●8愈 প্রবাসী boss করেন নি যিনি নিজের প্রভাব বিস্তার ক’রে শত খণ্ডে বিভক্ত কেfরণদের একটা সমগ্র জাতিতে পরিণত করতে পারেন। যথোচিত নৈপুণ্য এবং নেতৃত্বের অভাবে এর শক্তিমান হয়েও ভীরু ও হীনবীৰ্য্য । এদের স্বাস্থ্যোজ্জল দেহের দিকে তাকালে মনে হয় না—বল এদের কিছু কম चञांद्रछ । যে-সমস্ত পাৰ্ব্বত্য কেরিণ দাওনা পাহাড় অথবা খামসীমাস্তে বাস করে তারা আবার বিশেষ ক’রেই সকলের সংস্পর্শ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। লোকালয় থেকে বহুদূরে খাকার দরুন বহিজগতের কোন সংবাদ তাদের কানে পৌছায় না। আপনাদের সুবিধা-অসুবিধা অনুসারে তারা কতকগুলি নিয়মকামুনের স্বাক্ট করেছে। তারই সাহাষ্যে প্যাগোডার अछjस्रुद्धं তার নিজেদের পারিবারিক এবং বৈষয়িক দ্বন্দ্ব জাপোষে নিম্পত্তি করে। এর নাথ’ পূজার ভক্ত। এমন কি, যখন আগছকের আসার সম্ভাবনায় ঘর ছেড়ে এরা পালিয়ে যায়, তখনও প্রথমে মুরগীর হাড় দিয়ে নাখ-দেবতার পূজা করে। র্তার সন্ধটি সাধনের পর, তারই পরামর্শ মত অগুঞ্জ বাসস্থান খুঁজতে যায়। এরা যদিও অধিকাংশই নাথের পূজা করে, তথাপি এদের মধ্যে অনেকে একই সঙ্গে নাখ এবং বুদ্ধের উপাসক। কুসংস্কার, লোকালয়-ভীরুতা প্রভৃতি বহুবিধ দোষ থাকা সত্ত্বেও এদের কয়েকটি গুণ আছে। এরা অতিথিবৎসল জাতি । এদের অনেক গ্রামের মধ্য দিয়ে যাবার সময় লক্ষ্য করেছি যে, এরা মুরগী এবং বরাহমাংস এনে আমাদের অভ্যর্থনা করেছে। তাছাড়া এদের বিবাহাদি ব্যাপারে এর গ্রামের সকল লোককে নিমন্ত্রণ ক’রে পানাহারে সাধ্যাকুযায়ী তুষ্ট করে। আগন্ধকের এদের কোন অনুমতি গ্রহণ না করেও বাড়ীর মধ্যে প্রবেশ করতে পারে এবং আপন আপন ইচ্ছানুযায়ী খাদ্যদ্রব্য নিয়ে নিজেকে পরিতুষ্ট করতে পারে। এরা তাতে কোন বাধা দেয় না বরং আনন্দের সঙ্গে সমর্থন করে। এরা খুব স্তায়পরায়ণ, কখনও এদের মধ্যে চুরি জলখেলার জন্ত স্নানের টুল হয় না । মাঠে ফসল কাটার পর, যদি দৈবাৎ তা সময়মত ঘরে নিয়ে আসতে না পারে, তাহলে এরা দুঃখিত হয় না, কারণ তা অপহৃত হবার সম্ভাবনা নেই। এর পুরনো লোহা এবং ইস্পাত দিয়ে বেশ সুন্দর এবং মজবুত বন্দুক প্রস্তুত করে এবং তা বিদেশী বন্দুকের চেয়ে কোন অংশে খারাপ নয়। সেই সব বন্দুক হাতে ক’রে এর যথেচ্ছ বঙ্কপশু শিকার করে বেড়ায়। এদের শিকারে পারদর্শিতার খ্যাতি আছে। ঢাকঢোল বাজিয়ে গান গাইতে ७ब्रां भूव ভালবাসে। অনেকে বলেন, এরা সব সময়েই বিষ্ণ হয়ে থাকে কিন্তু আমাদের তা কখনও মনে হয় নি। এদের
