পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ চিন্ময় বঙ্গ 8bجس এখনকার দিনের যুদ্ধের নামে ষে পৈশাচিকতা তাহা জন্ম। পিতার নাম গণপতি, মাতার নাম দেবী। হলায়ুধ এই চারি শ্রেণীর বাহিরে। তাহাকে রাক্ষসযাত্র বলা যায়। ও আদিরস দুই ছোট ভাই। সিংহলে গিয়া রামচন্দ্র বৌদ্ধ হন ও ভক্তিশতক নামে কাব্য রচনা করেন । ছন্দঃশাস্ত্রে বাংলায় জৈন বাংলা দেশ হইতে যে যাত্রীর দল ব্রাহ্মণের মত দেশ ছাড়িয়া বাহির হইয়াছিলেন র্তাহীদের মধ্যে প্রথমেই নাম করা উচিত জৈন সাধকগণের। বৌদ্ধধর্মের পূৰ্ব্বে বাংলা দেশটা জৈনধর্থেই প্লাবিত ছিল। অগণিত সব তীর্থঙ্কর মূৰ্ত্তি বাংলার সর্বত্র দেখা যায়। বাকুড়া ও রাঢ় দেশের নানা স্থানে তাহা এখন ভৈরব ও অন্ত নানাবিধ নামে পূজিত। পাশ্বনাথ পৰ্ব্বত জৈনদের মহাতীর্থ। ইহা তখনকার বাংলারই श्रख*ाँउ ! २8 छन डौर्थकtद्रव्र भt१] २० छनझे ७थांदन নিৰ্ব্বাণ লাভ করেন (পূর্ণচাদ নাহার )। বাকুড়াতে সরাক জাতি শ্রমিকদেরই অবশেষ । বাংলার সস্তান ভদ্রবাহু জৈনদের কল্পস্থত্রের রচয়িতা । কাজেই সারা ভারতে যে জৈনধৰ্ম্ম ছড়াইয়াছে তাহাতে বাংলারও কিছু গৌরব অাছে। এখনও জৈন বহু শব্দ বাংলায় বিশেষতঃ পূৰ্ব্ব বাংলায় চলিত। জৈন লিপির সঙ্গে নাগরী লিপি অপেক্ষা বাংলা লিপিরই অধিক সামঞ্জস্ত ছিল । বাঙালী বৌদ্ধ সিংহলে সিংহলে বৌদ্ধধৰ্ম্ম প্রসারে বাংলা দেশ যথেষ্ট সহায়তা করিয়াছে। বিজয়সিংহের কথা সৰ্ব্বজনবিদিত। খনার বচন বলিয়া যাহার খ্যাতি, সেই খনা নাকি সিংহল উপনিবেশের বঙ্গকস্তা। তবে এইসব কথা জনশ্রুতি মাত্র। আমাদের সকল গল্পের সদাগর-পুত্ররাই ত জাহাজ লইয়া বাণিজ্যে যান সিংহলে । শ্রমস্ত তো সিংহল-রাজকঙ্কা স্বশীলাকে বিবাহ করিয়া দেশে লইয়া আসিলেন । সিংহলের রাজা প্রক্রমবাহুর ( ১২৪০-১২৭৫ ) সময়ে বাংলার বরেন্দ্ৰ দেশ হইতে মহাপণ্ডিত বৈষ্ণব-বংশীয় রামচন্দ্র কবিভারতী সিংহলে যান। তাহার নিজ লিখিত পরিচয়— खांबचांख कूप्लांडवांछि खननौ cमदौछि नांग्रेौ जडी ঐকাত্যায়নবংশঞ্জে গণপত্তিধামান পিতা মে প্ৰভুঃ। সোদর্য্যে চ হলায়ুৰ্যশ গুণিনাবাঙ্গীরসশামুঞ্জেী গ্রামে মে চিরবাটকোহথ বিবুধানন্মে। মুকুন্দাশ্ৰয়ঃ। অর্থাৎ বৈষ্ণব ও পণ্ডিত-বছল চিরবাটিক গ্রামে তার তিনি প্রগাঢ় পণ্ডিত ছিলেন, তাহার স্বরচিত বৃত্তমালা এবং কেদার ভটের বৃত্তরত্নাকরের স্ববিখ্যাত টীকা “পঞ্জিকা" তিনি রচনা করেন। প্রক্রমবাহু রামচন্দ্রকে "বুদ্ধাগম চক্রবর্তী” উপাধিতে ভূষিত করেন। তাহার নাম আজও সিংহলে পূজিত। বৃত্তরত্নাকর পঞ্জিকায় জানা যায় তিনি "গৌড়দেশবাস্তব্য* এবং درa، খ্ৰীষ্টাব্দে তিনি সিংহলে উপস্থিত श्न । বাঙালী তিববতে তিব্বতে প্রাচীনকালে যে বহু বাঙালী গিয়াছেন ডাহা সৰ্ব্বজনবিদিত। দীপঙ্করের নাম আপনাদের সবারই জানা। তিনি ছাড়াও বহু বাঙালী পণ্ডিত সেই দেশে গিয়াছেন। রায়বাহাদুর শরৎচন্দ্র দাস প্রভূতির লেখা, কডিয়ের সাহেবের তিববতীয় গ্রন্থাবলীর রচয়িতাদের নাম-স্বচী দেখিলেই ডাহা বুঝিতে পরিবেন। এখন আমার বন্ধুপ্রবর মহামহোপাধ্যায় বিধুশেখর ভট্টাচাৰ্য, ঐরাহুল সাংকুভ্যায়ন, অধ্যাপক তুচ, ঐশ্বজিতকুমার মুখোপাধ্যায়, শ্ৰীবাহুদেব গোখলে (বিশ্বভারতী), শ্ৰীযুত প্রবোধচন্দ্র বাগচী, ত্রযুত বিনয়তোষ ভট্টাচাৰ্য্য প্রভৃতি পণ্ডিতগণ যে কাজ করিতেছেন তাহাতে আরও বহু নাম জানা যাইবে । কাজেই অামি তিব্বতের কথায় আর আপনাদের ধৈর্ষচ্যুতি ঘটাইব না। বাংলা বহু গ্রন্থ প্রাচীন কালে তিব্বতীয় ভাষায় রূপান্তরিত হইয়াছে, এইটুকু মাত্র এইখানে বলিয়া রাথি । বাঙালী চীনে চীনদেশেও প্রাচীন কালে বহু ভারতীয় পণ্ডিত গিয়াছিলেন, তাহাজের সম্বন্ধে বহু গ্রন্থ লিখিত হইয়াছে। বৃহত্তর ভারতের পরিচয়দাতাগণ র্তাহাজের নাম করিয়াছেন। কাজেই সেই সব নাম করিয়া আপনাদের আর হয়রান করিতে চাহি না । তাহাদের মধ্যে অনেকে যে বাঙালীও ছিলেন তাহ নিশ্চয় । ७छै। c६ नोरञ्चब्र ८खां८ब्रन्त्र यन्नभांन डांश नरक्ष् । १>२8