తిష్క్రి প্রবাসী 令\●●● ভাব করবে, কাজ ফুরিয়ে গেলে নিজের দেশে চলে যাবে, তোমাদের মনেও রাখবে না। আর একটা কথা— *ारलब्र शैरिग्नब नूछौब्र (cषांफ़ल) cछ्रण cऊांभाव्र विtब्र করতে চাইছে । সে বেশ ভাল ছেলে, বাপের চালের কল আছে একটা, তার কাজকৰ্ম্ম দেখে। ওদের পয়স আছে ঢের, জমিজমাও অনেক । ছেলেটি কাল আসবে আমাদের বাড়ী। বিয়ের পর আমাদের বাড়ীই থাকবে, আমিও বঁচি, আর এই বয়সে ঘোরাঘুরি করতে পারি না।” মা-মিয়া-সোয়ে কিছু উত্তর দিল না। খানিক পরে বলিল, “ম, জাহাজ আসবার দিন আমি শুধু একটিবার যাব, সন্ধ্যার আগেই ফিরব, বরং পাশের বাড়ীর ম-চে-ৰে নিয়ে যাব সজে, কি বল ?” মা বুঝিলেন মেয়েট সারাদিন এক এক থাকে, গ্রামের ভিতরে ওর প্রতিবেশীও নেই কাছাকাছি, একটু ছেড়ে না দিলেই বা ৰাচে কি ক’রে ? বলিলেন, “আচ্ছা ধেয়ে, কিন্তু সন্ধ্যা করে না, দিনের আলো থাকৃতে চলে এসো। জাহাজ ত স্থপুরেই আসে প্রায়।” প্রতি সপ্তাহেই অ্যাডামস সাহেব নিজের ডাকের চিঠিপত্ৰ লইতে মোটর চালাইয়া নদীর পারে নিদিষ্ট সময়ে उषांtगन । . মা-মিয়া-সোয়ে একটি কৃষ্ণচুড়া গাছের ছায়ায় বড় একটি পাথরের উপর বসিয়া যাত্রীদের নাম-ওঠা দেখে। কৃষ্ণচুড়া গাছটি লালে লাল হইয়া রহিয়াছে। মা-মিয়া-সোয়ে একটি ডাল ভাঙিয়া ছোট একটি স্তবক মাখায় গুজিয়া দিল । লাল সূদীর সহিত ফুলের রংটি ভারি স্বন্দর মানাইয়া গিয়াছে। রৌজের উত্তাপে গৌরবর্ণ মুখখানি রাঙা হইয়া উঠিয়াছে। जांक्षांछ च्यांछ नैअ चांनिम्नांद्दछ्, कांtसहे ८ब्रांक्ष श्रृष्क्लिवांद्र আগেই যাত্রীদের কোলাহল থামিয়া গেল। সে ভাবিতেছে, ' এত শীঘ্র ঘরে ফিরিয়া কি হইবে ? গাছের স্নিগ্ধ ছায়া ছাড়িয়া তপ্ত বালুকাময় পথে পা বাড়াইতে কাহার ইচ্ছা হয় ? সে আনমনে বসিয়া ভাবিতেছে-মঙ-লিন তাহার चांघैौ श्हे८व ? cमहे यांछी, cमहे घब्र, cगहे ७कहे ब्रकथ, ७करषtछ जौबनयांजा ? डtद चांब्र डांब्र कि छांण इहेरब ? মা যে কি বলেন । তার নাকি পৈতৃক ভিটার এমন মায়া যে কেউ লাখ টাকার সম্পত্তি দিলেও তাহা ছাড়িয়া যাইতে চান না। তাহার কিন্তু ঐখানেই থাকিতে হইবে চিরদিন, এ কথা ভাবিতেও ইচ্ছা হয় না। রঙীন লেসের পর্দায় ঢাকা পাহাড়ের উপরের মুন্দর দোতলা পাকা বাড়ীটায় মেবেল থাকে। নিজের পছন্দমত নিত্য নূতন ফ্যাশানে বাড়ী সাজাইতেছে, কত লোকজন আনাগোনা, কত টি-পাটি, ডিনার-পার্ট, নাচগান ! কত বৈচিত্র্যময় ওর জীবন! ওর সবগুলিই তাহার ভাল লাগে না বটে, কিন্তু সে চায় তার একটি নিজস্ব সংসার । সে রাজ্যের একমাত্র রাণী হইবে সে। সে নিজে হৃষ্টি করিবে সে-সংসারের সব-fকছু। আরও ভাল লাগে তার, যে তাহাকে বিবাহ করিবে, সে যদি বিবাহের পরই তাহাকে লইয়া যায় ঐ বড় জাহাজটায় করিয়া অনেক—অনেক দূরের দেশে। জাহাজটা চলিতে থাকিবে এই পুরনো দ্বীপটিকে পিছনে ফেলিয়া। জাহাজের খোলা ডেৰটায় দাড়াইয়া সে চোখের জল ফেলিবে, আর মা ঐ জেটিতে দাড়াইয়া চোখ মুছিবেন । ক্রমশঃ জার পার দেখা যাইবে না, কেবল কালো জল, জার জল । তখন তাহার বুক ফাটিয়া কায় উঠবে, আর তাহার স্বামী তাহাকে জড়াইয়া ধরিয়া বলিবে, “এই দেখ, আমি আছি তোমার সঙ্গে, ভয় কি ? প্রাণভর ভালবাসা দিয়ে তোমার সব অভাব পুরিয়ে দেব !” এই সব ছবি কল্পনা করিতে করিতে কি এক পুলক-শিহরণে তাহার প্রাণ উদ্বেলিত হইয়া উঠিল। বাস্তবময় সংসারের পরিচিত চিত্রগুলি চোখের সম্মুখে এমনই স্পষ্ট হইয়া উঠিয় তাহার কল্পনার छ**एक कां★ना कब्रिब्र निण ८ष ठाशब्र झुझे cछांtथ जवंধারা বহিস্থা গেল । "মা-সোয়ে, তোমার এত দুঃখ কিসের ? তোমার চোখে জল কেন, বলবে আমায় " কে যেন তাহার অতি-নিকটে জাসিয়া সমবেদনার স্বরে কথা বলিতেছে গুনিয়া মা-মিয়াসোয়ে চমকি চাহিয়া দেখে, সেই ইংরেজ যুবকটি नैॉफ़ाहेब ; cन ७क ठौङ झहेब फेfौद्रा नीफांद्देश्र (छाष भूक्लिब बलिण, “म, नौब्र अरण ८ब्रांम *'tफ दिक् विक् করছে, তার দ্বিৰে চেয়ে চেয়ে বোধ হয় চোখে জল এসেছে । चाधि बांध्नौ *शय ७५नहे, दफ़ cब्राष, ठोहे च८** कब्रह्लिांम *
