পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سواgصحيح প্রবাসী এবং রামেশ্বরপুর তালুকের র্তাহার অংশেরও মালিক হইয়াছিলেন। সদর জমা বাদে এই দুই তালুকের বাধিক মুনাফা ছিল প্রায় ১৫০০ ০২ টাকা। রামকান্ত রায়ের মৃত্যুর কিছুকাল পরে জগমোহন রায় এবং রামমোহন রায় এই দুইখানি তালুক ভাগিনেয় গুরুদাস মুখোপাধ্যায়ের বিনামায় কালেক্টরীতে নামজারি করাইয়াছিলেন। রামকান্ত রায় জীবদ্দশায় এজমালি তহবিল হইতে বিভিন্ন ব্যক্তিকে অনেক টাকা ধার দিয়াছিলেন। রামকান্ড রায়ের মৃত্যুর পর রামমোহন রায় এইরূপ অনেক খাতকের নিকট হইতে টাকা আদায় করিয়াছিলেন। তন্মধ্যে মাননীয় too. §to (Andrew Ramsay ) to first, হইতে আসল ১১•••২ এবং স্বদ এবং টমাস উভফোর্ড (Thomas Woodforde) sitzzsa fors, zërs witsen ৬০০০ এবং স্বদ আদায় করিয়াছিলেন । রামকান্ত রাম্বের মৃত্যুর পর জগমোহন রায় এবং রামমোহন রায় এজমালি তহবিলের টাকা হইতে নিম্নলিখিত পত্তনী তালুকগুলি খরিদ করিয়াছিলেন— (ক) বর্ধমান জেলার জাহানাবাদ পরগণার অন্তর্গত কৃষ্ণনগর তালুক। রাজীবলোচন রায়ের নামে বিনামায় খরিদ। মূল্য প্রায় চল্লিশ হাজার টাকা। (খ) উক্ত জেলার এবং উক্ত পরগণার অন্তর্গত বীরলোক তালুক। রাজীবলোচন রায়ের নামে বিনামায় খরিদ। মূল্য প্রায় যাট, হাজার টাকা। (গ) উক্ত জেলার বায়ড়া পরগণার অন্তর্গত লাজুড় পাড়া তালুক। রামলোচন রায়ের নামে বিনামায় খরিদ । (ঘ) উক্ত জেলার তুরস্কট পরগণার অন্তর্গত শ্রীরামপুর তালুক। মুল্য প্রায় পাচ হাজার টাকা । এজমালি তহবিলের টাকা হইতে জগমোহন রায় এবং রামমোহন রায় জাহানাবাদ পরগণার রঘুনাথপুর মৌজার অন্তর্গত এজমালি প্রায় ষোল বিঘা জমীর উপর বাগান এবং বাড়ী তৈয়ার করিয়াছিলেন। এই বাগান বাড়ীর মূল্য .প্রায় নয় হাজার টাকা। जगंtभांश्न ब्रांब्र भद९ ब्रांभ८भांश्न ब्रांञ्च छांशंनांबांन পরগণার কৃষ্ণনগর মৌজার মধ্যে প্রায় তিন শত বিঘা निरुत्व आकाउद्र चौ थब्रिक् कब्रिग्राष्णिन। भ्रूण थाइ ছয় হাজার টাকা । छशं८षांश्न ब्रांtब्रब्र औदकथांब छगं८भांश्न ब्रांङ्ग ७यः রামমোহন রায় উভয়ে একত্র এই সকল সম্পত্তির ভোগ-দখলকার ছিলেন। এই সকল সম্পত্তির মুনাফার টাকার দ্বারা উভয়ে এজমালি সম্পত্তি অনেক বাড়াইয়াছিলেন। জগমোহন রায়ের মৃত্যুর সময় এজমালি সম্পত্তির মূল্য দাড়াইয়াছিল পাচ লক্ষ টাকা বা ততোধিক। তন্মধ্যে নগদ আশি হাজার টাকা ছিল। জগমোহন রায়ের মৃত্যুর পর, দুই ভাইয়ের স্থাবর অস্থাবর এজমালি সকল সম্পত্তির নিজের এবং তৎকালে প্রায় পনর বৎসর বয়স্ক বাদী গোবিন্দপ্রসাদের পক্ষ হইতে রামমোহন রায় দখলকার ছিলেন। এই সকল সম্পত্তি সম্বন্ধীয় কাগজপত্র এবং জমাখরচাদি তখন রামমোহন রায়ের হস্তগত হইয়াছিল। জগমোহন রায়ের মৃত্যুর অল্প কাল পরে রামমোহন রায় এজমালি তহবিলের টাকার দ্বারা বিশ হাজার টাক বা এইরূপ মূল্যে কলিকাতার অন্তর্গত চৌরঙ্গীতে একখানি দোতলা বাড়ী খরিদ করিয়াছিলেন, এবং তের হাজার টাকা বা এইরূপ মূল্যে কলিকাতার অন্তর্গত সিমলায় একখানি দোতালা বাগান-বাড়ী খরিদ করিয়াছিলেন। জগমোহন রায়ের মৃত্যুর পর হইতে বাংলা ১২২৩ সনের ১৬ই মাঘ পৰ্য্যন্ত (খ্ৰীষ্টীয় ১৮১৭ সালের ২৭শে জানুয়ারী পৰ্য্যন্ত ) বাদী গোবিন্দপ্রসাদ রায় রামমোহন রায়ের সহিত লাঙ্গুড়পাড়ার বাড়ীতে অভিন্ন হিন্দু পরিবারের মত ( as an undivided Hindoo family) oth of itsa এই সময়ে বা ইহার কাছাকাছি সময়ে বাদী আবিষ্কার করিয়াছেন যে রামমোহন রায় বাদীকে এজমালি সম্পত্তির অৰ্দ্ধাংশ হইতে বঞ্চিত করিবার চেষ্টা করিতেছেন, এবং এই উদ্বেপ্তে গোবিন্দপুর এবং রামেশ্বরপুর তালুক গুরুদাস भूथाश्रांशाछब्र दांब्र निज नांरभ क्वाणां कब्राद्देबी गद्देश বর্ধমান জেলার কালেক্টরীতে নিজ নাম জারি করিয়াছেন। বাণী এই ষড়যন্ত্র আবিষ্কার করিবার পরে প্রতিবাদী রামমোহন রায়কে স্থাবর সম্পত্তির বাদীর প্রাপ্য অর্থাংশ ভাগ করিয়া দিতে এবং অস্থাবর সম্পত্তির হিসাব করিয়া বাণীর প্রাপ্য অংশ দিতে অনুরোধ করিয়াছিলেন।