পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\e৯২ দিন-খাই, কিছু হাজার-বারে-শ বার করে দিতে পারব না। সম্বলের মধ্যে ত গুর মায়ের ক’খানা গহন, তাতে আর খুব ভাল বিয়ে কি ক’রে হবে ?” मुशांक बलिएणन, *cनü कि यांब्र बाबूदि घांन', cगहे জন্তেই ত বিয়ের কথা তুলি না। ছোটবেলায় মা গেল, বাপও ওর নামে মাত্র আছে । নেহাৎ তোমাদের cबाश् बाङ्ग ७ ७उ बज्र िश्रङ्ख्या छ, म श्रण चपूप्डे ওর অনেক দুঃখ ছিল। তাই ভাবি, পড়ছে পড়ুক, জোর ক’রে যার-তার হাতে দিয়ে দেব না, চিরটা কাল জলেপুড়ে মরবে। কলকাতায় অনেক মেয়ের ত লেখাপড়ার গুণে ভাল বিয়েও হয়ে যায়, ওরও যদি তেমনই হয় ত ভালই। না হলেও নিজে ক'রে খেতে পারবে ত? দুমুঠো ভাত আর স্থখানা কাপড়ের জন্তে ঝাট-লাথি খেয়ে মরতে হবে না ।” कथांखञां भछिरु-भशंभरग्नद्र बिटलष श्रृंछ्म श्ल नीं । গৃহিণীর মত উগ্র সনাতনপন্থী না হইলেও তিনি প্রাচীন প্রথাগুলি মানিয়া চলাই পছন্দ করিতেন। মৃণালের লেখাপড় শিখিয়া খাটিয়া খাওয়ার চিত্রট। তাহার মোটেই ভাল লাগিল না । নিজে স্বয়ম্বর হইয়া ভাল বিবাহ করার সম্ভাবনাতেও তিনি ষে খুব পুলকিত হইলেন তাহা নহে। বলিলেন, “ওসব যাদের সাজে তাদের সাজে ভায়, ওসব আমাদের ঘরে কেন ? আমি বলি কি মাটিকটা দিয়ে নিক, তার পর তুমিও যা পার বার কর, আমিও ধা পারি বার করি, ওর বিয়েট দিয়ে ফেলা যাক। গিরিজার কাছে চাইলে সেও খুশী হয়েই সাহায্য করবে, ম-মরা বোনঝিটিকে সেও খুবই ভালবাসে । খুব একেবারে রাজাবাদশার ঘরে দিতে পারব না তা জানি, সেরকম ছুরাশী রাখিও না । তবে মোটা ভাত মোট কাপড়ের ছুঃখ হবে না এমন ঘর দেখে দেব, ছেলেও যাতে পাজি । কি মূর্খ না হয় তাও দেখব ! এর বেশী জার গেরস্ত মাহবে কি আশা করতে পারে বল ?” মৃগাঙ্ক বলিলেন, “দেখা যাক, এখনও ত মাস-ছয় সময় আছে। তোমাকে গোপনে বলি দাদা, কিছু টাকা আমি सब्र विाञ्चब्र बद्दछ cब्रtथहि । अङि नाभाछहें वदिe । चाबन्ज क्ब आकै, चामारबङ्ग गामर्थीरे वा क्ड ? किङ्ग প্রবাসী \esg কয়লার খনির শেয়ার ছিল, বাপের আমলের, সেগুলি বেচে শ-চার-পাচ টাকা পেয়েছি। সেভিংস ব্যাঙ্কে জমা আছে । গিরি লেখাপড়া জানেন না, কাজেই এর খোজ আর পান নি। মনে করেছি এ টাকাটা মিমুর জপ্তেই জেব, তা তার বিয়েতেই হোক কি কলেজে পড়ানোর জন্তেই হোক । ষা পাঁচ জন পরামর্শ করে ভাল বোধ কর।” মল্পিক-মহাশয় বলিলেন, “ঐ বিয়ের পরামর্শই ভাল হে। একটি ভদ্র গেরস্ত-ঘরের ছেলে দেখ তুমি, আমিও দেখি, তার পর ওর পরীক্ষার পর বৈশাখ মাসে শুভকৰ্ম্মট হয়ে যাক। এতেই ভাল হবে । একটি ছেলে আমার অঁাচে আছে, তুমি দিন-দুই থাক ত দেখাতেও পারি।” মৃগাঙ্ক বলিলেন, “আমাকে ত কাল দুপুরের গাড়ীতেই যেতে হবে দাদা, ছেলেমেয়ে নিয়ে একলা রয়েছে কিনা ? কেন, সে ছেলেকে কাল সকালে দেখা যায় না ?” মল্পিক-মহাশয় বলিলেন, “ছেলেটি মামার বাড়ী গেছে কিনা, ফিরতে দিন-দুই দেরি হবে। ঘর ভাল, আই-এ পরীক্ষা দিচ্ছে এ বছর । জমিজমা, ঘরদোর অাছে।” এমন সময় টিনি, চিনি একসঙ্গে বিকট চীৎকার করিয়া ওঠায় মল্পিক-মহাশয় ও মৃগাঙ্ক দুই জনেই চমকিয়া উঠিয়া পড়িলেন। মৃণালও লণ্ঠন-হাতে ছুটিয়া আসিল । ব্যাপার সাঙ্ঘাতিক কিছুই নয়, একটা মস্ত বড় তেঁতুলে-বিছা দেয়াল বাহিয়া উঠিতেছে। সেটাকে ঝাটা দিয়া দূর করিয়া ফেলিয়া দিতেই, আবার পাড়া জুড়াইয়া গেল । ইতিমধ্যে রান্নাও হইয়া গেল। মৃণাল রান্নাঘরের ভিতর একটা দিক ঝাট দিয়া পরিষ্কার করিয়ু বড় বড় পিড় পাতিয়া জায়গা করিতে লাগিল । টিনি খাইবার নামেই বিছার ভয় ভুলিয়া গিয়া উৰ্দ্ধশ্বাসে ছুটিয়া আসিল, দিদিকে সাহায্য করার উদ্দেশে জিজ্ঞাসা করিল, “দিদি, জল গড়িয়ে দেব ?” निषि किडू बनिवाब्र चाcआहे डाशब्र भा डाफ़ भिन्त्र উঠিলেন, “থাক, তোমার আর জলের কলসী ছতে হবে না । ষা পরিষ্কার কাপড়চোপড়, তেমনি পরিষ্কার হাত-পা । আস্তাকুড়ে ত দশবার পা দিয়ে এসেছিল।” টিনি মুখ গোজ द्विश्व। द्विखrब्र ५fरव्र अद्भिश्च। दॆाख्ाङ्केण । এবেলাওঁ বড় ছোট সকলেই প্রায় একসঙ্গে খাইতে বলিয়া গেল। ছোটর বিশেষ কিছু থাইতে পারিল না,