পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vowed প্রবাসী $Nags ভাবছি। এত অল্প দিনের ভিতরেই ওকে ছাড়তে হবে জাগে যদি একটুও জানতাম, তবে কখনও বিয়ে করতাম না । আমি ভেবেছি ওকে বলব, আমাকে বিশেষ দরকারে কয়েক মাসের জন্য দেশে স্তুেতে হবে, সে কয় মাস তাকে বোনের বাড়ী রেখে যাব। আমি চাই না ৰে, মেবেলও এ-কথা জানে। কি লাভ হবে বল মেয়েদের কোমল প্রাণে আঘাত দিয়ে ? আমি চিঠিপত্র লিখব, আমার স্ত্রীর জঙ্ক মাসোহারা টাকাও পাঠাব, তোমার বোধ হয় তাকে রাখতে কোন আপত্তি হবে না ?” সান-পো-লিন কথাগুলি শুনিয়া স্তম্ভিত হইল। সে বিশ্বাস করিতে পারিল না ৰে সাহেবটি আর কোনদিন সুযোগ পাইলেও ফিরিবে । কিন্তু তাহার মনের এ সন্দেহ স্ত্রীকে বা শালীকে না জানান সম্বন্ধে সাহেবের সহিত একমত হইল। ষে দুঃখ অনিবার্ষ্যরূপেই জাসিবে, তাহা অকস্মাৎই জাম্বক, তিলে তিলে মরণের চেয়ে বজ্রপাতে মৃত্যুই অধিক बांधनैौघ्र cबांथ श्घ्रं । অ্যাডামসন সাহেব দীর্ঘ ছুটি লইয়া চলিয়া গেলেন। মা-সোয়ের সম্বল রহিল বিবাহিত জীবনের অপরিতৃপ্ত জাকাঙ্ক্ষ, দুই-চারিটি মধুর মুখ-স্থতি, আর বিদেশী বঁধুর দুই-চার লাইন বিদেশী ভাষায় লিখিত অবোধ্য চিঠি ! . প্রতি সপ্তাহের শেষে সে তাহার চিরপরিচিত জাহাজঘাটে দাড়াইয়া প্রতীক্ষা করিত তাহার স্বামীর চিঠির আশায়। কখনও একখানি পিকচার-কার্ডের নীচে স্বামীর হস্তাক্ষর পাইয়া আনন্দে ছবিখানি বুকে চাপিয়া ঘরে ফিরিত, কখনও খালি হাতে জাহাজখানির দিকে চাহিতে চাহিতে চোখের জল মুছিয়া ঘরে ফিরিত। কালের আবহমান স্রোভের মুখে পৃথিবীর গণনা কোথায় ভাসিয়া যায়। একটির পর একটি বৎসর করিয়া দীঘকাল কাটিা গিয়াছে। মা-সোয়ের জীবন অসংখ্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়া এত দিনে একটু স্থিতিলাভ করিয়াছে। বিদেশী चांभैौष्क शब्रांहेब्राझिल दृरके, किरू डांशग्न झषाञ्चद्र नदউম্বেলিত প্রেমোচ্ছ্বাসে ভাট পড়ে নাই। স্বামীর জাম্বরে, সোহাগে তাহার জীবন, যৌবন পরিপূর্ণতা লাভ করিয়াছিল । কত জাশী, জাকাঙ্ক, কল্পনা, নিত্য নূতন বেশ ধারণ করিয়া তাহার জীবন-নাট্যমঞ্চে দেখা দিত, কিন্তু হায়, জীবনদেবতার আসন যেখানে শূন্ত, সেখানে সব আয়োজনই ব্যর্থ হইয়া যায়। মা-সোয়ের সকল ব্যথার বার্থী ছিল তাহার দিদি মেবেল। সে কেবলই তাহার স্বামীকে বলিত, “ওগো, এমনই ক’রে কি আমার এমন বোনটির জীবনটা ব্যর্থতায় ডুবে যাবে ? ওর এতখানি বুকভরা প্রেম, অনাদরে হেলায় গুকিয়ে যাবে ? কেউ আর ওর সার-জীবনের সাজানো অঘভিালা গ্রহণ করবে না ?” সঙ্গ-প্রফুল্প স্বামী কৌতুক-হাসি হাসিয়া স্ত্রীকে জবাব দিত, “কি করি ভেকেন্সি নেই যে এখন। তুমি অনুমতি দিলে আমি এখনই গ্রহণ করতে রাজী।” মেবেল কপট রাগে উত্তর করিত, “ছেড়ে দিতে পারি না বুকি ? আমি সকল দুঃখ সইতে পারতাম যদি আমার প্রাণের বোনটির মুখে হাসি ফুটত ।” cभावरणब्र भूथद्र कषाझे नङा श्ल। ७कछि भब्रশিশুর জন্ম দিয়া হাসপাতালেই দেহ রাখিয়া সে মায়ের সহিত অনন্তলোকে মিলিত হইল। সান-পো-লিনের শূন্ত ঘরে মা-সোয়ের স্থায়ী আসন মিলিল । স্ত্রীর মৃত্যুর পর শোক তুলিবার জন্য সান-পো-লিন মদ ধরিল। মা-সোম্বে অনেক চেষ্টা করিয়াও তাহাকে বশে রাখিতে পারিল না। ধন-সম্পদ, খ্যাতি, প্রতিপত্তি, পদমৰ্য্যাদা একে একে সব হারাইয়া নিঃসম্বল হইল। যখনতখন মা-সোয়েকে প্রহার করিত, মা-সোয়েই তাহার অধোগতির কারণ এই কথাই তাহাকে বার বার শুনাইত । মা-সোয়ে তাহার অত্যাচার সহিতে না পারিয়া এক এক দিন বাড়ী হইতে পলাইয়া গিয়া নদীর ধারে সেই পুরনো গাছটির ছায়ায় গিয়া বসিত, যেখানে সে তাহার স্বামীর প্রথম দর্শন পায়। প্রতি সপ্তাহে এখনও বিরাট জলযানখানি আসে যায়, কিন্তু কই সে ত আর আসিল না! তবে কি সত্যই সে তাহাকে জন্মের মত ছাড়িয়া গেল ? সে ত শুনিয়াছিল हेशgब्रख छाडि ७भन विश्वजिघांडक श्ध्न न, cन कङ ८णांzरुद्र कां८छ् ग्रंझ रgनिश्वां८छ्, नॉरङ्दब्रां कथंन७ मां बलिम्नाँ मैं:ांकि नेिब्र পলায়ন করে না । কত বড় বড় জাহাজের কাপ্তেনর', उशिरभङ्ग दर्श' ब्लौरक यांफ़ौषब्र कब्रिब्रां निबां, चांद्यौवन ভরণপোষণের ব্যবস্থা করিয়া দিয়া দেশে ফিরিয়া-গিয়াছে,