পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

يسوا حيا8 श्रांधि ऽिब्रमिन cट्रब्रहे थांकजांभ भी ! ७ई कथांछि व्षांख থেকেই তোমাকে জানিয়ে গেলাম।” দেওর-ননদের হস্তময় কৌতুকমাখা অস্তরে আশেপাশে ঘুরিয়া বেড়াইতে লাগিল। এ বাড়ীর ত্রিতলের উপর সবচেয়ে নির্জন এবং সবচেয়ে ভাল ঘরখানি বধূর জন্য নির্দিষ্ট হইয়াছিল। সেখানে তাহার আরাম ও স্বাচ্ছন্দ্যের জন্ত সকল রকম উপকরণই সজ্জিত ছিল। কিন্তু এই সমস্ত আমোদপ্রমোদ কথাবার্তা আদর-উৎসবের মধ্যেও এই ঘরের অধীশ্বর ধিনি র্তাহার লেশমাত্র ছায়া দেখা গেল না । সেই যে কলিকাতায় বাসরঘরে স্বনন্দা তাহার স্বামীর গষ্ঠীর মধুর মূৰ্ত্তি চকিতের মত দেখিয়াছিল তাহার পর তাহাকে আর দেখে নাই কিংবা আলাপ হয় নাই। বিবাহের পরের দিন রাজিতে তাহার ট্রেনে ছিল । সে রান্ত্ৰি কালরাত্রি বলিয়া নববিবাহিত দম্পতীর জন্ত ট্রেনে আলাদা আলাদা কামরা নির্দিষ্ট হইয়াছিল। কালরাত্রিতে পরম্পরের সাক্ষাৎ হইলে বিষময় ফল হয় ; তাই স্বনন্দার শ্বশুরবাড়ী হইতে সেজন্ত কঠোর বিধিনিয়মের ব্যবস্থা হইয়াছিল। তার পর এ বাড়ীতে পদে পদে কত গুরুজন আত্মীয়কুটুম্ব। স্বনদ্বার স্বামী শচীকান্ত আধুনিক কালের আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত যুবক হইলে কি হইবে, এ বাড়ীর হাওয়াতেই অাজয় মানুষ হইয়াছে। সে লাজুক, ভীরু, ত্রস্ত। দিনের আলোয় গুরুজনের সান্নিধ্যে মনের একান্ত কামনাকে সংবরণ করিয়া সে প্রিয়তমার নিকট হইতে অনেক দূরে রহিয়াছে। হৃদয় যদি উতলা হইয়াছে বাহিরে তাহা প্রকাশ হইতে দেয় নাই। ক্রমে সন্ধ্যার তজ্ঞাময় অন্ধকারের যবনিকা পৃথিবীর উপর প্রসারিত হইল । নক্ষত্রখচিত আকাশের মহান নীরবতা সেই ত্রিতলের ছাদে ঘনীভূত হইয়া উঠিল। সারাদিন উৎসবের পর স্বনন্দা শ্রাস্তিতে অবসর হইয়া পড়িয়াছিল। মোহ, মধুরতা এবং একটা নিঃসীম কারুণ্যে তাহার মন কানায় ৰণনীয় ভরিয়া উঠিয়াছে। ভাবী জীবনের অনাস্বাধিত মাধুর্ঘ্য স্মরণে আসিয়া মনকে বিবশ করিয়া তুলিতেছে, অথচ আশৈশবের চিরপরিচিত প্রিয়জনদের পিছনে ফেলিয়া আসিয়াছে, তাহীদের জন্ত সমস্ত মন এক এক বার বেদনায় টন টন করিয়া উঠিতেছে । ইহারই মধ্যে প্রবাসী ఫిలిgg কখন এক সময় হঠাৎ সে অবাক হইয়া দেখিল, বিবাহের আগে সেই ষেদিন লটি আর লতিকারা আসিয়াছিল, সেদিন যেমন দৃঢ়নিশ্চয়তার সহিত মনে হইয়াছিল তাহার বিরুদ্ধে প্রকাও একটা অস্কায় অনুষ্ঠিত হইতেছে, তাহার স্বাধীন সত্তাকে জোর করিয়া নিস্পিষ্ট করিবার যড়যন্ত্র চলিতেছে ;–সে ভাবটা কেমন করিয়া জানি না কখন নিঃশেষে মিলাইয়া গিয়াছে। সে বেদনাবোধও আর নাই । এখন আর স্বনন্দার ঘরে লোকজন নাই। আসন্ন স্বর্ষ্যোয়ের আগে সমস্ত প্রকৃতি যেমন উন্মুখ প্রতীক্ষায় নিথর নীরব হইয়া থাকে তেমনই সমস্ত ঘর নিঃশব্দ নির্জন । ৰখন এক সময় একটা স্নিগ্ধমধুর স্বগদ্ধে মুখ ফিরাইয়৷ সে দেখিল শচীকান্ত খালি পায়ে পিছনে আসিয়া দাড়াইয়াছে, তাহার গলায় মালতীফুলের একটা মালা । সহসা অলঙ্কারের শিল্পনের সহিত স্ত্রী-কণ্ঠের কলহান্ত শোনা গেল। খোলা জানালার ঠিক বাহির হইতে কে বলিল, “ঠাকুরপো, চিরকাল গুনে এসেছি শ্রীরাধাই অভিসারের পথে পা বাড়িয়েছেন । কিন্তু এ যে তোমার অভিসারের বেশ । একালে কি ভাই সবই উণ্টে হয় ?” শচী হাসিয়া বলিল, “দোহাই বৌদি আর জালিও না। সারাদিন কি কষ্ট দিয়েছ, আর কি কষ্টে কাটিয়েছি সেইটে মনে ক’রে এখন একটু দয়া কর।” বাহির হইতে সামুকম্প কণ্ঠে কে কহিল,“সত্যি আমাদের অন্যায় হচ্ছে ঠাকুরপো। আচ্ছ এই চললুম ভাই । আকাশের দিকে চেয়ে দেখ সপ্তমীর টাঙ্গ উঠতে আর বড় দেরি নেই।” কিছুকাল নীরবে কাটিল, শচী একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিল। সুনন্দ যতই হোক কলেজে জাই-এ পর্যাপ্ত পড়িয়াছে, এবং সপ্রতিভ। সে লজ্জিত মূছকণ্ঠে কহিল, “সারাদিন আপনার কি কষ্টে কেটেছে ? ওঁরা বুঝি খুব কষ্ট দিয়েছেন আপনাকে ?” भौ बिबिउ श्हेण, भूथ श्ल ७वा नरव नरक क्लउछ९ श्हेण । कलांदवोद्ब्रव्र ८घांभर्छ। थनाहेब धषभ कथा कशश्व*ि ষে দুষ্টর তপস্তা তাহা তাহার কপালে এত স্বগম হইল দেখিয়া সে কৃতজ্ঞতা অনুভব না করিয়া পারিল না। কেনি