৫০২ প্ৰৰাসী SN988 अक भ७ण८क cणांकफैब्रि कषां छिखांनी कब्रिब्र! खांनिणाश्व ठांद्र दांएँौ कप्लांद्रौ ठिनफैgि, ८ष श्लांटभ अञ्च भांशंtङांब्र वांफ़ौ, নাম গিরধারীলাল, জাতি গাজোতা । উহার এক ছোট ছেলে ছাড়া আর সংসারে কেহই নাই। অবস্থা যাহা অকুমান করিয়াছিলাম অতি গরীব । সম্প্রতি ব্ৰহ্মা তাহাকে ८भलांझ ८मांकांटमद्र व्षांभांञ्चकांद्रौ कर्मकांग्रेौ दशंज कब्रिञ्चांtछ्দৈনিক চার জানা বেতন ও খাইতে দিবে। গিরধারীলালের সঙ্গে আমার আরও দেখা হইয়াছিল, কিন্তু তার সঙ্গে শেষবারের সাক্ষাতের সময়কার অবস্থা বড় করুণ, পরে সে-সব কথা বলিব । অনেক ধরণের মাকুয দেখিয়াছি, কিন্তু গিরধারীলালের মত সাচ্চ মানুষ কখনও দেখি নাই। কত কাল হইয়া গেল, কত লোককে ভুলিয়া গিয়াছি, কিন্তু ধtহাদের কথা চিরকাল মনে আঁকা আছে ও থাকিবে, সেই অতি অল্প কয়েক জন লোকের মধ্যে গিরধারীলাল এক জন । বেলা পড়িয়া আসিতেছে, এখনই রওনা হওয়া দরকার, ব্ৰঞ্চ মাহাতোকে সে কথা বলিয়া বিদায় চাহিলাম। ব্ৰক্ষা মাহাতো ত একেবারে আকাশ হইতে পড়িল, র্তাবুতে যাহার উপস্থিত ছিল তাহারা ই করিয়া আমার মুখের দিকে চাহিল। অসম্ভব । এই ত্রিশ মাইল রাস্ত অবেলায় ফের ! হুজুর কলিকাতার মাস্থ্য, এ অঞ্চলের পথের খবর জানা নাই তাই ७कथा दनिरखtछ्न । म१ थरेिण वाहेtउ-म-पश्रिङ र६ ६ाहेर६ फूविद्र, म-श्छ cथां९त्रांब्रांबिशे श्हेण, घन श्रशिफ़छत्रtजद्र श्रृं५, भांश९-अन ८कांषाe नोहे, दांच दांश्द्रि श्झेरठ পারে, বুনো মহিষ আছে, বিশেষতঃ পাকা কুলের সময়, এখন ভালুক ত নিশ্চয়ই বাহির হইবে, কারো নদীর ওপারে মহালিখারূপের জঙ্গলে এই ত সেদিনও এক গরুর গাড়ীর গাড়োয়ানৰে বাঘে লইয়াছে, বেগী জলের পথে এক গাড়ী চালাইয়া জাসিতেছিল। অসম্ভব, হুজুর। রান্ত্রে এখানে থাকুন, খাওয়া-দাওয়া করুন, যখন দয়া করিয়া च्षांनिब्रांtछ्न भद्रौtवग्न cछब्रां★ । कांण नकारण ड१न शैtद्रস্কুস্থে গেলেই হইবে । • - এ ৰাসষ্ঠী পূর্ণিমার .পরিপূর্ণ জ্যোৎস্বারাত্রে জনহীন পাহাড় জঙ্গলের পথ এক ঘোঁড়ায় চড়িয়া ধাওয়ার প্রলোভন আমার কাছে দুর্গমনীয় হইয়া উঠিল। জীবনে আর কখনও হইবে না, এই হয়ত শেষ, আর যে অপূৰ্ব্ব বন পাহাড়ের দৃগু দেখিয়া আসিয়াছি পথে । জ্যোৎস্বারাত্রে—বিশেষতঃ পূর্ণিমার জ্যোৎস্নায় তাহাজের রূপ এক বার দেখিব না যদি, তবে এতটা কষ্ট করিয়া আসিবার অর্থ হয় ? সকলের সন্দিগ্ধ অনুরোধ এড়াইয়া রওনা হইলাম । ব্ৰঞ্চ মাহাতো ঠিকই বলিয়াছিল, কারো নদীতে পৌছিবার কিছু পূৰ্ব্বেই টক্টকে লাল স্ববৃহৎ স্থধ্যটা পশ্চিম দিক্চক্রবালে একটা অনুচ্চ শৈলমালার পিছনে অন্ত গেল। কারে নদীর তীরের বালিয়াড়ির উপর যখন ঘোড়াহুদ্ধ উঠিয়াছি, এই বার এখান হইতে ঢালু বালির পথে নদীগর্তে নামিব— হঠাৎ সেই সূৰ্য্যাস্তের দৃপ্ত এবং ঠিক পূৰ্ব্বে বহু দূরে কৃষ্ণ রেখার মত পরিদৃগুমান মোহনপুর রিজার্ভ ফরেষ্টের মাথায় নবোদিত পূর্ণচন্ত্রের দৃশু-যুগপৎ এই অন্ত ও উদয়ের দৃপ্তে থাকিয়া ঘোড়াকে লাগাম কৰিয়া দাড় করাইলাম। সেই নির্জন অপরিচিত নদীতীরে সমস্তই যেন একটা অবাস্তব ব্যাপারের মত দেখাইতেছিল— পথে সৰ্ব্বত্র পাহাড়ের ঢালুতে ও ভাঙায়, ছাড়া-ছাড়া জঙ্গল মাঝে মাঝে সরু পথটাকে যেন জুই দিক হইতে চাপিয়া ধরিতেছে, আবার কোথাও কিছু দূরে সরিয়া যাইতেছে। কি ভয়ঙ্কর নির্জন চারি দিক, দিনমানে যা হয় একরূপ ছিল, জ্যোৎস্ব উঠবার পর মনে হইতেছে যেন অজানা ও অদ্ভূত সৌন্দৰ্য্যময় পরীরাজ্যের মধ্য দিয়া চলিয়াছি। সঙ্গে সঙ্গে বাঘের ভয়ও হইল, মনে পড়িল মেলায় ব্ৰঞ্চ মাহাতো এবং কাছারিতে প্রায় সকলেই রাত্রে এপথে একা আসিতে বার-বার নিষেধ করিয়াছিল, মনে পড়িল নন্দকিশোর গোসাই নামে আমাদের এক জন বাখানদার প্রজা আজ মাস দুই তিন আগে কাছারিতে বসিয়া গল্প করিয়াছিল এই মহালিখারূপের জঙ্গলে সেই সময় কাহাকে বাঘে খাওয়ার ব্যাপার। জঙ্গলের এখানে-ওখানে বড় বড় কুলগাছে কুল পাকিয়া ভাল নত হুইয়া আছে—তলায় বিস্তর শুকনে ও পাকা কুল ছড়ান—স্বতরাং ভালুক বাহির হইবারও সম্ভাবনা খুবই। বুনো মহিষ এ বনে না থাকিলেও মোহনপুর জঙ্গল হইতে ওবেলারমত এক-আধট ছটকাইয়া আসিতে কতক্ষণ । সম্মুখে এখনও পনর মাইল নির্জন বনপ্রাপ্তরের উপর দিয়া পখ।
