পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ মা-মিয়া-সোয়ে \తిపిడ్ద বাইতে পারিবেন, এই আশা ও আনন্দে পতিপরিত্যক্তা রমণীর প্রাণ ভরিয়া থাকিত । সারাদিন মায়ের সঙ্গে কাজকৰ্ম্ম করিয়া মা-মিয়াসোয়ের কোন ক্লাস্তিবোধ হইত না । দিনাস্তে সাজগোজ করিয়া বোনের বাড়ী অথবা নদীতীরে বেড়ানো ছাড়া আর কোন আমোদ-প্রমোদের ব্যবস্থা ঐ ছোট শহরটিতে ছিল না। সপ্তাহান্তে একটিবারই কেবল নিজিত শহরটিতে সাড়া পড়িয়া যাইত, সেদিন সকলেই ছুটিভ জাহাজঘাটের দিকে । সভ্যজগতের অবগুপ্রয়োজনীয় একটি জিনিষ ষে সংবাদপত্র, তাহাও সাত দিনের পর এই লোকালয়ে পৌছিত। সেই জন্ত জাহাজ পৌছিবার দিন সকাল হইতেই ঘূর্ভিক্ষ-পীড়িত কাঙালীর মত বুভূক্ষু মানুষের দল একটু নূতন কিছু খবরের আশায় প্রতীক্ষা করিয়া থাকিত । মা-মিয়া সোয়ে সারা সপ্তাহ মনের খোরাকের কোন অভাব বোধই করিত না কিন্তু ঐ জাহাজখানি এভবার দেখিয়াও তাহার তৃপ্তি হইত না ; মাকে বলিত, একটিবার শুধু ঐ বিরাট গৃহখানির একটি কুঠুরিতে বসিয়া সেও পাড়ি দিবে অখই জলের বুকের উপর দিয়া, একবার শুধু দেখি আলিবে, কোন স্থদুর ঘাটে গিয়া ভিড়ে এতগুলি ধাত্রী जद्देद्रां । মা বলিতেন, “এ কি পাগলামি তোর I ও জাহাজ কালাপানি পার হয়ে এসেছে ‘কালাদেরই নিয়ে । আমরা দেশ ছেড়ে কোথায় যাব ? “কালা’র নিজের দেশে খেতে পায় না, তাই আসে আমাদের দেশ লুটতে। আমাদের কি অল্পের অভাব । বেঁচে থাক্ আমাদের লাঙ্গল আর গরু, অক্ষম হোক অামাদের দুই হাতের শক্তি। সোনার মাটিতে সোনা ফলবে, ঘরে বসেই বাকী জীবন পেট ভরবে। ওসব দিকে ফিরেও চাস নে, তোর বাপের যেমন দশা হ’ল, ঘর ছেড়ে গিয়ে । দু-পাতা ইংরিজি পড়ে, ত্রিশ টাকার কেরানীগিরি তার জীবনের সম্বল হ’ল ! কত ছুঃখ পাচ্ছে, মনে করলে এখনও চোখে জল জাসে । এখানে থাকলে. সারা জীবন রাজার হালে থাকতে পারত। কাচের জৌলুবে চোখে ধাধা লেগে গেল, মাটির নীচের সোনা সে দেখতে পেলে না। 9 مس-85 १ সেদিন শরতের সন্ধ্য। মেঘমুক্ত নীলাকাশের কোলে নবমীর চাদ দেখা দিয়াছে। অস্তমুখী লাল স্বর্ষ্যের শেষ রেখাগুলি পশ্চিম আকাশ রাঙাইয়ে সোনালী-ৰূপালীর খেলায় আকাশ-বাতাসকে মাতাইয়া তুলিয়াছে। নদীর দুই পারে কাচা সবুজ ধানের ক্ষেতে ফুরফুরে शeब्र! cनांलां विप्रां८छ् । य!-भिञ्च-८गां८ञ्चब्र च्षखद्र यांछ কেবলই গাহিয়া উঠিতেছে, “যাব না, যাব না, যাব না ঘরে ।” स्रांशंख আন্টুি धांजौ मांभांशेब्रां शिग्री भांकननेौरङ अब्रिग्रां গিয়াছে। দুই-চারিটি খালাসী কেবল উপরের ডেকে কাজকৰ্ম্ম করিয়া বেড়াইতেছে। জাহাজের কাপ্তেন, ७श्चिनौशांब्र, चश्चांछ कर्षकांबौब्रां७ छलषांबाञ्च क्रांख श्ब्र ডাঙায় নামিয়া গিয়াছে। সব কোলাহল শুদ্ধ, তবু ম-মিয়াসোয়ে আজ ঘরে ফেরে নাই । কেন জানি আজ তার প্রাণ বড় একাকী বোধ করিতেছে। প্রকৃতির সৌন্দৰ্য্য উপভোগ করিতে লে অভ্যস্ত, এমন আলো-আঁধারের খেলা সে আরও* কতনি একাই বসিয়া দেখিয়াছে, কোনও অভাব সে অনুভব করে নাই । কিন্তু আজ তাছার মনটা যেন কাহাকে খুজিতেছে। পশ্চিমাকাশের রক্ত-জাভা ক্রমশঃ মিলাইয়া গেল, টাদের শুভ্ৰ জালে চতুর্দিকে ছড়াইয়া পড়িল, উদাস নিনিমেষ-দৃষ্টি তরুণী একটি কালো পাথরের উপর বসিয়া আনমনে দূরের পানে চাহিয়া আছে। “হালো, মিলি ! এমন নির্জন স্থানে এক বসে কোন ভাগ্যবানের ধ্যান করছ, জানতে পারি কি ” ইংরেজী ও বৰ্ম্মী ভাষা মিলাইয়া কে যেন এই কথাগুলি বলিয়া উঠিল। মা-মিয়া-সোয়ে চমকিয়া চাহিয়া দেখিল তাহার ভগ্নীপতি মিঃ সান-পে-লিন এবং এক জন ইংরেজ ফুৰক । মা-মিয়া-সোয়ে উঠিয়া দাড়াইয়া উভয়কে অভিবাদন করিয়া বলিল, “এই যে, আমি এখনই বাড়ী ফিরব ভাবছিলাম । গিজের আলোয় বুঝতে পারি নি এত বেশী দেরি হয়ে গেছে। भः श्ब्रङ कठ खांबद्दछ्न !* श्रद्रव्रज यूदकछि श्रृंब्रिकांद्र यन्मँौ ভাষায় বলিল, “ভাগিাস চাদ উঠেছিল, নতুবা আপনাকে দেখবার সৌভাগ্য ত আমার ছ'ত না ।” মা-মিস্থা-লোক্সে বিস্থিত হইয় তাহার দিকে চাহিতেই মিঃ সান-পো-লিন বলিলেন, “ওহো ভুল হয়েছে। ইনি