পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ng$● কেরিণদের গ্রাম মেয়ের নানাবিধ ধাতুর গহন এবং রং-করা লুঙ্গি পরতে ভালবাসে। কেউ কেউ গলায় ধাতু-নিৰ্ম্মিত হান্থলি পরে এবং তার ফলে গল জিরাফের মত লম্ব এবং শক্ত হয়ে যায় । যজ্ঞ ও মানসিক প্রভৃতি বাড়ীর সামান্ত ক্রিয়াকর্থে কেfরণরা নাথ-পূজাই ক’রে থাকে, কিন্তু বিবাহ শ্ৰাদ্ধ প্রভৃতি বৃহৎ সামাজিক ব্যাপারে বুদ্ধের পূজা ও উপাসনা করা হয়। এদের বিভিন্ন সম্প্রদায় বিভিন্ন ভাষায় কথা বলে। অধিকাংশ কেরিণ সৃগাও ভাষাতেই বাক্যালাপ করে । টংথু ভাষার সঙ্গে পো-ভাষার খুব ঘনিষ্ঠ যোগ আছে। যদিও কেরিণদের সঙ্গে টংখুদ্ধের এখন অনেক রকম পার্থক্য দেখা যায়, তবু মনে হয় টংথুরা কেরিণদেরই বংশধর । টংথু নামের অর্থ, দক্ষিণ বাসী । খাটন ব্রহ্মদেশের দক্ষিণে অবস্থিত। সেখানে বাস করার দরুনই ওরা এই নাম পেয়েছে। টংথুরা নিজেদের পাও বলে, ওটা পো-এরই অপভ্রংশ। নিজেদের আদিমবাস সাটুং' বলে,—আর সাটুকে খাটুনের বিকৃত রূপ বলে গণ্য করা হয় । খাটুনে এক সময়ে টংখুজের রাজত্ব ছিল। এদের विउिब ब्रांखांब्र भरथा श्राज७ ‘शिक्ने छैद९ भिकिञ्च' नांभं লোকমুখে শোনা যায়। কিন্তু কালক্রমে এদের রাজ্য যখন ** ६८६ बांग्र डर्षन ७ब्रl झबख्ष झटम्न श्रृंहए dद९ विछिन्न शटन গিয়ে বসবাস আরম্ভ করে । আজ এর সংখ্যায় মাত্র ৪৬ হাজারে পরিণত হয়েছে। সালেনের ধারে পাওয়েতে এরা এখনও সংখ্যায় গরিষ্ঠ । সেখানে বাইশ-তেইশটি গ্রামে টংথুদের বসতি আছে । এর প্রায়ই এক গ্রাম থেকে আর এক গ্রামে উঠে যেতে ভালবাসে । আমাদের দেশের বেদেদের মতই এরাও চিরকাল এক জায়গায় বসবাস করতে ভালবাসে না। টংথুরা 'লুবিয়ে গঙ্গ’ অর্থাৎ তরুণদের সর্দার নির্বাচন করে এবং তার হাতে যথেষ্ট ক্ষমতা দেয়। এরা বৌদ্ধ, কিন্তু নাথ-পূজাও করে । শাণ-রাজ্যে ষে-সমস্ত টংথু বাস করে তার নিজেদের বৈশিষ্ট্য হারিয়ে ফেলেছে । তারা শাণদের মত পোষাক পরে, তাদের ভাষায় কথা বলে এবং শাণ-টংথু ব’লে নিজেদের পরিচয় পৰ্য্যন্ত দেয় । কেরিণ-ছেলেমেয়েদের দেখতে খুব সুন্দর । বেশভূষা এবং প্রসাধনে তাদের বড় চমৎকার মানায় । যদিও পাহাড়ী কেরিগর। জঙ্গল হইতে পাতা সংগ্ৰহ করিতেছে