পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ն8e প্রবাসী—ভাদ্র, ১৩৩৩ [ ২৬শ ভাগ, ১ম খণ্ড মানুষ দুই জাতীয় জন্তু বাদে অন্ত সকল প্রাণী অপেক্ষ শক্তিশালী । এই দুই জাতীয় জন্তু যথাক্রমে বনমামুস ও সিংহব্যাঘ্ৰাদি। হ কী ঘোড়৷ প্রভৃতি খুরসংযুক্ত প্রাণীর কেহই অনুপাতে মানুষ অপেক্ষ বলশালী নহে । কিন্তু আয়তন ধরিয়া হিসাব করিলেও বনমানুষ ও ব্যাঘ্রীদির শক্তি মানুষ অপেক্ষাও বেশী। বনমানুষ ও ব্যস্থাদির মধ্যে কাহার শক্তি বেশী হtহার fiচার এখনও শেষ হয় নাই । বাণ্টিমে বের প্রাণীতত্ত্ববিদ বিখ্যাত জন ই বন্যান সাহেব এসম্বন্ধে লিস্তব আলোচনা বোমা-অবলীল-ক্ৰমে ৮৪৭ পাউণ্ডের ঘরে কাটা ট নিম্ন রাখি।ছিল। সাধারণ মানুষ অপেক্ষ পাঁচগুণ অধিক শক্তিশালী করিতেছেন । তিনি দেখাইয়াছেন যে শরীরের ওজন অনুযায়ী বিচার করিলে একটি বনমামুষ একটি সবলকায় লোক অপেক্ষ ৩ হইতে ৫ গুণ বেণী জোর ধৱে ] বনমানুষ ৰলিতে শিম্পঞ্জী, ওরাংওটাং প্রভূতি জন্তু বুঝায়। এই পরীক্ষণগুলি তিনি শক্তিপরীক্ষক ডাইনামোমিটার সাহায্যে করিয়াছেন ; হাতল টানিয়া কে কত ঘর পর্য্যস্ত াৈট নামাইতে পারে তাহ হইতে বিচার হয় । খুব স্বস্থ সবলকায় লোক বহু চেষ্ট। করিয়াও কঁটি ২• • ঘরের নীচে নামাইতে পারে মাই ; কিন্তু বোমা নামক শিম্পাঞ্জী অবলীলাক্রমে ৮৪৭ ঘর নামায়, সুজেট ১২৬০ ঘর পর্য্যস্তু নামায় এবং জোহান ভয়ে একবাখমাত্র ধরিয়া ছাড়িয়া দিলেও তাঁহাতে দুইটি লোকের সমান টানে। এই পরীক্ষা করিয়া বম্যান্‌ সাহেব নির্ণয় করিয়াছেন যে, কেন এরূপ হয়। মানুষের অপেক্ষ এই বস্তজন্তুর শক্তি এমন অসস্তব রকম বেশী হইবার কারণ কি ? ক্রমবিবৰ্ত্তনবাদ বিশ্বাস কfরহে হইলে বলিতে হয় প্রত্যেক জন্মবিবৰ্ত্তনের পর মাসুষ দুৰ্ব্বলতর হইতেছে। আমাদের পুর্বপুরুষ যদি এই বনমামুষেরা হয় আমাদের মানুষ পুৰ্ব্বপুরসেরও নিশ্চয় আমাদের অপেক্ষ শক্তিশালী ছিল এবং ক্রমশঃ আমরা শক্তি হরাইতেছি । ইহার কারণ কি ? বম্যান্‌ সাহেব এখন পৰ্য্যন্ত যাহা নির্ণয় করিয়াছেন তাহ হইতে दृढै। शl; tश, र::*-रttर्भ प्रांतून ठूहलिउ* श्शेच्छ् ।। ७ठछ्राउँौठ সভ্যতার আবেষ্টনীও মানুষের দুৰ্ব্বলতার কারণ । মিঃ বম্যান এবিষয়ে আরো গবেষণা করিতেছেন ও র্তাহার পরীক্ষ। ভবিষ্যতে একটি অস্তুত সমস্তার সমাধান করিবে বলিয়। মনে হয় । আবদুল করিম— মরক্কোর রিফ মেত আবদুল করিম স্বদেশের স্বাধীনতার ও দ্য অমানুষিক ও অক্লাস্ত চেষ্টা করিয়৷ কৃতকাৰ্য্য ন হইলেও বীর বলিয়৷ জগতের খ্যাতি স্তর্জন করিয়াছেন। স্পেন ও ফ্রান্স একত্রিত হইয়৷ উহাকে দমন করিয়াছে বটে, কিন্তু তিনি যে অন্যায় কিছু কবেন নাই আবদুল করিম তাহা উহার শত্রুরাও স্বীকার করিতেছেম । ইনি ইউরোপীয় সভ্যতাকে আদর্শ করিয়াছিলেন ও ইউরোপের জাতিসংঘকে বিশ্বাস করিতেন । সম্প্রতি উtহার মত পরিবত্তিত হইয়াছে । তিনি বলিতেছেন, “বিগত ইউরোপীয় মহাযুদ্ধের পুৰ্ব্বপৰ্য্যন্ত ইউরোপায় সভ্যতাকে আমরা শ্রদ্ধা করিয়াছি;কিন্তু আজ তাহার প্রতি আমার মনে এতটুকু শ্রদ্ধা বা বিশ্বাস