পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭০ ক্রমে পাইয়া বসিল। এর নির্জনতা ও অপরাঙ্কুের সিছুরছড়ানো বন-ঝাউয়ের জঙ্গলের কি অাকর্ষণ আছে বলিতে পারি না—আজকাল ক্রমশঃ মনে হয় এই দিগন্তব্যাপী বিশাল বন-প্রাস্তর ছাড়িয়া,ইহার রোদপোড়া মাটির ভাজা স্বগন্ধ, বনপুষ্পের স্বগন্ধ, এই স্বাধীনতা, এই মুক্তি ছাড়িয়া কলিকাতার গোলমালের মধ্যে আর ফিরিতে পারিব না। এ মনের ভাব একদিনে হয় নাই। কত রূপে কত সাজেই যে বন্যপ্রকৃতি আমার মুগ্ধ অনভ্যস্ত দৃষ্টির সম্মুখে আসিয়া জামায় জুলাইল –কত সন্ধ্যায় আসিল অপূৰ্ব্ব রক্তমেঘের মুকুট মাখায়,দুপুরের খরতর রেীত্রে আসিল উন্মাদিনী ভৈরবী বেশে, গভীর নিশীথে জ্যোৎস্নাবরণী স্বরমুন্দরীর সাজে হিমস্নিগ্ধ বনকুস্কমের স্ববাস মাখিয়া, আকাশভরা তারার মালা গলায়-অন্ধকার রজনীতে কালপুরুষের पञांखrमब्र थंज्जां झां८ड प्तिवेिनेिक वTांश्रृिंप्र! दिव्रामॆ कांठौমূৰ্ত্তিতে। এক দিনের কথা জীবনে কখনও ভুলিব না। মনে আছে, সেদিন দোলপূর্ণিমা। কাছারির সিপাহীরা ছুটি চাহিয়া লইয়া সারাদিন ঢোল রাজাইয়া হোলি খেলিয়াছে। সন্ধ্যার সময়েও নাচগানের বিরাম নাই দেখিয়া আমি নিজের ঘরে টেবিলে জালো জালাইয়া অনেক রাত পৰ্য্যস্ত হেডআপিসের জন্ত চিঠিপত্র লিখিলাম। কাজ শেষ হইতে ঘড়ির দিকে চাহিয়া দেখি, রাত প্রায় একটা বাজে। শীতে জমিয়! যাইবার উপক্রম হইয়াছি। একটা সিগারেট ধরাইয়া জানাল দিয়া বাহিরের দিকে উকি মারিয়া মুগ্ধ ও বিক্ষিত হইয়া দাড়াইয়া রহিলাম। যে-জিনিসটা আমাকে মুগ্ধ করিল তাহা পূর্ণিম-নিশাঁখিনীর অবর্ণনীয় জ্যোৎস্ন। হয়ত ষত দিন আসিয়াছি, শীতকাল বলিয়া গভীর রাত্রে কখনো বাহিরে আসি নাই কিংবা অন্ত যে-কোনো কারণেই হউক, ফুলকিয়া বইহারের পরিপূর্ণ জ্যোংস্কারাত্রির রূপ এই আমি প্রথম দেখিলাম। . দরজা খুলিয়া বাহিরে আসিয়া দাড়াইলাম। কেচু কোথাও নাই, সিপাহীর সারাদিন আমোদ-প্রমোদের পরে ক্লান্তদেহে ঘুমাইয়া পড়িয়াছে। নিশৰ আরণ্যভূমি, निखित् अनशैम निशौ५ ब्रांषि ।। 6ग् याोऽष्टद्रांबिब्र বর্ণনা নাই। কখনও সে ব্লকা ছায়াবিহীন জ্যোৎস্না প্রশ্বাসী SNegg জীবনে দেখি নাই। এখানে খুব বড় বড় গাছ নাই, ছোটখাটো বন-ঝাউ ও কাশবন—তাহাতে তেমন ছায়া হয় না। চকচকে সাদা বালি মিশানো জমি ও শীতের রৌদ্রে অৰ্দ্ধস্তষ্ক কাশবনে জ্যোৎস্ব পড়িয়া এমন এক অপার্থিব সৌন্দর্ঘ্যের স্বাক্ট করিয়াছে যাহা দেখিলে মনে কেমন যেন ভয় হয় । মনে কেমন যেন একটা উদাস বাধনহীন श्रूख् खांब-बन श् ड् द्विघ्।। ७ं, छद्मेि श्रीरङ्ग छांश्चि। দেখিয়া সেই নীরব নিশীথ রাত্রে হিমবধী আকাশতলে मैंॉफ़ॉड्रेझ भटन ट्झेठा ७क श्रछांना श्रृंद्रौब्रांरखा यांनिम्नां পড়িয়াছি-মানুষের কোনো নিয়ম এখানে খাটিবে না। এই সব জনহীন স্থান গভীর রাত্রে জ্যোৎস্নালোকে পরীদের বিচরণ-ভূমিতে পরিণত হয়, আমি এখানে অনধিকারপ্রবেশ করিয়া ভাল করি নাই। তাহার পর ফুলকিয়া বইহারের জ্যোৎস্বারাত্রি কতবার দেখিয়াছি—ফাঙ্কনের মাঝামাঝি যখন দুধ লি ফুল ফুটিয়া সমস্ত প্রাস্তরে যেন রঙীন ফুলের গালিচ বিছাইয়া দেয়। তখন কত জ্যোৎস্নাগুন্ত্র রাত্রে বাতালে দুধ লি ফুলের মিষ্ট স্ববাস প্রাণ ভরিস্থা আভ্রাণ করিয়াছি—প্রত্যেক বারেই মনে হইয়াছে জ্যোৎস্ন' ষে এত অপরূপ হইতে পারে, মনে এমন ভয়মিশ্রিত উদাস ভাব আনিতে পারে, বাংলা দেশে থাকিতে তাহা তো কখনো ভাবিও নাই! ফুলকিয়ার সে জ্যোৎস্নারাত্রির বর্ণনা দিবার চেষ্টা করিব না, সেরূপ সৌন্দৰালোকের সহিত প্রত্যক্ষ পরিচয় ষত দিন না-হয় তত দিন শুধু কানে শুনিয়া বা লেখা পড়িয়া তাহা উপলব্ধি করা যাইবে না–করা সম্ভব নয় । অমন মুক্ত আকাশ, আমন নিস্তব্ধতা, আমন নিজনতা, অমন দিকদিগন্তবিসপিত বনানী—যেখানে সেখানে সুলভ নয় তো ? জীবনে একবারও সে জ্যোৎস্বরাত্রি দেখা উচিত, যে না দেখিয়াছে, ভগবানের স্বষ্টির একটি অপূৰ্ব্ব রূপ তাহার নিকট চির-অপরিচিত রহিয়া গেল । ५कप्तिन छिश् िख्षांखभांदां८मब्र मांtर्ड-कrांन्त्रं श्हेtङ किब्रिवाग्न गषञ्च नकाब्र भू१ बरनब्र भएषा ११ शंब्रांझेब्र ফেলিলাম। বনের ভূমি সৰ্ব্বত্র সমতল নয়, কোথাও উচু জজলাবৃত বালিয়াড়ি টিল, তার পরই ছুই টিলার মধ্যবর্তী