“শেষ ব্রহ্মযুদ্ধে বীর বাঙালী সৈনিক” গত ভায়ের প্রবাসীতে প্রকাশিত ঐঅজিতকুমার মুখোপাধ্যায় –লিথিত “শেষ ব্রহ্মযুদ্ধে বীর বাঙালী সৈনিক" শীর্ষক প্রবন্ধের আমি যে সংক্ষিপ্ত প্রতিবাদ পাঠাইয়াছিলাম, আশ্বিনের প্রবাসীতে আপনি উহার অনেক প্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিয়া ছাপাইয়াছেন । অধিকন্তু, আমার শিক্ষার প্রতি কটাক্ষ করিয়া অজিতবাৰু ৰে দীর্ঘ উত্তর’ দিয়াছেন, সত্যায়ুসন্ধানের চেষ্টা না করিয়াই আপনি প্রকারাস্তরে উন্থ সমর্থন করিয়াছেন । ইহাতে আমার উপর অত্যন্ত অবিচার করা হইয়াছে । [ স্থানের অল্পতাবশতঃ আমাকে কখন কখন পত্ৰাদি সংক্ষিপ্ত করিতে হয় । দীনেশবাবুর পত্র সংক্ষিপ্ত করার छैशब्र ८६ पात्रो श्झेब्राप्झ, ठाशब्र छछ अषि झु:थिछ । छाश्। আমার অভিপ্রেত ছিল না । ঐরামানন্দ চট্টোপাধ্যায় ] রামলালবাবুর বাড়া গাজনা-পার্শ্ববর্তী অপর একটি গ্রামসহ পাঃ আফিসের নাম ব্যাপদ-গাজন । আমার বাড়ী (কৃষ্ণনগর গ্রাম ) এবং রামলালবাবুর বাড়ীর মধ্যে আড়াই মাইলের ব্যবধান । কৰ্ম্মজীবনের অবসানে তিনি যখন গাজনায় বাস করিতেছিলেন, তখন আমি তাহার নিত্য সহচর ছিলাম বলিলেও অত্যুক্তি হয় না । প্রবন্ধলেখক অজিতবাবুর বাড়ী (নলিয়া গ্রাম) গাজন হইতে মাইল দুই দূরবর্তী। আমাদের অঞ্চলে প্রায় সকল ভদ্রলোকের গৃহেই রামলালবাধুর ‘আমার জীবনের লক্ষ্য’ (উপন্যাস) রহিয়াছে। নলিয়া গ্রামের অনেক বাড়ীতে যে ঐ গ্রন্থ আছে তাহ বল। বাহুল্য। অজিতবাবু যে রামলালবাবুর প্রতিবেশী তাহার উল্লেখ भी क१ि६। भामणग्न श्tद्ध "ণ আবিষ্কারের কথা প্রকাশ कद्विग्नtइन । রামলালবাবুর নাম কুড়ন ছিল না। র্তাহারা বহু পুরুষাবধি সরকার ; সুতরাং ৰুড়ন চক্ৰবৰ্ত্তী বলিলে কেহ রামলাল সরকারকে চিনিবে, ইহা আপনি কল্পনা করিতে পাবেন না। র্তাহার শৈশবের নাম তুষ্ট, ; আজিও তাহার প্রতিবেশী। তাহাকে তুষ্ট, ডাক্তার বলিয়া স্মরণ করে। -. স্বামলালবাবুর প্রধান পরিচয় এই যে, তিনি ডাক্তার। র্তাহার কর্মজীবনের অধিকাংশ সরকারী কাইম্স-বিভাগে ( ব্ৰহ্ম ও চীনদেশে) ডাক্তারা করিয়া কাটিয়াছিল । তাহার উপন্যাসের নায়ক কাল্পনিক কুড়ন চক্রবর্তীকে তিনি ডাক্তাররূপে অাকেন নাই । তিনি ‘ব্ৰহ্মপ্রবাসের বিবরণ নামক একখানা ज५भदूख़ास्त्र *চনা করিয়াছিলেন ; উহ! এখনও ছাপা হয় নাই। উহার সহিত
- भिाव बौवप्नद्र नका' छ*छाएगद्र कश्मिीद কিছুমাত্র মিল নাই ।
मान 4कदाब्र 'यबांनौ'tडझे “यtत्रद्र यांश्tिद्र यात्रालौ* ংগৰ ৰামলালবাবুর জীবনের ঘটনাবলী প্রকাশ কৰিয়াছিলেন । শই ইত্তে দেখিতে পাইবেন যে, রামলালবাবু উক্ত উপন্যাগের ه از س-۹ع माग्नक छ श्श्रङहे 'ाष्बन मा, ७धन कि ८५य अक्रपूरक हेएक्रखद्र বিপক্ষে যোগ দেওয়া তাহার পক্ষে একেবারেই অসম্ভব । ‘নব্য বাঙ্গালীর কৰ্ত্তব্য’ নামক অপর একখানি প্রকাশিত গ্রন্থে রামলালবাবু আমাদের অঞ্চলের কয়েকটি গ্রামের বিবরণ সংকলন করিয়াছেন। উহাতে গাজনার হাট লইয়া ব্যাসদির মুসলমানগণের সহিত দাঙ্গাতে তিনি কিরূপ অংশ গ্রহণ করিয়াছিলেন, একবার বর্ষাকালে স্ত্রীকে সঙ্গে লইয়৷ শ্বশুরবাড়ী বাইবার শখে নৌকা ডুবিয়া গেলে কিন্তু আশ্চৰ্য ভাবে উহাদের উভয়ের জীবনরক্ষা হইয়াছিল, তাহার চেষ্টায় কিরূপে গাজনায় মাইনর স্কুল স্থাপিত হইয়াছিল এবং কিছুদিনের জন্ত তিন হেডমাষ্টারের কার্ধ্য कब्रिश्रिणम, हेछा,ि ऊंशद्ध अथम ८ोक्नइ अठनक थङ्कङ ঘটনার বিবরণ আছে । বল বাহুল্য, ইহার কোন কথাই 'আমার জীবনের লক্ষ্য’ উপহাসে নাই। নব্য বাঙ্গালীর কৰ্ত্তব্যে’র রামলাল সরকার এবং উক্ত উপন্যাসের নায়ক ফুড়নচন্দ্র চক্রবর্তী অভিন্ন হওয়া একেবারেই অসম্ভব । উপন্সাসের নায়ক কুড়ুন চক্ৰবৰ্ত্তকে উপাসকার রামলাল সরকারের সহিত অভিন্ন করিতে বাওয়া রজনী'র প্রথমাংশ পড়িয়া বঙ্কিমবাবুকে কানা ফুলওয়ালী ঠাওরাইবার মতই হাস্থ্যকর । * * শেষ ব্রহ্মযুদ্ধ হয়,১৮৮৫ খ্ৰীষ্টাব্দে এবং ডাক্তার রামলাল সরকার काठेभून,-दिउtश फ्रांकूबौ जड़ेब्रा अकनtन वान svv० औèl८भब्र ভাদ্র মাসের পর । সুতরাং রামলালবাবু কিছুতেই শেষ ব্ৰহ্মযুদ্ধে বীরত্বপ্রদর্শনকাৰী কাল্পনিক কুড়ন চক্রবর্তীর সহিত অভিন্ন হইতে পারেন না। রামলালবাবুর রচিত ‘নব্য বাঙ্গালীর কৰ্ত্তব্য’ (১৩১৩ সালে প্রকাশিত ) গ্রন্থের ১৯ পৃষ্ঠায় তিনি নিজেই লিথিয়াছেন, “১৮৮৯ খ্ৰীঃ ৰে বৎসর বর্ষায় আসি, ভাদ্র মাসে পূর্ণ বর্ষায় দেশ প্লাবিত । শ্বশুরালয়ের কোন বিৰাহ উপলক্ষে সস্ত্রীক একখানি ডিঙ্গি নৌকাযোগে তথায় রওয়ান হইলাম,” ইত্যাদি। তিনি যে ইহার পূৰ্ব্বে কখনও ব্রহ্মদেশে যান নাই তাহারও প্রমাণ ঐ বহিতে আছে । ঐদীনেশচন্দ্র সরকার ૨ অধ্যাপক ঐযুক্ত দীনেশচন্দ্র সরকারের সমালোচনার উত্তর-স্বরূপ আশ্বিন ১৩৪৪ সালের প্রবাসী'র ৮১• ও ৮৯১ পৃষ্ঠায় প্রকাশিত ঐযুক্ত প্ৰজিতকুমার মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্যে তিনি লিখিয়াছেন— আমাকে ডাঃ মুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এবং ডাঃ নীহারঞ্জন রায় भशनद्व-दइ९ पनिब्राप्श्म ८ष ऊँीशंबा दषन छेख्द्र-जक्ररक्न जम१ করেন ওখন ডাঃ সরকারের সম্বন্ধে ঐক্লপ শুনিতে পান, এবং विप्नद छोtव ७lः न0शबबन *ब्राञ्च प्लेशव्र गकाप्नs यदूड झहेइी ছিলেন '
