পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कोछुन्। ( League of Nations ) ato, - off" সংঘ wrotfist aro-quo (“Parliament of Man,— the Federation of the World”) stfoss হইতে পারে। তখনই সফল হইবে রাজ-কবি টেনিসনের

“Earth at last a warless world, A single race, a single tongue.” মানবজাতির নিত্য-প্রসার্ষ্যমান জীবনধারা পৰ্য্যালোচনা করিলে উপলব্ধি হয় যে, স্বষ্টিকালে ভগবান মানবের মধ্যে যে অনন্ত উন্নতির বীজ নিহিত রাখিয়াছিলেন তাহারই অভিব্যক্তি আবহমান কাল হইতে চলিয়া আসিতেছে ও চলিবে । কবির ভাষায়,— “t lul: 'I'lunt which made us meant us to be mightier loy and by, - . Set the sphere of all the loundless heavens within the huntan rye, মায়ণমূগ צרטS Scut the shutlow of 1Timself, the boundless, through the lauman son!. Bonn.less inward, in the intoni. bonndless outward in the whole.” পরিশেষে, নৃতত্ত্ব-অকুশীলনের চরম ফল এই যে ইহা দ্বারা মানবজাতির মধ্য দিয়া ভগবানের বিশ্ব-মানব রূপের ধ্যান ও ধারণ জন্মায় । ঋগ্বেদের পুরুষ-স্তক্তের মহান মন্ত্র ( ১০ মণ্ডল, ৯০ শক্ত ) নৃতত্ত্ব-সাধনার সিদ্ধিমন্থ রূপেই আমার নিকট প্রতিভাত হয় । "সহস্ৰ-শীর্ষ সহস্রাক্ষ সহস্ৰ-পাং পুরুষ" বা ভগবান হহতে উদ্ভূত বিশ্ব-রূপ বিরাট পুরুষের বিশ্বপণ্ডরূপে আত্মাহুতি প্রদান ও সেই যজ্ঞে তাহার বিভিন্ন অঙ্গ হইতে বিভিন্ন বর্ণের মানবের উৎপত্তি ও সঞ্জাবশেষ হইতে অপর সমস্ত জীবের উৎপত্তি,--- ভগবানের বিশ্বন্ধপে ও বিশেষতঃ মানব-রূপে আত্মপ্রকাশের এমন স্বম্পষ্ট মহান চিত্র বা রূপক (metaphor) ofval wea ctt-te siffers strg পলিয়া আমার জানা নাই । মায়ামৃগ শ্ৰীশরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় y এই কাহিনীটি আমার নিজস্ব নয় ; অর্থাৎ মস্তিষ্কের মধ্যে ধূম-বিশেষ সহযোগে ইহার উৎপত্তি হয় নাই। তাই সৰ্ব্বাগ্রে নিজের সমস্ত দাবী-দাওয়া তুলিয়া লণ্ডয়া উচিত বিবেচনা করিতেছি। যে হঠাৎ-লব্ধ বন্ধুটির মুখে এ কাহিনী শুনিয়াছিলাম, তিনি নিজের চারিধারে এমন একটি দুর্ভেদ্য রহস্তের জাল রচনা করিয়া রাখিয়াছিলেন যে র্তাহার গল্পকে ছাপাইয় তাহার নিজের সম্বন্ধেই একটা প্রবল কৌতুহল আমার মনে রহিয়া গিয়াছে। মাত্র দুইবার তাহাকে দেখিয়াছিলাম, তার পর তিনি সহসা অন্তহিত হইয়া গেলেন । জানি না, এখন তিনি কোথায় । হয়ত শুামদেশের উত্তর-পূৰ্ব্ব অঞ্চলে দুরারোহ গিরিসঙ্কটের মধ্যে সেই অদ্ভুত মায়ামুগের অগুসন্ধান করিয়া ফিরিতেছেন। তবে নিশ্চয় ভাবে বলিতে পারি না ; শুনিয়াছি বড় বড় শিকারীদের কথা একটু লবণ সহযোগে গ্রহণ করিতে হয় । এই কাহিনী আমি যেমনটি শুনিয়াছিলাম ঠিক তেমনটিই লিপিবদ্ধ করিব । কয়েক স্থানে বুঝিতে পারি নাঙ্গ, সুতরাং কাহাকেও বুঝাইতে পারিব না। ভরসা শুধু এই, যাহার ইহা পড়িবেন তাহারা সকলেই আম-অপেক্ষা অধিক বুদ্ধিমান, বুঝিবার মত ইঙ্গিত কিছু থাকিলে তাহারা নিশ্চয় ধরিয়া ফেলিবেন, এবং কাহিনীটি যদি নিছক আষাঢ়ে গল্পষ্ট হয়,