পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Tলৰ প্রশ্নের উত্তরে, সে বলিয়াছে, রামকান্ড রায়ের জীবদ্দশায় বা তাহার মৃত্যুর পরবর্তী কালে এই পরিবারের বৈষয়িক বিধি •Jtwi (affairs and ooncerns) wtfävta wtata fùrf, কোন উপায় ছিল না এবং সে জানেও না। চতুর্থ প্রশ্নের উত্তরে রাধাকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলিয়াছে, বাটোয়ারার পরে কিরূপ ব্যবস্থা করিয়া (on what terms) যে রামমোহন রায় এবং জগমোহন একত্র বাস করিত তাহা সাক্ষী জানে না। এই সকল পক্ষের কাহারও পুনরায় মিলিত হইবার কথা of one cotta afo (saith that he never heard of any reunion between any of the parties) রামচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ও গ্রামে পৌরোহিত্য করিত। জবানবন্দীর সময় তাহার বয়স ছিল ত্রিশ-বত্রিশ বৎসর। রাধাকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মত মূল জবানবঙ্গীতে, দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে, রামচন্দ্রও বলিয়াছে, রামকান্ত রায়ের জীবদ্দশায় এবং তাহার মৃত্যুর পরবর্তী কালে রায়-পরিবারের আভ্যন্তরীণ বৈষয়িক অবস্থ (affairs and concerns) estfättä wizt: cota botto “R &ratifos al (he had not the means and opportunity) to G wirae all wife, রামচন্দ্র বাদীর পক্ষ টানিয়া সাক্ষ্য দিয়াছে। রাধাকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলিয়াছে, সে গুনিয়াছে যে প্রথমতঃ রাজীবলোচন রায় কৃষ্ণনগর এবং বীরলোক নামক দুইখানি পত্তনী ভালুক খরিদ করিয়াছিল, এবং তাহার দুই-তিন বৎসর পরে রামমোহন রায় রাজীবলোচন রায়ের নিকট হইতে এই ইখানি তালুক খরিদ করিয়াছিলেন। পক্ষাস্তরে রামচন্দ্র ন্দ্যাপাধ্যায় বলিয়াছে, সে জানে, জগমোহন রায়ের বদশায় কৃষ্ণনগর এবং বীরলোক তালুক এই পরিবারের +11 (by the family ) «fqa <şal göşqtfşan, A সাধারণতঃ লোকে মনে করিত ( generally sidered ) এই দুইখানি তালুক জগমোহন রায় এবং মাহন রায় এই উভয়ের এজমালি সম্পত্তি (joint perty ) । কিন্তু জেরার উত্তরে রামচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় fাসা করিয়া বলিয়াছে, সে বাণী-প্রতিবাদীর এবং দের পিতার বা ভ্রাতার বিষয়ক, কারবার বা সম্পত্তি i fer wtta al (he is not acquainted with 8صدسه ج 8 f fiদ ৱাঞ্জের দলৰী అe:త the concerns dealings transactions or the property) | জবানবন্দী দেওয়ার সময় বাদীর অপর সাক্ষী অভয়চরণ দত্তের বয়স ছিল প্রায় ৭২ বৎসর। রামকান্তু রায়ের মৃত্যুর wo or to forw (up to within ten years of his death ) অভয়চরণ দত্ত দশ বৎসরের অধিককাল রামকান্ত রায়ের চাকরি করিয়াছিল। অভয়চরণ সাধারণভাবে বলিয়াছে, বাটোয়ারার পূৰ্ব্বে রামকান্ত রায় পুত্ৰগণের সহিত যেমন একায়ে একত্রে বাস করিতেন, বাটোয়ারার পরেও র্তাহার পরিবার লাঙ্গুড়পাড়ার বাড়ীতে একান্নে একত্র বাস করিত। অভয়চরণ দত্তকে বোধ হয় জেরা করা হইয়াছিল না। মোকদ্দমার নর্থীতে তাহার প্রদত্ত জেরার উত্তর পাওয়া যায় না। মূল জবানবন্দীতে পঞ্চম প্রশ্নের উত্তরে অভয়চরণ-বলিয়াছে— সে জানে না, কিন্তু সে গুনিয়াছে যে রামকান্ত রায়ের জীবদ্দশায় গঙ্গাধর ঘোষ এবং রামতনু রায় গোবিন্দপুর এবং রামেশ্বরপুর তালুক খরিদ করিয়াছিল। কিন্তু কখন অথবা কোথায় অথবা কিরূপে ( at what sale ) অথবা কাহার টাকায় অথবা কাহার নিমিত্ত (on whose account) যে এই দুইখানি তালুক খরিদ করা হইয়াছিল তাঁহা সাক্ষী শোনে নাই অথবা অন্য উপায়ে জানিতে পারে নাই।” “ষষ্ঠ প্রশ্নের উত্তরে সাক্ষী বলিয়াছে যে সে প্রতিবাদী রামমোহন রায়ের মাতার নিকট হইতে শুনিয়াছে, রামতন্থ রায় এবং গঙ্গাধর ঘোষ গোবিন্দপুর এবং রামেশ্বরপুর তালুক খরিদ করিয়াছিল।-- সাক্ষী বলে যে প্রতিবাদীর মাত৷ বলিয়াছিলেন যে তিনি অনুমান করেন উহা বেনামী খরিদ । সাক্ষী বলে যে এই আলাপের এবং এই সংবাদ পাওয়ার দুই-তিন মাস পরে ( পুনরায় ) প্রতিবাদী রামমোহন রায়ের মাতা সাক্ষীকে বলিয়াছিলেন যে রামমোহন রায় রামতনু রায়ের এবং গঙ্গাধর ঘোষের নিকট হইতে গোবিন্দপুর এবং রামেশ্বরপুর তালুক খরিদ করিয়াছিলেন।” রাধাকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়, রামচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভয়চরণ দত্ত বাণীপক্ষের এই তিন জন সাক্ষীর কাহারও জবানবন্দী প্রকৃতপ্রস্তাবে বাণীর অনুকূল নহে। ১০ই জুলাইয়ের এফিডেবিট প্রাধিত দুই মাস সময়ের মধ্যে