পৌষ বিবিধ প্রসঙ্গ—ষন্ত্রেণভাৰক জগদীশ চন্দ্র ෆ්රථ ෂි এ রকম নানা বিষয়ে অনুসন্ধান আরম্ভ করেন, এবং বহুদূর পৰ্য্যস্ত তাহাতে সিদ্ধিলাভ করেন। প্রাণের, জীবনের, ও * * *rtofa (protoplasmo ) roofs, won জড়ের ও জৈব পদার্থের প্রকৃতিগত সাদৃগু, জীব ও উদ্ভিদের প্রকৃতিগত সাদৃশু প্রভৃতি নানা কঠিন প্রশ্ন তাহার গবেষণার वियद्र हिण। उिनि यज्ञख्रिनदौब्र श्रू ब्रश्श खेक्षाकॅन করিতে চাহিয়াছিলেন, তাহার অন্তঃপুরে বিচরণ করিতে চাহিয়াছিলেন। বিশ্বকৰ্ম্মার কারখানার গোপন কথা জানিবার চেষ্টা করিয়াছিলেন। সাধনায় যত দূর সিদ্ধি তিনি লাভ করিয়াছিলেন, তাহা বিস্ময়কর। বস্তু মহাশয়ের গবেষণা ও দর্শন বম্ব মহাশয়ের কোন কোন গবেষণা দার্শনিকদিগের, মনোবিজ্ঞানবিদদিগের জ্ঞানের পরিধিবৃদ্ধির সাহায্য করিয়াছে। ইহা ওঁtহার ঐক্যসাধনা ও ঐক্যপ্রতিষ্ঠা বিষয়ে সিদ্ধির পরিচায়ক। ইহা হইতে ইহাও বুঝা যায়, যে, তিনি বৈজ্ঞানিক না হইয়া দার্শনিক হইবার ইচ্ছা করিলে দার্শনিকদিগের মধ্যেও অগ্রগণ্য হইতে পারিতেন। তাহার ঐক্যসাধনার তিনটি দিকের উল্লেখ করা যাইতে পারে। জনসমাজে প্রচলিত ভাষায় যাহাদিগকে অচেতন-জড়, উদ্ভিদ ও জীব বলা হয়, তাহাদের মধ্যে তিনি সাদৃগু ও সমধর্মিতা আবিষ্কার করেন ; বিজ্ঞানের নানা শাখার মধ্যে তিনি একাত্মতা উপলব্ধি করিয়া বিজ্ঞানের অখণ্ডত্বের আভাস দেন, এবং বিজ্ঞানের ও দর্শনের জগৎ ছুটি যে সম্পূর্ণ পৃথক নহে, তাহাও র্তাহার গবেষণা দ্বারা উপলব্ধ হয়। নানা দিকে এইরূপ ঐক্যের অনুসন্ধান করা এবং তাহার সন্ধান পাওয়া ও দেওয়া বস্থ মহাশয়ের প্রতিভার ভারতীয়ত্বের পরিচায়ক। এই কারণেই হয়ত পাশ্চাত্য বৈজ্ঞানিকদিগকে র্তাহার কোন কোন গবেষণার সত্যতা বুঝাইতে র্তাহাকে কষ্ট পাইতে श्ब्राझिण । জার একটা কারণ, তিনি কোন কোন বিষয়ে ছিলেন - অগ্রদূত, জগনায়ক, পখনিৰ্মাতা (pioneer) । ইহার জাভাস অধ্যাপক বীরবল সাহনীর জগদীশচন্দ্র সম্বন্ধীয় cगथॉष्ठिरड श्रीसच्चा झांडू । छढ़ेद्र नांझ्नैौ दéधांटन सौरुिङ प्रशणि cनांनाहेणैब्र छाब्रडौब डिम छन ८क्रजांब्र ७क छन । fossa zosa, “...it is possible that he was well ahead of the times...” “ago: fsfa ($to সমসাময়িকদিগের অগ্রবর্তী ছিলেন।” যন্ত্রোদ্ভাবক জগদীশ চন্দ্র অনেক বড় বড় বৈজ্ঞানিক অঙ্কের উদ্ভাবিত ও নির্মিত যন্ত্রের দ্বারা গবেষণা করিয়াছেন। বহু মহাশয়কে অনেক বিস্ময়কর এবং অতিসূক্ষ্মপরিবর্তনপ্রদর্শক (like যন্ত্র উদ্ভাবন করিতে ও নিৰ্ম্মাণ করাইতে হইয়াছিল। এখানে কেবল একটির উল্লেখ করিব। তাহার নাম ক্রেস্কোগ্রাফ-বাংলায় বৃদ্ধিমান যন্ত্র বলা যাইতে পারে। এন্সাইক্লোপীডিয়া ব্রিটানিকার মতে এই যন্ত্র অতি সামান্ত বৃদ্ধিকে এক কোটি গুণ বড় করিয়া দেখাইতে পারে—ইহার বৃহদীকরণ শক্তি (magnifying power) to cots; so (ten million times) ভাল অণুবীক্ষণগুলির বৃহদীকরণ শক্তি এখন যন্ত্রনিৰ্ম্মাতারা কত বেশী করিতে পারিয়াছেন জানি না, বোধ হয় দু-তিন হাজার গুণের বেশী হইবে না। কিন্তু বস্থর বৃদ্ধিমান যন্ত্রের বৃহদীকরণ শক্তি এক কোটি গুণ। অর্থাৎ কোন উদ্ভিদ ঋদি রস আকর্ষণ করিয়া এক ইঞ্চির এক-কোটিতম অংশ (ऽतरातराएरा ) बांग्फ़, डांशं श्रण ७३ यजcनषद्देिश्य, ८ष, উহা এক ইঞ্চি বাড়িয়াছে। অতিস্বল্পপরিবর্তনপ্রদর্শক এইরূপ সব যন্ত্রের সাহায্যে আচার্ধ্য বস্থ এমন সব ব্যাপার মামুষের ইঞ্জিয়গোচর করিয়াছেন, স্বাহ পূৰ্ব্বে কখনও কাহারও ইঞ্জিয়গোচর হয় নাই, যাহা অভাবনীয় ছিল । তিনি তাহার বিজ্ঞানমন্দিরে দেখাইয়াছিলেন, মাহুষের দৃষ্টিগোচর করিয়াছিলেন, যে, এক সেকেণ্ডের ভগ্নাংশের মধ্যে গাছ কেমন বাড়িয়া চলিতেছে। তাহা দেখিবার সৌভাগ্য আমাদেরও श्ब्रांछ्णि । এই রকম যন্ত্র তাহার নির্দেশ অনুসারে নিৰ্ম্মাণ করিতে পারে, তিনি এইরূপ স্বনিপুণ এক জন বাঙালী কারিকর পাইয়াছিলেন। অবশু তিনি তাহাকে শিখাইয়া লইয়াছিলেন। কোন এক ব্যক্তি (বৈজ্ঞানিক) অধিক বেতনের লোত্ত দেখাইয়া এই কারিকরটিকে ভাঙাইয়া লইয়াছিল । কিং
