলে। সে বললে—আজ রাত্রে আমায় তুই মেরে ফেল। গলা টিপে মেরে ফেল। তার পর আমার মৃতদেহের ওপর বসে তোকে সাধনা করতে হবে। নিয়ম বলে দেব। बांखांद्र cषएक भन किएन निरग्न जांग्र । चांब्र झूरü फ्रांजছোলা ভাজা । মাঝে মাঝে আমার মৃতদেহ ই কবে বিকট চীৎকার করে উঠবে যখন, তখন আমার মুখে এক ঢোক মদ আর ছুটে চালভাজা দিবি। ভোর-রাত পর্যন্ত এমূনি মড়ার ওপর বসে মন্ত্রজপ করতে হবে। রাত্রে হয়ত অনেক রকম ভয় পাবি । যারা এসে ভয় দেখাবে তারা কেউ মাহুষ নয়। কিন্তু তাদের ভয় ক’রো না । ভয় পেলে সাধনা ত মিথ্যা হবেই, প্রাণ পর্যন্ত হারাতে পার। কেমন রাজী ? ও যে এমন কথা বলবে তা বুঝতে পারি নি। কথা শুনে তো অবাক হয়ে গেলাম। বললাম, সব পারব কিন্তু भांश्व भून कब्र चांभांब्र निरब शव न । चांद्र छूभिडे बा আমার জন্তে মরবে কেন ? পাগলী রেগে বললে—তবে এখানে মরতে এসেছিলি কেন মুখপোড়, বেরে দূর হ— আরও নানা রকম অশ্লীল গালাগাল দিলে। ওর মুখে কিছু বাঁধে ন, মুখ বড় খারাপ। আমি আজকাল ওগুলো আর তত গায়ে মাখি নে, গা-সওয়া হয়ে গিয়েছে। বললাম— রাগ করছ কেন। একটা মানুষকে খুন করা কি মুখের কথা ? আমি না ভজলোকের ছেলে ? পাগলী আবার মুখ বিকৃত করে ভেডিয়ে বললে—ভম্বর লোকের ছেলে। ভঙ্গর লোকের ছেলে তবে এপথে এসেছিস কেন রে ও অলমেয়ে ঘাটের মড়া ? তন্ত্ৰ-মন্ত্রের সাধন ভঙ্গর লোকের ছেলের কাজ নয়—যা গিয়ে কামিজ চাদর পরে হোঁসে চাকুরি কর গিয়ে—বেরো— বললাম—তুমি শুধু রাগই কর। পুলিসের হাঙ্গামার स्थाम्ने ठ ठांबइ ब । चांधि दर्षन कँगनि बांब उर्थन ঠেকাৰে কে ? তারানাথ তান্ত্রিকের গল্প N°8° মনে মনে আবার সন্দেহ হ’ল, না এ নিতান্তই পাগল, বন্ধ উন্মাদ। এর কাছে এসে শুধু এত দিন সময় নষ্ট করেছি ছাড়া আর কিছু না । তখনই মনে পড়ল পাগলীর মুখে শুদ্ধ সংস্কৃত শ্লোক শুনেছি, তন্ত্রের কথা শুনেছি। সময়ে সময়ে সত্যই এমন কথা বলে যে ওকে বিদুষী বলে সন্দেহ হয়। সেই দিন থেকে কিন্তু পাগলী আমার ওপর প্রসন্ন হ’ল। বিকেলে যখন গেলাম, তখন আপনিই ডেকে বললে— আমার রাগ হ’লে আর জ্ঞান থাকে না, তোকে ওবেলা গালাগাল দিয়েছি কিছু মনে করিস নে। ভালই হয়েছে তুই সাধনা করতে চাস নি। ও সব নিম্ন তন্ত্রের সাধনা। ওতে মামুষের কতকগুলো শক্তি লাভ হয়। তা ছাড়া আর কিছু হয় না। বললাম--কি ভাবে শক্তি লাভ হয় ? পাগলী বললে—পৃথিবীতে নানা রকম জীব আছে তাদের চোখে দেখতে পাওয়া যায় না। মানুষ মরে দেহশূন্ত হ’লে চোখে দেখা যায় না, আমরা তাদের বলি ভূত । এ ছাড়া আরও অনেক রকম প্রাণী আছে, তাদের বুদ্ধি মামুষের চেয়ে কম, কিন্তু শক্তি বেশী। এদেরও দেখা যায় না। তন্ত্রে এদের ডাকিনী, শাখিনী এই সব নাম । এর কখনও মাতুষ ছিল না, মানুষ মরে যেখানে যায়, এরা সেখানকার প্রাণী। মুসলমান ফকিরেরা এদের জিন বলে । এদের মধ্যে ভাল-মন্দ দুই আছে। তন্ত্রসাধনার বলে এদের বশ করা যায়। তখন যা বলা যায় এরা তাই করে। করতেই হবে, না করে উপায় নেই। কিন্তু এদের নিয়ে খেলা করার বিপদ আছে। অসাবধান তুমি যদি হয়েছ, তোমাকে মেরে ফেলতে পারে। অবাক হয়ে ওর কথা শুনছিলাম। এসব কথা আর কখনও শুনি নি। এর মত পাগলের মুখেই এ-কথা সাজে। আর যেখানে বসে শুনছি, তার পারিপার্থিক অবস্থাও এই কথার উপযুক্ত বটে। গ্রাম্য শ্মশান, একটা বড় তেঁতুলগাছ এক দিকে কতকগুলো শিমুল গাছ। দু-চার দিন আগের ७कफै। क्रिडांब्र कठेकब्रण चांद्र ५कछै। कणनैौ छटलद्र थांटब्र পড়ে রয়েছে। কোনদিকে লোকজন নেই। অজ্ঞাতসারে আমার গা যেন শিউরে উঠল।