পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Nలి$3 প্রবাসী

Neஇஇ

রহিলেন এবং মৃণালও কোনও মতেই মামামামীর আগে थाहेरठ ब्राडौ श्हेंज मां । - এক দিনের জন্ত দেখা দিয়া গিয়া মৃগাঙ্ক মৃণালের মনটাকে অনেকখানি উতলা করিয়া দিয়া গেলেন। ছুই-তিন দিন সে কেমন যেন বিমনা হইয়া রহিল। তাহার কাজে মন বসে না, পড়ায় মন বসে না । মামীম পাছে তাহার মনের ভাব কিছু বুঝিতে পারেন, এই ভয়ে সে সশঙ্কিত থাকে ৷ যে-বাপ তাহার প্রায় কোন ধারই ধারে না, তাহার জন্ত মন খারাপ করিলে মামীমার আইনে দণ্ডনীয় হইবার কথা । এই মানুষটি অতিশয় গুtয়বিচারের পক্ষপাতী। যাহারা তোমাকে ভালবাসে তাহার জন্ত নিজের জীবনপাত করিতে দেখিলেও তিনি কিছু বলিবেন না, কিন্তু যেখানে পাওনা কিছু নাই, সেখানে দেওয়ার নামেই তিনি জলিয় ওঠেন। কিন্তু এ ভাবটাও দেখিতে দেখিতে কাটিয়া গেল। পল্লীলক্ষ্মী তাহার মনের উপর যে মায়াজাল রচনা করিয়ছিলেন, তাহ আবার ধীরে ধীরে তাহার সমস্ত ইন্দ্রিয়কে আচ্ছন্ন করিয়া ফেলিল। পূজাও আসিয়া পড়িল। বাড়ীতে পূজা না থাকিলেও, আমোদ-আহ্লাদ কিছুরই তাহদের অভাব হইত না । জমিদার-বাড়ীর পূজা, যাত্রা, কীৰ্ত্তন সবই যাহাতে গ্রামের ভদ্র ইত্তর সকল শ্রেণীই প্রাণ ভরিয়া উপভোগ করিতে পারে, সদাশয় জমিদারবাবু সেই ব্যবস্থাই করিতেন। মল্পিক-মহাশয় আবার এ-সব ব্যাপারে তাহার প্রধান সাহায্যকারী, কাজেই জমিদার-বাড়ীর পূজা এ-বাড়ীর লোকের নিজের ব্যাপারের মতই ছিল। চারি-পাচ দিম ত বাড়ীতে রান্নাও চড়িত না, কাহারও দু-দণ্ডের বেশী ঘরে দাড়াইবারও অবসর হুইত না । বিজয়ার পর কল্পটা দিন আবার একটু অবসাদের মধ্যে কাটে, কিন্তু মৃণাল এবার একেবারে নিজের পড়ার মধ্যে ডুবিয়া গেল। আর অবহেলা করিলে চলে না। বাবার । জাস, পুজার আনন্দ প্রভৃতির ছুতায় অনেক ८नसम्न झ्हेब्रु नििम्लएझ् । মামীম তাহার রকম দেখিয়া হাসিয়া বলিলেন, “নে, নে, শেষ পড়া পড়ে নে । পরের বছর এমন সময় আর পড়তে छ्रद नां ” মৃণালের বুকের ভিতর যেন ঝাৎ করিয়া একটা ধাক্কা লাগিল। সে উৎকণ্ঠিত হইয়া জিজ্ঞাসা করিল, “কেন মামীম ? শেষ পড়া হতে বাবে কেন ?” জিন ফাকি মামীম বলিলেন, "এবার যে তোমার বাপে জার মামাতে একজোট হয়েছেন। আমার কথা এতদিন ঠেলে দিত, এবার মৃগাঙ্কের চোখ ফুটেছে। গরীবের কথা वॉनि श्रल भि8ि जांटों कि नां ? भट्न करब्रश्लि ८दांक्ष হয় যে তুই সেই সাত বছরেরই আছিল।” মৃণাল বলিল, “ই্যা, তাই নাকি আবার কেউ মনে করে ?” মামীম বলিলেন, “ষাই হোক, ভাগরটি হয়েছিস দেখে তোর বাবার এবার বিয়ে দেবার মত হয়েছে। পরীক্ষার পরই এবার তার জোগাড় করতে হবে। আমি একলা হাতে পেরে উঠলে হয় এখন” বলিয়া তিনি আবার নিজের কাজে চলিয়া গেলেন । মৃণাল যেন একেবারে বিশবাও জলের তলায় চলিয়া গেল । পড়ার দিক হইতে মনটা একেবারে ঘুরিয়া গেল। কেন তাহার উপর এ উৎপাত ? বিবাহ কোনদিনও করিবে না এমন কোন সংকল্প তাহার ছিল না, কিন্তু পড়াশুনা ভাল করিয়া করিবার, মানুষ হইবার সংকল্পট বরাবরই ছিল । এমন করিয়া তাহার ভবিষ্যৎ জীবনের উজ্জল ছবিখানির উপর কালি মাখাইয়া দিবার বাবার কিইবা দরকার ছিল ? বিবাহই যে তাহারা কাহার সঙ্গে দিয়া বসিবেন তাই বা কে জানে ? মামার উপরই পাত্র-নির্বাচনের ভার পড়িবে নিশ্চয় । তিনি কিছু শহরে ছেলে খুজিতে যাইবেন না। এই গ্রামেরই কোন একটা ছেলেকে তাহার পছন্দ হুইবে । ইহাদের সকলৰেই শিশুকাল হইতে মৃণাল দেখিতেছে, কাহাকেও ভাবী পতিরূপে বরণ করিবার সম্ভাবনায় তাহার মনে পুলকের বস্ত বহিয়া গেল না। সকালের পড়াটা সম্পূর্ণ সেদিন মাটিই হইল । মামীমার ডাকে যখন খাইতে গেল তখনও তাহার মুখ অন্ধকার। মামীম বলিলেন, “বাবা, এখনও সেই কথাই ভাবছিস না কি রে ; মেয়ে বড় ক’রে রাখলেই এই সব বিপদ। আমাদের দশ বছরে ধ’রে বিয়ে দিয়েছে, অত ভাবনাচিন্তা করতে হয় নি। তা এমন কি মন্দ আছি ? ऽिब्रजग्र चाहेबूछौ ८षरक भाडेब्रिनैौशिब्रि कब्रह्ड श्tणहे कि भूत्र दूश्t५ क्षांश्चादि ?” মৃণালের ষে জবাবে কিছু বলিবার ছিল না তাহ নয় । किछ विदांश्ब्र क्षा जहेब्बा भांभौभांब्र गtण डर्क कब्रिट७ লজাও করে, আর সব কথা তাহাকে বোঝানও ৰায় না । ॐांशद्ध भड ७८*वारब्र कtछेtईशप्ले, किडूरडहे डांश ब्र ८कनि পরিবর্তন হয় না । (ক্রমশ: )