পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৫০ প্রবাসী SN98g আমার সম্বন্ধে অজিতবাবুর এই উক্তিতে আশ্চর্ধাৰিত হইলাম। তিনি ভূল ধারণার বশবর্তী হইয়াই লিখিয়াছেন। উত্তর-ত্ৰক্ষে আমি মাত্র তিনটি স্থানে গিয়াছিলাম--শ্বিনৰ্মান, পাগান ও মাওলে। ঐ তিন স্থানে কোথাও জামি v ডাক্তার রামলাল সরকার সম্বন্ধে কোনও কথা শুনি নাই— শেষ ব্ৰহ্মযুদ্ধে তাহার অংশ গ্রহণ সম্বন্ধেও কেহ আমায় কোনও কথা বলে নাই। রেজুনেও ডাক্তার রামলাল সরকার সম্বন্ধে কোনও বিবরণ বা আলোচনা আমার দৃষ্টিগোচর বা কর্ণগোচর হয় নাই। আমি বহু পূৰ্ব্বে ডাক্তার রামলাল সরকারের "চীনদেশে সস্তান চুরি" নামক চীন সামাজিক আখ্যানটি পড়িয়াছিলাম-লেখকের অভিজ্ঞতালব্ধ নানা তথ্যের ও ঘটনার সমাবেশে বইখানি আমার কাছে বিশেষ চিত্তাকর্ষক বোধ হইয়াছিল ; এতদ্ভিন্ন আমার মনে হয়, তাহার ঐ মণের কথা-সংবলিত দুই-একটি প্রবন্ধও আমি কোথায় পাঠ করিয়াছিলাম। রেজুনে প্রবাসী বাঙালীগণের অমুষ্ঠিত সাহিত্য-সম্মিলনের সভাপতিরূপে আমি যে অভিভাষণ পাঠ করি, তাহাতে আমি ডাক্তার সরকার ও র্তাহার “চীনদেশে সস্তান চুরি” গল্পের কথা উল্লেখ করি, কারণ ব্ৰহ্ম-প্রবাসী বাঙালী সাহিত্যিকগণের মধ্যে তিনি অন্যতম ছিলেন । সুতরাং অজিতবাবু যে লিখিয়াছেন, যে আমি উত্তর-ব্ৰহ্ম দেশে ডাক্তার সরকার এবং শেষ ব্ৰহ্মযুদ্ধে তাহার অংশ গ্রহণ সম্বন্ধে "এরূপ’ সংবাদ শুনিতে পাই, তাহা কোনও ভ্রাস্তধারণা বশেই লিখিয়াছেন— অজিত বাবুকে এরূপ কোনও কথা বলি নাই। 'প্রবাসীতে "শেৰ ব্ৰহ্ম যুদ্ধে বীর বাঙালী সৈনিক” লেখাটি পড়িয়া আমার ভাল লাগে । তখন আমি 'কুড়নচন্দ্র চক্রবর্তী'রই আত্মচরিত আবিষ্কৃত হইয়াছে এই বিশ্বাসে অজিত বাবুকে বলি ষে সম্পূর্ণ গ্ৰন্থখানি বিশেষ মূল্যবান ঐতিহাসিক আত্মকথা বলিয়া মনে হয়, এবং অবিলম্বে উহ পুরাপুরি প্রকাশ করিয়া ফেলিবার জগু চেষ্টত হওয়া উচিত । অজিত বাৰু আমার বলেন ষে ব্ৰহ্মদেশ হইতে তিনি সম্পূর্ণ হস্তলিখিত পুস্তকখানি আনিবার জন্ত চেষ্টা করিবেন। এখন ঐযুক্ত দীনেশবাবুর প্রতিবাদ পাঠে দেখিতেছি ষে বইখানি পূব-প্রকাশিত, এবং আত্মচরিত বা ঐতিহাসিক গ্ৰন্থ নহে, উপন্যাস । এই ছাপা বইয়ের হাতের লেখা প্রতি, বাহা হইতে অজিতবাবু কিছু কিছু অংশ নকল করিয়া লইয়৷ আসেন ও প্রবাসী'তে প্রকাশিত করেন, সেটি বইখানির মূল পাণ্ডুলিপি, ন মুদ্রিত হইবার পরে মুদ্রিত গ্রন্থের নকল । ছেলেবেলায় বঙ্কিমচন্দ্রের ছাপা উপস্তাসও নকল করিয়া খাতায় লিখিয়া লইতে দেখিয়াছি। যাহা হউক, ঐযুক্ত দীনেশ ৰাবুর মন্তব্য পাঠে বইখানি ৰে উপন্যাস, সত্যঘটনামূলক আত্মচরিত নহে, আশা কৰি সে বিষয়ে কাহারও সন্দেহ থাকিবে না। ঐসুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় wn wo গম্ভ আশ্বিন-সংখ্যা প্রবাসীতে ডক্টর দীনেশচন্দ্র সরকার बशनरद्वब यठिदाप्नब ७ख्रब्र छैवूख अजिष्ठकूमाब श्रूषाशाशांद्र মহাশয় লিখিতেছেন : “আমাকে ডাঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ু 4य६ ७: नैौशांब्रग्नश्चम ब्रांग्न भशांलग्न-चव्र७ बलिग्नाद्दछन ८ष फँांशंब्र! विश्वन উত্তর-ব্রহ্মদেশে ভ্রমণ করেন তখন ডাঃ সরকারের সম্বন্ধে ঐক্ষপ শুনিতে পান এবং বিশেষভাবে ডাঃ নীহাররঞ্জন রায় উহার সন্ধানেও প্রবৃত্ত হইয়াছিলেন” (বিবিধ প্রসঙ্গ, পৃ. ৮৯১ ) । স্বনীতি বাবু কি শুনিয়াছিলেন বা অজিতবাবুকে বলিয়াছিলেন তাঙ্গ আমি জানি না । আমি আমার নিজের কথাই বলি, কারণ আমার মনে হইতেছে, অজিতবাবুর উক্তিতে একটু ভ্রান্ত ধারণার छै९°खि शहेtङ भांtद । श्राभाद्र थकार्षिकवांद्र छैउन-उझ बभtभद्र সুযোগ হইয়ছিল ; দ্বিতীয় বার যখন আমি মান্দালয়ে ছিলাম তখন প্রথম আমি দু-চার জনের মুখে রামলাল সরকার মতাশয়ের কথা শুনি, কিন্তু তাহদের কাহারও মুখেই রামলালবাবুর শেষ ব্ৰহ্মযুদ্ধে যোগদানের কথা শুনি নাই। রামলালবাবুর কথা পূৰ্ব্বেও আমি 'প্রবাসীতে পড়িয়ছিলাম ; সেই জন্ত তাহার সম্বন্ধে আরও কিছু জানিবার আগ্রহ স্বভাবতই আমার হইয়াছিল। এই উদ্দেশ্যে মান্দালয়ে ও মিন্‌জানে আমার পরিচিত বাঙালী ভদ্রলোকদের নিকট এ-বিষয়ে কিছু কিছু অমুসন্ধানও করিয়াছিলাম ; কিন্তু তাহার কেহই বিশেষ কিছু সংবাদ দিতে পারেন নাই। তবে একথা আমি বুঝিতে পারিয়াছিলাম ষে উত্তর-ত্রহ্মে সৰ্ব্বত্রই বাঙালীর শ্রদ্ধাসহকারে রামলালবাবুর নাম উচ্চারণ করিয়া থাকেন। অজিতবাবুর প্রবন্ধ বাহির হইবার পর এই কথাই আমি তাহাকে বলিয়াছিলাম, এর বেশী কিছু বলি নাই। তবে অঙ্গিতবাৰু রামলালবাবুর সমস্ত কাহিনীটুকুই কেন উদ্ধত করেন নাই, এ-সম্বন্ধে অভিযোগ করিয়াছিলাম বটে। এখন দীনেশবাবুর প্রতিবাদ পড়িয়া এবং তাহার সঙ্গে সাক্ষাৎ আলোচনা করিয়া মনে হইতেছে, গোড়াতেই কিছু গলদ রহিয়া গিয়াছে। ঐনীহাররঞ্জন রায় S. “পদ্ম \S இை বাংলা অভিধানে অন্যাঙ্ক অর্থের সহিত "ক্র" শব্দের অর্থ“আলোক”, “ঔজ্জ্বল্য", ও "দীপ্তি" পাওয়া যায়। আর 'মনুষ্য-হৃদয়’কে “পত্ন" বা “কমলে"র সহিত উপমা কর সংস্কৃত ও বাংলা সাহিতে্যু আবহমান কাল হইতে চলিয়া আসিয়াছে—“হৃৎ-কমল”, “হৃৎকোরক”, “হৃদয়-পদ্ম"--এই প্রকার সমাসবদ্ধ পদ সৰ্ব্বসাধারণে অহরহ পড়িয়া থাকেন । সুতরাং "পদ্ম"র বুকে "ই" প্রতীকের সোজাসুজি অর্থ ইহা ধরিলে বোধ হয় ভূল হইবে না ষে “ঐ” অর্থাৎ আলোক ( জ্ঞানালোক ) সম্পাতে "পদ্ম" (স্বাদয়-পদ্ম ) বিকশিত হইতেছে, যেমন সূর্য্যের কিরণে কমল বকশিত হয় । জ্ঞানালোকनाप्न अखरबब अककाब दूब कबिंद्र शनtद्रब अछर्निश्ठि सनeलिब विकास्यव्र गशब्रङ कब्राहे त्योष झ्म्न विश्वदिछजग्न इोणत्मव्र भूर्व উন্ধেগু । সে হিসূৰে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ৰে প্রতীক গ্রহণ করিয়াছেন তাহ অপেক্ষা এসাম্প্রদায়িক অথচ কবিত্বপূর্ণ পরিকল্পন জগর কি হওয়া সম্ভব । ইহাতে পৌত্তলিকতার গন্ধ পাইলে, এক