পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\రిఆe প্রবাসী 。かご88 স্বীকার করিয়া লইলেন কেন ? আসলে অনেক দিন ধরিয়া দেখা যাইতেছিল যে বৈশাখে বৈশাখী মেলা, অক্ষয়তৃতীয়ার মেলা, প্রভৃতি অনেক পুরাতন মেলা থাকায় গুরু নানকের জন্মোৎসবের মেলাটার তেমন স্ববিধ হইতেছিল না। তাই র্তারা কেহ কেহ ভাবিতে লাগিলেন, “কাৰ্ত্তিক মাসে দেওয়ালীর পরে উৎসবটা করিলে কেমন হয় ?” পূর্বেই বলিয়াছি ১৮১৫৷১৬ পৰ্য্যস্তও নানকানা সাহেবে জন্মোৎসব বৈশাখেই অতুষ্ঠিত হইত। কিন্তু ১৮২৩ খ্ৰীষ্টাবো ধে ভাই সন্তোষ সিংহের জন্মসার্থী লিখিত হইল তাহাতে দেখা গেল গুরু নানকের জন্ম কাৰ্ত্তিকে । কিন্তু তিনি নানকের জন্মমৃত্যুর যে সন ও তারিখ দিলেন তাহাতে র্তাহার লিখিত আয়ুর বৎসর মাস দিনের মিল রক্ষা হয় না । যখন বৈশাখ ও কাৰ্ত্তিকের ছন্দ্ব চলিয়াছে তখন লাহোরের সহীদগঞ্জবাসী বিখ্যাত শিখ ভাই হরিভক্ত সিংহের মত .চাওয়া হইল । তিনি একটি কাগজে “বৈশাখ* অার একটি কাগজে “কান্তিক" লিখিয়া গ্রন্থসাহেবের কাছে রাখিলেন। একটি নিরক্ষর শিশুকে বলা হইল তাহার মধ্যে একটি কাগজ উঠাইতে । “কাঞ্জিক” লেখা কাগজটিই নাকি উঠিল । মোট কথা নানা সুবিধা-অসুবিধ ও প্রয়োজনের তাগিঙ্গে বৈশাখ মাস ছাড়িয়া কাৰ্ত্তিকী পূর্ণিমাতেই ঐগুরু নানকের জন্মতিথি এখন হয় অনুষ্ঠিত । গুরু নানক যখন এই জগৎ হইতে বিদায় লইবেন বুঝা গেল তখন সবাই শোকে মগ্ন । তিনি আশ্বাস দিলেন, “হে ভাইগণ, প্রভুর নাম স্মরণ কর, সবাইকেই তো প্রয়াণ করিতে হুইবে•••ষে কেহ এখানে আসিয়াছে তাহাদের সকলকেই তো হইবে যাইতে, বৃথা কর সবাই অহঙ্কার । নানক বলেন, ‘বাবা, তাহার বিলাপই সত্য যে কাদিতেছে প্রেমের स्नश्रु ।' ...সাছিৰু সিমরহু মেরে ভাঙ্গ হে সঙ্গন এহ পইমান 1. এৰৈ আইজা সন্তু কে জাসী কুড়ী কয়হ অহংকারো। নানক রূপ বাবা জাণীঐ ঙ্গে রোৱৈ লাই পিক্সারে । 穩 ( ब्रां★ दछूहश्, जणांइमैोब्र' ।) যাইবার পূৰ্ব্বে গুরু নানক তাহার' ভক্ত শিষ্য অকিঞ্চন ঐঅঙ্গদকেই তাহার স্থানে প্রতিষ্ঠিত করিয়া গেলেন। তাহার মাথায় রাজছত্ৰ দিয়া গুরু নানক তাহাকে আপিন সম্মান জ্ঞাপন করিলেন । গুরু নানকের পুত্ৰ শ্ৰীচাদ ও লক্ষ্মীচাদ উপেক্ষিত হইয়া বড় দুঃখে কহিলেন, “আমাদের গতি কি হইবে ?” গুরু বলিলেন, “ভগবানের উপর নির্ভর কর, তিনিই অভাব পূর্ণ করিয়া দিবেন।” ১৫৯৫ সংবৎ আশ্বিন শুক্লাদশমীতে আদিগুরু ইহলোক হইতে প্রয়াণ করিলেন ו (:ו8 לטtל ) ভক্ত লহণ গুরু অঙ্গদ নামে আপন পদে বিনীত ভাবে সমাসীন হইলেন। লহণকে গুরু নানক অঙ্গদ নাম দিয়াছিলেন। তিনি অঙ্গদের মধ্যে আপনাকে প্রতিষ্ঠিত করিয়া গেলেন । অঙ্গদের অজেই গুরুর আত্মা জীবন্ত রহিল। কাজেই অঙ্গদ প্রভৃতি পরবর্তী সকল গুরুই নিজেদের বাণীতে “নানক” নামেই ভণিতা দিয়া ছন । গুরু নানক তো জন্ম-মরণের অতীত। তিনি পরবর্তী গুরুদের মধ্যে छौवख्। उोड़े उंशजा सक श्वाब्र नभञ्च निख भूतं गड লোপ করিয়া " নামক” হইয়া যান। তাই তাহদের দায়িত্বের আর অন্ত নাই। গুরু নানককে তাহদের সকল সাধনাতে জীবন্ত রাখিতে হইবে। কোথাও দি তাহাদেৱ চুতি ঘটে তাহাতে আদিগুরুর বিড়ম্বনা । * দশ জন গুরু এই ভাবে সাধনা করিয়া গেলেন। কিন্তু নানা কারণে ক্রমে এই ব্যবস্থায় নান ক্রটি দেখা দিল । গুরুর নিয়োজিত লোকের। আপন আপন স্বার্থ ও নীচ কামনাকেই প্রধান করিয়া তুলিলেন । ক্রমে যখন ব্যাপার অসহনীয় হইয়া উঠিল তখন দশম গুরু গোবিন্দ অনেক ধ্যানধারণার পর স্থির করিলেন যে এই ভাবে আর চলে না । পরিশেষে ১৭৫৬ সংবতের (১৬৯৯ খ্ৰীঃ) ১লা বৈশাখ তারিখে তিনি একেবারে নূতন ব্যবস্থা করিলেন । তিনি গুরুর পদ উঠাইয়া দিয়া “খালসা”কেই গুরু করিলেন। খালসা অর্থ হইল পবিত্র মণ্ডলী । সম্প্রদায়ের প্রত্যেক লোকই এই খালসার অংশ। সবাইকে লইয়াই খালসা । সকলে বিশুদ্ধ হইলেই গুরু হয়। গ+ নেতৃত্বের অপূৰ্ব্ব এই দৃষ্টান্ত । কি ভাবে গুরু গোবিন্দ তাহা প্রবর্তিত করিলেন তাহfওঁ চমৎকার। বৈশাখ মাসের নববর্ষের উৎসব উপস্থিত। ●क्र नक्लष्क फे९गाव छांकहेरणन। वर्षtनव ब्रांरज उिनि