পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপকথা স্ত্রীরামপদ মুখোপাধ্যায় গ্রীষ্মকালের সন্ধ্যা । ঘরের সমস্ত দরজা-জানালা খুলিয়া খাটের উপর মাছর বিছাইয় গুইয়াছি ও হাত-পাখা টানিয়া নিরতিশয় ক্লাস্ত হইয়া পড়িয়াছি এমন সময় পত্নী ঘরে ঢুকিয়া বিছানার পাশে বসিলেন ও হাত হইতে পাখা কাড়িয়া লইয়া বলিলেন, তোমার মত অকৰ্ম্ম লোক ভূ-ভারতে যদি দুটি আছে ? নিরুত্তরে সে-কথা স্বীকার করিলাম । * অতঃপর তাহার হাতের পাখার সঙ্গে মুখের ভাষারও গতি বৃদ্ধি হইল । —ক হগু থেকে বলছি—পাড়াশিটা সারিয়ে আন, তা আজ নয় কাল, কাল ন পরশু মানি, কামার-বাড়ী অনেকটা দূর, তা বলে কেউ কি জিনিষ সারিয়ে জানছে না ? সবিনয়ে বলিলাম, এখানকার কামার-বাড়ীতে সারাতে ষা দক্ষিণ নেবে, তার দামে কলকাতা থেকে একজোড় ভাল সাড়াশি এনে দেব।" 霧 —তাই দিয়ে। মার না দাও আসছে হপ্ত থেকে ভাল-তরকারি বন্ধ, শুধু ভাতে-ভাত খেয়ো। সত্য কথা বলিতে কি এইরূপ ভীতি প্রদর্শনে বিশেষ চিন্তিত হইলাম না। ষে স্বতঃস্বীকাৰ্য্য কারণবশত বাঙালী হইগেই কেরানী হইতে হয়, এবং কেরানী হইলেই ডিসপেপটিক হওয়া ললাট-লিপি, সেই ললাটের লেখনীচুযায়ী তেল-ঘি, দেওয়া রায়ার উপর গত কয়েক মাস হইতে বীতশ্রদ্ধ হইয়াছি ; পটল ও কাচকলার উপর গ্রীতি আসিয়াছে, ঘোল ও ভাবকে জীবনরক্ষার একমাত্র উপায় বলিয়া মানিয়া লইয়াছি এবং ভাতে-ভাত পাইলে তরকারির উপর প্রবল লোভকে দমন । করিবার পন্থাও আবিষ্কার করিয়াছি। কিন্তু গৃহিনী শহরवांगिनौ नन । कांt*द्र छांरण भांछिद्र ईफिरठ ८फ्रैंकिईाई মোটা চালের ভাতই সিদ্ধ করেন, তরকাটাি তেল-মশলাসহযোগে বেশী পরিমাণেই রন্ধন করেন এবং বেলা একটায় প্রচুর-পরিমাণে ব্যঞ্জনসহ বাটি-দুই ঘন ভাল খাইয়া রাত্রি নয়টায় ক্ষুধা অনুভব করিয়া থাকেন সাড়াশূিট না সারাইয় जहेरण अशविथ दिखद्र । शंब्र ! बांफ़ौब्र {बांtब्र शर्मि की कब्रबांग्लौ थांफिठ ! দক্ষিণ শিয়রে মাথা রাথিয়ছিলাম, উত্তর দিকের খোলা জানালায় দৃষ্টি পড়াই স্বাভাবিক। এ-পাশে আমাদের নীচু প্রাচীর ও ও-পাশের পড়ে জমির ভাঙা প্রাচীরের মাঝখানে সরু এতটুকু গলি। গলিট। লম্বীয় সত্তর-আলী হাতের বেশী হইবে না । তিন-চার ঘরের যাতায়াতের পথ । আমরা কিন্তু জন্মাবধি জঙ্ক কোন বসতির চিহ্ন দেখি নাই। जांभांप्नद्र दाएँौफैं यज्जद्रांस्वा श्रङ अक मूरब ७वर दानब्र মধ্যে বলিয়া কতবার আক্ষেপ করিয়াছি। ঠাকুরমার মুখে গল্প শুনিয়াছি, সে-কালে ডাকাতের ভয় নাকি বেশী থাকায় বাড়ীটা আমাদের সদর রাস্ত হইতে একটু দূরেই ছিল এবং চারি দিকে ছিল লোকজনের বসতি। পিতামহদের কথঞ্চিং ধনাপবাদ ছিল। আজ ইংরেজ-স্বশাসনে চুরি-ডাকাতি কমিশছে, আমাদেরও ধনাপবাদ ঘুচিয়াছে। চারি পাশে যাহারা রক্ষীস্বরূপ বাসা বাধিয়াছিল তাহদের জনহীন ভগ্ন ভিটার পানে চাহিয়া চোখ যত না অশ্রুসজল হইয়া উঠুক, মনে ভয়ের পরিমাণটা বাড়িয়াই চলিয়াছে। ওরা গেল কোথায় ? সামান্ত একটা বেড়ির খিল পরাইবার জন্ত আকাশপাতাল ভাবিয়া মরিতেছি ও অকেজো অপবাদ নিৰ্ব্বিকারচিত্তে মাথা তুলিয়া লইতেছি, অথচ বাড়ীর চুম্বারেই ছিল কামার-বাড়ী। উত্তর-খোলা জানাল দিয়া ষে পতিত জমিটুকু দেখা যায়, একটা বেলগাছ, একটা কাঠালগাছ, একটা জামরুল-গাছ ও গুটিকয়েক আমগাছ, উহাতেই বাসা বাধিয়া ছিল কামাররা। কামারদের ও-পাশের পড়ে জমিতে हिन कूटबांब्ररमब्र यांनशूट् । कृछि छभिब्र भांक ७थनe ইট্রের ক্রমক্ষয়িষ্ণু প্রাচীর বিদ্যমান। প্রাচীরের এ-পাশে একটি আমগাছের সঙ্গে ও-পাশে একটি ঝাকড়া জামরুল-গাছের মিতালি—আমরা জমাবধি লক্ষ্য করিতেছি। চৈত্র-সদ্ধার বাতাস উঠিলে এ উহার গাৱে চলিয়া পড়ে। ছেলেবেলায় ‘কল্পনা করিতাম পরস্পরে মল্লযুদ্ধ করে, এখন ভাবি ওরা अउँौरख्द्र क्ष• छाविद्य श्झड द ौर्शनिदान ८क्रण ७द९ পরম্পরের গলা জড়াইল্প ধরিয়া পরস্পরকে সাম্বন দেয়। ঠাকুরমার ধ্বন বিবাহ হয় তখন তিনি ন বৎসরের