পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NE Eo শেষ রাত্রে স্বপ্ন দেখলাম পাগলী এসে যেন আমার সামনে দাড়িয়েছে, সে চেহারা আর নেই, স্বছ হাসি-হাসি মুখ, আমায় যেন বলছে—লাৰিটা খুব লেগেছে না রে ? তা রাগ করিসূ নে, কাল যাস আমার ওখানে। সকালে উঠেই আবার গেলাম। ও মা, স্বপ্নটল্প সব মিথ্যে, পাগলী আমায় দেখে মারমূৰ্ত্তি হয়ে শ্মশানের একখানা পোড়-কাঠ আমার দিকে ছুড়ে মারলে। আমিও তখন মরিয়া হয়েছি, বললাম—তুমি তবে রাত্রে আমায় বলতে গিয়েছিলে কেন স্বপ্নে ? তুমিই ত আসতে বললে তাই এলাম। পাগলী খিলখিল করে হেসে উঠল। বললে—তোকে বলতে গিয়েছিলাম স্বপ্নে। ডোর মুণ্ডু চিবিয়ে খেতে গিয়েছিলাম। হি—হি—হি—যা বেরো— কেন জানি না, এই পাগলী জামাকে অদ্ভুত ভাবে আকৃষ্ট করেছে আমি বুঝলাম তখনই সেখানে দাড়িয়ে। এ যতই আমাকে বাইরে তাড়িয়ে দেবার ভান করুক আমার মনে হ’ল ভেতরে ভেতরে এ আমায় এক অজ্ঞাত শক্তির বলে টানছে। হঠাৎ সে বললে—বোস এখানে । আজুল তুলে দেখিয়ে দিলে, তার আঙুল তুলে দেখিয়ে দেবার ভঙ্গিটা যেন খুব রাজা-জমিদারের ঘরের কত্রীর মত— তার সে হুকুম পালন না করে যেন উপায় নেই। কাজেই বসতে হ’ল। সে বললে—কেন এখানে এসে এসে বিরক্ত করিস বল ত ? তোর দ্বারা কি হবে, কিছু হবে না। তোর সংসারে এখনও পুরো ভোগ রয়েছে। আমি চুপ করেই থাকি। খানিকটা বাদে পাগলী বললে—আচ্ছা কিছু খাবি ? অামার এখানে যখন এসেছিল, তার ওপর আবার বামুন, তখন কিছু খাওয়ান দরকার। বল কি খাবি ? পাগলীর শক্তি কত দূর দেখবার জন্তে বড় কৌতুহল হল। এর আগে লোকের মুখে শুনে এসেছি সাধুসন্ন্যাসীরা যা চাওয়া যায় এনে দিতে পারে। কলকাতায় গন্ধ-বাবাজীর . কাছে খানিকটা যদিও দেখেছি, সে আমার ততটা আশ্চৰ্য্য বলে মনে হয় নি। . বললাম—খাব অতি জিলিপি, • कौट्द्रब्र राब्रक् िचांग्न भर्खयांन कणां । नांशजौ tधक जांचकर्दी প্রেৰণসা $్స98లి ব্যাপার করলে। শ্মশানের কতকগুলো পোড়াকয়লা পাশেই পড়েছিল, হাতে তুলে নিয়ে বললে—এই নে খ ক্ষীরের বরফি— আমি ত অবাকৃ। ইতস্ততঃ করছি দেখে সে পাগলের মত খিলখিল করে কি এক রকম অসমৃদ্ধ হাসি হেসে বললে —খা—খ-ক্ষীরের বরফি খা-- আমার মনে হ’ল এ ত দেখছি পুরো পাগল, কোন কাণ্ডজ্ঞান নেই, এর কথায় মড়া পোড়ানো কয়লা মুখে দেব— ছিঃ ছিঃ–কিন্তু আমার তখন আর ফেরবার পথ নেই, অনেক দূর এগিয়েছি। দিলাম সেই কয়লা মুখে পুরে, যা থাকে কপালে! পরক্ষণেই খুধু করে সেই বিত্র, বিশ্বাদ চিতার কয়লার টুকরো মুখ থেকে বার করে ফেলে দিলুম। পাগলী আবার খিল খিল করে হেসে উঠলো। রাগে দুঃখে আমার চোখে তখন জল এসেছে। কি বোকামি করেছি এখানে এসে—এ পাগলই, পাগল ছাড়া আর কিছু নয়, বদ্ধ উন্মাদ, পাড়াগায়ের ভূতেরা সাধু বলে নাম রটিয়েচে। পাগলী হাসি থামিয়ে বিদ্রুপের স্বরে বললে - খেলি রাবড়ি মৰ্ত্তমান কলা ? পেটুক কোথাকার। পেটের জন্তে এসেছ শ্মশানে আমার কাছে ? দূর হ জানোয়ার— शूब झ् । जांभांब्र छघ्नांनक ब्रांशं हण । चभन निईब्र क्थ আমায় কখনও কেউ মুখের ওপর বলে নি। একটিও কথা না বলে আমি তখনই সেখান থেকে উঠে চলে এলাম। বললে বিশ্বাস করবেন না, আবার সেদিন শেযরাত্রে পাগলীকে স্বপ্নে দেখলাম, জামার বিছানায় শিয়রের দিকে দাড়িয়ে হাসি-হাসি মুখে বলছে—রাগ করিস নে। জাসিস আজ, রাগ করে না ছিঃ– এখনও পর্যন্ত আমার সন্দেহ হয় পাগলীকে স্বপ্নে দেখেছিলাম না জাগ্রত অবস্থায় দেখেছিলাম। যা হোক, জেগে উঠে আমার রাগ আর রইল না। পাগলী আমায় যাদ্ধ করলে না কি ? : গেলাম আবার দুপুরে। এবার কিন্তু তার মূৰ্ত্তি ভারী প্রসন্ন। বললে—আবার এসেছিল দেখছি। আচ্ছা নাছোড়বান্দা ত তুই ? घांघि बणणां★--८कन बैंॉनब्र नांकांव्ह चांबांब.निदछ ?