পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ शांछैिब्र चांना N9$N8 ছপুরে বেশী বেলায় গোগ্রাসে গিলিয়া পেট ভার হইয় ছিল। বড়দের আহার সমান উৎসাহেই চলিল । গৃহিণী বলিলেন, “কাল সকালে টক রাধবার মাছ রেখে দিলাম ভাই, ভাল ক’রে খেয়ে.যেতে হবে।” মৃগাঙ্ক বলিলেন, “তা খাব বইকি ? ট্রেন ত সেই বেলা দেড়টায়, না খেয়ে কি আর যাব ?” গুহিণী বলিলেন, “এলে ত বারো বছর পরে, তা এক দিনের বেশী দু-দিন থাকতে পার না 7 ঘরের মানুষটির গুণ আছে বলতে হবে।” মৃণালের সামনে এহেন রসিকতায় একটু লজ্জিত হইয় মৃগাঙ্ক বলিলেন, “না না, গুণটুনের জন্তে কি আর । অজ পাড়াগাঁ কি না, বিপদআপদ সহজেই হতে পারে, তাই একলা ছেলেপিলেস্কন্ধ ফেলে রাখতে বেশী দিন ভরসা হয় না । এই ত সেদিন আমাদেরই বাগানে একটা রাখাল-ছোড়াকে কেউটে সাপে কামড়ে দিল। বলছি কি, একেবারে ঘোরতর পাড়াগ।” গৃহিণী শিহরিয়া উঠিয়া বলিলেন, “ঐদিকে ভাল আছি ভাই, সাপ্লখোপের উৎপাত এখানে তেমন কিছু নেই। বর্ষাকালে দু-চারটে ঢোড়া হেলে যে না বেরোয় তা না, তবে তার বেণী না । জঙ্গলটঙ্গল সব পরিষ্কার ক’রে দেওয়া হয়েছে কিনা, তাই এসব আপদ আর নেই।” মৃগাঙ্ক বলিলেন, “ওদিকে কেন, সকল দিকেই আপনার ভাল আছেন বউঠাকরুণ। আমাদের গায়ে মানুষ যে বেঁচে খাকে সেই আশ্চৰ্য্য। অন্থখ যত রকম আছে তা ত বারো মাস ধরের দোরে বাধ, আর সাপখোপ, বাঘ, পূয়োর কিছুর অভাব নেই ।” মল্পিক-মহাশয় বলিলেন, “নিজেরা পাচ জন ভদ্রলোক মিলেও ত গীটাকে একটু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করতে পার ? নিজেদেরও ত তাতে লাভ আছে, শুধু জমিদারের লাভ मष्ट्र ।” স্বগাঙ্ক বলিলেন, "ইঃ, তাহলে আর বাঙালী হয়ে জন্মেছে কেন ? নিজের উপকার করতে গিয়ে যদি সেই সঙ্গে পাড়ী পড়পীরও উপকার হয়ে যায়, তাহলে সে দুঃখ ত আর भीषबांग्न खांग्रजः षांकटूरु मां (* 钱” षteब कुक्छि cनण । वृनाण छिनि, ठिनि, cषांक সকলের হাত মুখ ধোয়াইয়া, কাপড় বদলাইয়া একেবারে विझांनाञ्च छूजिम्ना निम्न चानिल । भांभैौथा कुहें छरमब्र खांड বাড়িতে বাড়িতে বলিলেন, “দেখ, আমি বলেছিলাম না ? भक काफ़ि भाइ नडे इन कि न ” মৃণাল বলিল, “সত্যি, চিনি-টিনির ইাকাই জাছে খুব, খেতে পারুক আর নাই পারুক। এমনি রেখে দিলে রাধীকে দেওয়া যেত।" পরদিন একটু তাড়াতাড়ি করিয়া খাইয়া মৃগাঙ্ক সকাল সকাল বিদায় হইয়৷ ষ্টেশনের দিকে চলিলেন। ট্রেন পাছে ফেল হইয়া যায়, এই ভয়টা তাহাকে পাইয়া বসিয়াছিল। মল্পিক-মহাশয়ও চলিলেন তাহাকে তুলিয়া দিতে। ছোকরাকুলী এবারেও ব্যাগ এবং হাড়ি বহন করিয়া লইয়া চলিল । হাড়িতে মল্লিক-গৃহিণী ভৰ্ত্তি করিয়া বাড়ীর তৈরি মিঠাই দিয়া দিয়াছেন । প্রিয়বালার সস্তানদের মিষ্টিমুখ করাইবার কোনও রকম ইচ্ছাই উহার নাই, তবু সামাজিক রীতি যাহা তাহা করিতেই হইবে। কোনও রক্তের সম্পর্ক নথাকিলেও তাহারা নামে ভাগ্নে-ভগ্নী ত ? * . शांझेरउ यांझेरल मृशांक यलिट्लन, “उ श्'tण ये कष রইল দাদা। গিয়েই আমি টাকাটা তুলে আপনার কাছে পাঠিয়ে দেব। এখানকার পোষ্ট আপিসে মিমুর নামে রেখে দেবেন। ছেলে আপনিও দেখুন, আমিও দেখি । আমাদের কাছারিতে একটি ছেলে কাজ করে, বেশ বংশ ভাল, কুলীন, তবে লেখাপড় তেমন জানে না, এই ঘা খুং । মেয়ের সঙ্গে সাজস্ত হবে না।” মল্পিক-মহাশয় বলিলেন, “সব রকমই দেখা যাক, তার পর যেখানে স্ববিধা হয়।” ষ্টেশনে তাহীদের অনেকক্ষণ বসিয়া থাকিতে হইল, কারণ মৃগাঙ্কের শত আগ্রহেও ট্রেনথান এক মিনিটও আগে আসিল না। তাহাকে ট্রেনে উঠাইয়া দিয়া তবে মল্লিকমহাশয় গৃহে ফিরিলেন। সেদিন ছুপুরের খাওয়া সারিতে সকলেরই অনেক বেলা হইয়া গেল। ছোট ছেলেমেয়েরা অবগু ঠিক সময়েই থাইতে বসিয়াছিল। তবে টকের মাছ না পাওয়ার ছুঃখে তাছাদেরও খাওয়াটা ভাল করিয়া জমিল না। বর্তী খান নাই বলিয়া গৃহিণী ন-খাইবা বসিয়া