পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(SO প্রবাসী S33లి পত্রে রামকান্ত রায়ের এবং জগমোহন রায়ের বৈষয়িক জীবন সম্বন্ধে যে সকল উপকরণ আছে তাহার উল্লেখ না করিলে গৃহবিবাদের বিবরণ অসম্পূর্ণ থাকিবে বলিয়া এই প্রস্তাবে তাহা সংক্ষেপে আলোচনা করিব । উপরিউক্ত প্রবন্ধে উল্লিখিত হইয়াছে, ১১৯৮ সনে ( ১৭৯১ সালে ) রামকান্ত রায় যখন গভর্ণমেণ্টের নিকট হইতে ১০২৯৭ely• বার্ষিক জমায় ৯ বৎসরের মিয়াদে ভূরস্কটপরগণা ইজারা লইয়াছিলেন, তখন জগমোহন রায় পিতার জামীন হইয়াছিলেন । রামকান্ত রায় গোয়ালাভূম (Guallaboom) বা গোপতুম নামক আরও একখানি খাস মহাল ৫১৯৩১৷e/৯॥ জমায় ইজারা রাথিতেন । এই দুই মহালের মোট বার্ষিক জমা ছিল ১৫৪৯০২L/৯॥ ( একলক্ষ চুয়ান্ন হাজার নয় শত দুই টাকা পাচ আনা সাড়ে নয় গণ্ডা ), এবং এই দুইখানি মহালের জমা পরিশোধের জন্যই জগমোহন রায় জামীন ছিলেন। তখন যদি জগমোহন রায়ের কোন স্বতন্ত্র সম্পত্তি না থাকিত তবে সরকার কখনই তাহাকে জামীন স্বীকার করিতেন না। রামকান্ত রায় তাহার বণ্টনপত্রে হরিরামপুর তালুক জগমোহন রায়কে দান করিয়াছিলেন। হরিরামপুরের মোট আয় ছিল ২৯৮৬৯w১২, এবং সদর জমা ছিল ২৫৮৮৩wঙ্গ/১ গণ্ডা, অর্থাৎ সদর জমা বাদে মালিকের টিকিত প্রায় চারি হাজার টাকা । এই চারি হাজার টাকা হইতে যেমন প্রজার নিকট হইতে খাজনা আদায়ের খরচ বাদ যাইত, তেমনি সেকালে নজর সেলামি বাজে জমা বাবৎ কিছু টাক আদায় হইত। রামমোহন রায়ের পক্ষের সাক্ষী রামতন্থ রায় তাহার জবানবন্দীতে বলিয়াছে যে হরিরামপুর মহাল হইতে জগমোহন রায়ের বাষিক প্রায় চারি হাজার টাকা মুনাফা হইত। রামকান্ত রায় তাহার আর দুই পুত্র, রামমোহন রায় এবং রামলোচন রায়কে এত আয়ের কোন তালুক দান কবিতে ------ - - - --- - - - - inity Fi, t Board of Revenue, Proceedings, 2 No. 29.

Burdwan Records, Vol. 47, No. 329. Gio oarfoss মজুমদার বর্তমানের কালেক্টরীর কাগজপত্র অনুসন্ধান করিতেছেন। বৰ্দ্ধমান মহাফেজ খানার ভারপ্রাপ্ত ডেপুটী মেজিষ্ট্রেট জীযুক্ত সত্যন্ত্রনাথ ৰত্ন এবং রেকর্ড-fকপার প্রীযুক্ত লারায়ণচন্দ্র ভট্টাচাৰ্য্য আমাদিগকে বিশেষ সহায়তা করিতেছেন।

পারেন নাই। এইরূপ অসমান বাটোয়ারার কারণ কি ? হরিরামপুর রামকান্ত রায়ের খরিদা সম্পত্তি নহে। ১৭৯৪ সালের ১৭ই জুলাই চিতুয়া পরগণার অন্তর্গত তরফ হরিকৃষ্ণপুর, তরফ হরিরামপুর এবং তরফ গদাই ঘাট বাকী রাজস্বের জন্ত কলিকাতায় রেভিনিউ বোর্ডের আপিসে নীলাম হুইয়াছিল। তখন জগমোহন রায় ৯৯৭•২ মূল্যে নিজ নামে হরিরামপুর খরিদ করিয়াছিলেন।* জগমোহন রায় হয়ত স্বোপার্জিত অর্থে হরিরামপুর খরিদ করিয়াছিলেন, এবং রামকান্ত রায় র্তাহাকে নামতঃ হরিরামপুর দান করিয়া কাৰ্য্যতঃ এই তালুকের উপর নিজের এবং নিজের অন্য ওয়ারিশগণের দাবী ত্যাগ করিয়াছিলেন। জগমোহন রায়কে তাহার স্কোপার্জিত সম্পত্তিতে স্থপ্রতিষ্ঠিত করা বাটোয়ারার এক কারণ হইতে পারে। বাটোয়ারার অব্যবহিত পরে জগমোহন রায় আরও তিন খানি বড় তালুক খরিদ করিয়াছিলেন। ১২০৩ সনের ( ১৭৯৬-৯৭ সালের ) বাকী রাজস্বের জন্য নিম্নোক্ত তিন খানি তালুক নীলামে উঠিয়াছিল, এবং নীলামে বিক্রীত না হইয়া ১২০৪ সনের জ্যৈষ্ঠ মাসে নিম্নোক্ত খরিদদারগণের নিকট আপোসে বিক্রীত হইয়াছিলাঁ— তালুক খরিদদার সদর জম’ মূল্য হুদা রসিকপুর রামনিধি ঘোষ ৪৩৩৬৮১৭ >8° ev হদ পুরাণ গাঙ্গ স্বরূপচাদ রায় ১৪৯৪v৯ ۹ د - e = N হুন্দ পুরলিয়া ( তরফ রামচন্দ্র সেন ২২২&N ه به • • \ বর্দার অন্তৰ্গত ) - به e s به نام \ hbریبا 8 ہے ty তার পর জগমোহন রায় রেজেষ্টারীকৃত কবালার দ্বারা এই তিন খানি তালুক খরিদ করিয়াছিলেন। ১৭৯৯ সালে তিনি রেভিনিউ বোর্ডের নিকট নামজারী এবং মূল পরগণা হইতে এই তিন খানি তালুক পৃথক করিবার জন্ত প্রার্থনা করিয়াছিলেন। দরখাস্তে জগমোহন রায় বলিয়াছেন, বৰ্দ্ধমানের ভূতপূৰ্ব্ব কালেক্টর রবাটwritz írts" (Mr. Robert lrelandr) Iziz "R এবং কালেক্টরীর আমলাদিগের চাতুরী বশতঃ ( the trick of the amlahs ) wzorgsfătw wpis fER EffTS R&# æISBl EA =fë ( have not obtained T• Burdwsu IR cords, Vol. 21, No 11, p. 46. i Burdwan Records, Vol. 46. No, 157.