পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| कैiर्डिंक चणrडब चक्र गरबांबाब ८व अडिदिरअनि उब्रविड इव নৃত্যের সাঙ্গীতিক আবেগ তাকেই ছন্দে আবদ্ধ করে। তাই নৃত্যের মধ্যে নাটকীয় উপাদান থাকা সত্বেও তার গাখনি অন্য প্রকার। প্রধান নতৰ্কই তার মূখ্য বাহন। আশেপাশের সমস্ত আয়োজন এই মধ্যবিন্দুকে ফুটিয়ে তোলবার জঙ্ক । ফুল যেমন পাতার মধ্যে দিয়ে নিজের সৌন্দর্ধে বিকশিত হয়ে ওঠে, নতক তেমনি ऊांद्र नभए प्रचप्रक्ष् ७ नश्छब्रह्मव्र निरछद्र cगोब्रवरक ফুটিয়ে তোলবার অম্বুবতী করে । নৃত্যের সমস্ত রস নির্ভর করে এক জনের উপর, যে স্থদর্শনচক্রহাতে কলাস্বটিকে গড়ে তুলবে। এই প্রধান রূপকার যদি স্থূর্বল হয় ভাহোলে সমগ্র জিনিষের রসভঙ্গ হবার সম্ভাবনা থাকে। পুরাকালে নৃত্যবিদেরা নাচকে প্রধানত দুই ভাগে বিভক্ত করেছিলেন ; যেমন তাওব এবং লান্ত। নৃত্যকে তারা কেবল বিলাসের উপকরণ মনে করেন নি। তাদের কাছে নৃভ্য ছিল সাধনার প্রণালী, সেই রূপক কলার মধ্য ..দিয়ে তাদের আধাত্মিক জগৎ মনের কাছে প্রত্যক্ষ হয়ে উঠত। তাই স্বাক্ট স্থিতি প্রলয়ের পরিকল্পনা শিব ও উমার মূর্তির মধ্যে প্রথম তারাই করেছিলেন। ৰে ললিতকলার ছন্দ প্রকাশ করে ছায়ালোকে জীবনমৃত্যুর রূপরুপান্তর, সেই শিল্পকলাই হোলো’ লাস্তরসের অধিকারিণী ; সেই শিল্পকলাই জীবনের অফুরন্ত গতিচাঞ্চল্যকে চরণবিক্ষেপের আঘাতে উৎক্ষিপ্ত ক'রে কোন ভূলভ আনন্দকে পাবার আশায় মানুষের মনকে বিক্ষুব্ধ করে ; সেই শিল্পকলাই প্রকৃতি-পুরুষের এই ইন্দ্রজাল-লীলার মধুর রসের প্ররোচনায় রঙীন করে তোলে পৃথিবীর স্বপ্নকে রাগ-অনুরাগের বিশিষ্ট ব্যঞ্জনায়। তার পরেই দেখা যায় শিবের তাওবের রূপুক • ছবি, যার মধ্য দিয়ে অনন্ত স্বষ্টিধারার শক্তিকে অদ্ভুতভাবে ব্যক্ত করে তোলা হয়েছে । जौवजभप्ङब्र धरश थश्ब्रश् ८ष निश्रूढ़ रुच ध्रग:इ অণু-পরমাণু থেকে জারম্ভ করে প্রাণীজগৎ পর্যন্ত, নিজেকে. টিকিয়ে রাখবার যে বিশ্বব্যাপী যুদ্ধের বড়, তাই প্রাণের বিচিত্ৰ ছত্নে লীলায়িত আকুরভ স্বপ্নকে ফুটিৰে তুলেছে। মজিবের চিত্ত সাধনা করছে সেই অসীম গতিশক্তিকে মৃত্যরস ১১ দেহের সীমার মধ্যে অনুভব করতে। শিবের তাওব হোলো সেই বিশ্বব্যাপী সৃষ্টিশক্তির প্রত্যক্ষ রূপ । তার মধ্যে হুই স্থিতি লয়ের অাবত আমরা দেখি । তাওবের প্রতিপদক্ষেপের ছন্দে পৃথিবীর ধূলিকণাও যেন জীবন্ত হয়ে ওঠে। মানুষের কল্পনা ষে কত গভীরভাবে এবষ্ট্রাক্টকে নিরুদ্দেশকে অনুভব করতে পারে শিবের তাগুবে তারই अङ्कङ थकां* । ७ब्र ८थ८क ८बांक| बांग्र डांब्रउँौञ्च चूडा একদিন অনাদনের অর্থাৎ স্কুল মদ-সীমান অতিক্রমণের পথে আধ্যাত্মিক প্রেরণাতে অভিব্যক্ত হয়ে উঠেছিল। মানুষের চেতনা যখন বাইরের জঞ্জাল থেকে বেরিয়ে এসে নিজের কাছে মুখোমুখি হয়ে দাড়ায়, তখন সেই বিশুদ্ধ দৃষ্টিতে নিজের সঙ্গে বিশ্বের ঐকাস্তিক যোগকে আর্টিষ্টের মন অনুভব করে। তাই তার কুমার আনন্দ থেকে আবরণ যায় খুলে, উছলে ওঠে আদি প্রাণের উৎস। সমস্ত আর্টের 纖 গোপন কথাই এই হোলে,—নিজেকে ভুলে যাওয়া । এই আত্মবিস্কৃতি মানুষের মনকে সকল প্রকার সংস্কার থেকে মুক্তি দিয়ে নিজের ও বিশ্বের মাঝে সেতু বাধে, নৃত্য ও• সঙ্গীতকলাও সাময়িক ভাবে সেই • যোগকে অনুভব করে কিন্তু তার প্রকাশের উপাদানের কোন ধ্রুবত্ব নেই বলে আপন স্কটিকে সে স্থানী করতে পারে না। তাই পাওয়া এবং হারানোর অপরিসীম আনন্দ-বিষাদের অস্থায়ী মুহূতকৈ অবলম্বন করে দাড়িয়ে আছে তার স্বষ্টি। মতকের কাছে সেই স্থই মূহূৰ্ত্তগুলি চরম সত্য। তার পর নিবে যায় তার আলো কোন বিয়োগাস্ত যবনিকার অস্করালে, e পিপীলিকার চরম অভিসারাত্রা যেমন প্রাণের অবাধ উৎসবে মৃত্যুকে বরণ করে ধগু হয়, নতকের নৃত্যমূহুৰ্ধগুলিও সেইরূপ অমৃভূতির পরম প্রাপ্তির মধ্যে, ক্ষণিকের অন্তহীন আঞ্চবিস্মৃতির আনন্দে নিজেকে পরিসমাপ্ত করে । সঙ্গীত ও নৃত্যসাধকের চিত্ত ব্যর্থতার নিমর্ম সাধনায় তখন গেয়ে ওঠে— দেৰী, অনেক ভক্ত এসেছে তোমার চরণতলে खानक जर्षी मॉनेि-- জভাগ্য এনেছি বহিয়া অঙ্গজলে वार्थ भांशन वांनेि ॥