পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰপীৰ দিকে মানুষের স্বজনশক্তিকে বাধা দিয়া সমাজের উন্নভির সহস্রধারা মূল প্রস্রবণকে রোধ করিতেছে, তাহারই বা হিসাব কোন নাটুজী বা ক্যালিষ্ট রাখেন ? জাসল কথা এই, ব্যক্তির অস্তজীবনকে পিটিয়া, ঘষিয়া, মাfজয়া এক কাঠামতে গড়া যায় না । তাহা করিতে গেলেষ্ট মানুষ না-গড়িয়া রাষ্ট্র বানর গডিয়া বসে। মানুষের অস্তজীবন চিরকালই রাষ্ট্রকে চোখ রাঙাষ্টয়া বলিয়াছে, *ন হুগুতে হস্তমানে শরীরে” । সে চায় বৈচিত্রা, স্বাধীন গতি, সাবলীল, এমন কি বক্র গতি, তাগকে রাষ্ট্রের সোজা ইস্পাতের পথে জোর করিয়া চালানে অসম্ভব । বাষ্পীয় শকট গাধ-গাড়ীকেই টানিয়া লইয়া স্বায়ু । এক বাষ্পীয় শকট অন্য সচল বাষ্পীয় শকটকে হঠাইতে গেলে ঠোকাঠুকি লাগে । এইখানেই ইংরেজ-ফরাসী-আমেরিকানের পুরাতন ব্যক্তি-স্বাধিকারলাভের আসল নৈতিক সার্থকতা । মানুষের অস্তজীবন ও স্বাধীনতা বিকারহীন, অবিনাশী । পুরাতন ফরাসী ও ইংরেজ তত্ত্বের দোষ হইয়াছিল এক্ট যে, ব্যক্তি ও তাহার রাষ্ট্রক অধিকার নিতাস্ত ফিকে, সাধারণ ও অবাস্তব ভাবে কল্পিত হইয়াছিল । রাষ্ট্রিক ছাড়া ব্যক্তির আর্থিক ও ব্যবহারিক মুগষ্য দাবী আছে । অবস্থাবিশেষে ভিন্ন ভিন্ন সামাজিক ঘটনা-পরম্পরার ভিতর মাঙ্গুষের দাবী বিfভন্ন আকার গ্রহণ করে । তাহা ছাড়া ব্যক্তির স্বাধিকারের সঙ্গে তাহার কৰ্ত্তব্যের ভার ও নিবিড় ভাবে জড়িত ; বিচিত্র অবস্থায় বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনাfবপর্যায়ে সমাজের সঙ্গে আবেষ্টনের শক্তির বিনিময়ে ব্যক্তির অধিকার ও কৰ্ত্তব্যের একই সঙ্গে উন্মেষ। পুরাতন অলঙ্ঘা, অপরিণামী ও সাধারণ অধিকারের পরিবর্ভে ব্যক্তির সদপরিবর্তনশীল ও বস্তুভান্ত্রিক স্বাধিকারের কথা নূতন ব্যবহারদর্শন প্রচার করিতেছে। অর্থবিজ্ঞান ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এই বস্তুভান্ত্রিক অধিকারত্ব প্রতিষ্টিভ হটলে উহাদিগের সঙ্গে ধেনীতিশাস্ত্রের এখন বিচ্ছেদ রহিয়াছে ভাগ দূর হইতে পারে। बाखिद्र थारशब्र बांयौ ; डाशव्र ५*, छिखा ७ भद्दडद्र স্বাধীনতার দাবী ; তাহার কৰ্ম্মনিয়োগ ও বখাধৰ *ोंबिवtभरकब्र बादौ ? ठाशब निक, विझाथ स चाrभाष উপভোগের দাবী ; এবং তাহার ভাষা বসবাস ও স্বাচ্ছল্যের স্বায়ত্তশাসনের সন্ধ্যা xEOO দাবী অনেক দেশে স্বীকৃত হইয়াছে। স্থানকালপঞ্জি হিসাৰে ব্যক্তির এই সকল অধিকার ধেমন সামাজিক কল্যাণ ও স্থায় त्यउिल्लेाख्न नश्ाङ्ग झट्टेम्राद्दल्ल, अन्त्र दिएक वाख्द्रि सौदमe পরিপূর্ণ ও সার্থক করিতেছে । পুরাতন লিবার্যালিজমের নিশ্চিত ধারণা ছিল যে, রাষ্ট্রের লক্ষ্যকে খুজিতে গেলে ব্যক্তির অস্তজীবনের দিকে দৃষ্টিপাত করিতে হইবে —ষদিও উপায় ও কাধ্যপ্রণালী সংঘ ও সমষ্টির মধ্যে আবদ্ধ। এই ধারণ। রুশিয়া, জাৰ্ম্মানী, ইতালী প্রভৃতি নায়ক-তান্ত্রিক দেশে না আসিলে রাষ্ট্রের অনধিকার ও অক্সাচার হইতে রক্ষা নাই। রাষ্ট্র ও সমাজের ক্রমবিকাশে ব্যক্তির স্বাধিকারের সঙ্গে সঙ্গে পরিবার, গোষ্ঠী, শ্রেণী ও সমূহের অধিকারও প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। সমূহের অধিকারের উৎস মানুষের সামাজিক জীবন ও সহজ লৌকিক ব্যবহার হইতে"। ব্যক্তির স্বাধিকারের মত সমূহের স্বাধিকার রাষ্ট্রের অনধিকার হইতে মাম্বুধের অস্তজীবনকে রক্ষা করে । শুধু তাহী নহে, সমূহের স্বাধিকার-প্রতিষ্ঠা ব্যক্তির স্বাধিকার-লাভের প্রধান मृश्ाश्च ७ स्वथिवंश्च । * , অষ্টাদশ ও উনবিংশ শতাব্দীতে ইউরোপ তাহার নানাবিধ গোষ্ঠী, শ্রেণী, পল্পীসমাজ ও সমূহের বিনাশসাধন করিয়া ব্যক্তিকে স্ফীতকায় রাষ্ট্রের সঙ্গে এক যুঝিতে আহবান করিয়াfছল । ইহার ফলেই ব্যক্তির রাষ্ট্রক স্বাধিকারজ্ঞাপন। প্রাচ্য জগতে সমূ-শক্তি স্বপ্ন হইলেও এখনও বিনষ্ট হয় নাই । একান্নবৰ্ত্তী পরিবার গোষ্ঠী, জাতি, শ্ৰেণী, পঞ্চায়েৎ প্রভৃতি নানা দিক হইতে যুগপরম্পর। ধরিয়া ব্যক্তির সাধারণ জীবনযাত্রার সহায় ও নিয়ুস্ত হইয়াছে। বিভিন্ন সমূহের সহজ শাসন ও সমবান্ধ সমাজের বন্ধনী হইয়া চীন ও ভারভের প্রাচীন সভ্যতাকে আজও বঁাচাই স্থা রাfখস্থাছে, ইতিহাসের শত বাধা ও পরাধীনতার সহস্ৰ বিঘ্ন সত্ত্বেও । এশিয়ার পল্লীসমাজের নীরব স্বাক্সৰশাসন তাহার প্রাচীন সভ্যতার মৰ্ম্ম গ্রন্থি । ইউরোপে আঞ্জ নায়ক-জন্তু নিতান্ত স্পৰ্দ্ধার সহিত পাশ্চাত্য সভ্যভার প্রেষ্ঠ দান প্রজার স্বায়ত্তশাল-কে বিদ্ধপ ও লাঞ্ছনা করিতেছে। চীনের সহস্ৰ বৎসরের পল্পীসভাত জাপানী ৰোম-কামানের আঘাতে আৰ ছিন্নভিন্ন। ভারতে