পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জানিয়া নিজ গ্রাহকের হিসাবে জমা করিয়া লয় । চেকের টাকা নগদ না তুলিয়া কিংবা নিজের হিসাবে জমা না দিয়া cळ्रकब्र शृष्ठे निरछब्र नांश् चाकब्र कब्रिध्ना छुडौब cकांन ব্যক্তিকেও চেক-গ্রহীতা তাহার দেনা মিটাইবার জন্ত দিতে পারেন এবং এই ভাবে একই চেক বিভিন্ন হাত ঘুরিয়া সৰ্ব্বশেষ ব্যক্তির ব্যাঙ্ক-হিসাবে জমা হইতে পারে। রাম শুামের নামে যে-চেক দিবেন, শুাম তাহা ভাঙাইয়া নগদ টাকা না লইয়া কিংবা নিজ ব্যাঙ্কের হিসাবে জমা না দিয়া, নিজের দেনার জন্ত উহা যছকে দিতে পারেন, যজু আবার উহা হরিকে দিতে পারেন—এ ভাবে বহু হাত ঘুরিয়া গৌরের নিকট পৌছিলে, তিনি উহ নিজ ব্যাঙ্ক-হিসাবে জমা করিয়া লইতে পারেন। বিভিন্ন ব্যাঙ্কের মধ্যে বিভিন্ন চেকের দরুন নগদ টাকার আদান-প্রদান না হইয়া পরস্পরের দেনাপাওনা মিটিয়া গিয়া যে ব্যাঙ্কের দেনা দাড়ায় তাহাকে অতিরিক্ত টাকাটা শুধু নগদ দিলেই চলে। একটি দৃষ্টান্ত দ্বারা বিষয়টি আরও পরিষ্কার করা যাক। ‘ক’ নামক ব্যাঙ্কের নিকট যদি “খ” নামক ব্যাঙ্কের পাচখানা চেকের দরুন মোট পাচ হাজার টাকা পাওনা হয় ; পক্ষান্তরে ‘খ’ নামক ব্যাঙ্কের নিকট যদি ‘ক’ নামক ব্যাঙ্কের ছ-থানা চেকের দরুন মোট ছয় হাজার টাক প্রাপ্য হয়, তাহা হইলে “ক’ ব্যাঙ্ককে নগদ ১০•০২ টাকা মাত্র ‘খ’ ব্যাঙ্কের দিলেই চলিবে—যদিও উভয় ব্যাঙ্ককে ১১,০০০ টাকারই জমাখরচ করিতে হইবে । ‘ক’ ব্যাঙ্কে উহার গ্রাহকদের নামে জমা ৬,০০০ টাকা ও খরচ ৫,০০০২ টাকা এবং ‘খ’ ব্যাঙ্কে খরচ ৬,০০০ টাকা ও জমা ৫,০০০ টাকা পড়িবে। পরিণামে ‘ক’ ব্যাঙ্কের আমানত মোটের উপর ১,০০০ টাকা বৃদ্ধি পাইবে এবং ‘খ’ ব্যাঙ্কের আমানত ১,••• টাকা হ্রাস পাইবে । এই হাজার টাকাটাই ‘খ’ ব্যাঙ্কের নগদ দিতে হইবে ‘ক’ ব্যাঙ্ককে । তাহা হইলে আমরা দেখিতে পাইতেছি যে, চেক প্রবর্তনের ফলে মোট ১১,০০০ টাকার দেনাপাওনার জন্ত ব্যাঙ্কের নগদ মাত্র ১,০০০ টাকার প্রয়োজন হইতেছে। আধুনিক কালে পাশ্চাত্য দেশসমূহে খুব অল্প ক্ষেত্রেই চেকের বিনিময়ে নগদ টাকা ব্যাঙ্ক হইতে তুলিয়া লওয়া হয়। দৈনন্দিন হাট-বাজার করা, ট্রাম-বাসের ভাড়া দেওয়া, বারোস্কোপ-থিয়েটারের টিকিট কেনা প্রভৃতি খুচরা ব্যয় ভিন্ন অধিকাংশ কাজকৰ্ম্ম চেক দ্বারাই সম্পন্ন হয়। বিভিন্ন ব্যাঙ্কের মধ্যেও নগদ টাকার লেনদেন বেশী করিতে হয় না, পরম্পরের দেনাপাওনা ওঝাবাদ গিয়া যাহার যাহা দেনা দাড়ায় শুধু ঐ টাকাটা নগদ দিলেই চলে। সেই জন্তই নোট-প্রচলনের অধিকার রহিত হইয়া গেলেও নগদ অর্থের পরিবর্তে চেক ব্যবহারের স্বযোগ লাভ করিয়া ব্যাঙ্কগুলির বিশেষ ক্ষতি হয় নাই। নোটের প্রচলন থাকা কালে ব্যাঙ্কের দেনাপাওনার হিসাবের একটি নমুনা আমরা দিয়াছি। চেক প্রবর্তিত হইবার পর উহাদের হিসাব কি ভাবে রাখা হইত তাহার একটি নমুনা আমরা দিতেছি— ব্যাঙ্কের দেন : ব্যাঙ্কের সংস্থান : জামানত বাবদ —••••••N নগদ তহবিল (স্বর্ণ ও মুদ্র)-১,•••N.

  • क’, ‘थ*****श'-७द्र निकोठे प्रांग्रन --ه س, • • \

\ به ه ه, ه د - ٨ه • ه,ه د পূৰ্ব্ব হিসাব ও এই হিসাবের মধ্যে পার্থক্য এই যে, পূৰ্ব্বে যেখানে নোটের দরুন ব্যাঙ্কের ৯০•০২ টাকার দায়িত্ব ছিল, এখন সেখানে আমানতের জন্য তাহাকে ৯০০০টাকার দায়িত্ব গ্রহণ করিতে হইতেছে । তাহার দেনা বা দায়িত্ব সমানই রহিয়াছে, শুধু যে-দেনা ছিল নোটের অধিকারীর নিকট, সেই দেনা দাড়াইয়াছে এখন আমানতকারীর নিকট । এখানে কাহারও মনে একটু খটকা বাধিতে পারে। কেহ হয়ত ভাবিতে পারেন, পূৰ্ব্বে ১০০০২ টাকার আমানত সম্বল করিয়া ৯,০০০ । ১০,০০০২ টাকা নোটে দাদন করিতে পারা যাইত। এক্ষণে নয় হাজার টাকা দাদন করিতে হইলে প্রথমেই পুরাপুরি নয় হাজার টাকা নগদ আমানত পাওয়া আবগুক। একটি ভুল ধারণা ; কারণ প্রত্যেক দাদন বা ধার (credit) একটি নূতন আমানত স্বষ্টি করে, এই নীতিটি এখানে আমাদের ভুলিলে চলিবে না । ‘ক’ নামক ব্যাঙ্ক যদি “খ” নামক ব্যক্তিকে এক লক্ষ টাকা ধার দেয় তাহা হইলে

  • বড় বড় নগরে এই কাজ করিৰার জন্ত একটি বিশেষ প্রতিষ্ঠান আছে ; ইহাকে ক্লিয়ারিং হাউস বলা হয়। সেখানে প্রত্যহ সকল ব্যাঙ্কের চেক জড়ো হয় এবং প্রত্যেকের দেনাপাওলা ওঝাৰাদ অন্তে সাব্যস্ত হয় । কলিকাতায় ইম্পিরিয়াল ৰাঙ্ক এই কাজ করিত। এখন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক जव, हेसिब्र करब्र ।