পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী ??g সৌজন্তের খাতিরেও—অলক রায় লেখার দিয়াও গেলেন না। ইচ্ছা করিয়াই তিনি আমলাকে আঘাত করিলেন, ঠিক বলেছ, এতে আমার ক্ষতি ছাড়া লাভ নেই।’ উত্তর-শেষে অমলার মুখের পানে তীক্ষ দৃষ্টিতে চাহিলেন। কিন্তু অমলার স্বভাব-পাংশু মুখের বর্ণপরিবর্তন তাহার চোখে পড়িল না। সে যেন হাসিবার ভঙ্গীতেই জবাব দিল, ‘তবে এলে কেন ?" এই প্রশ্নে অলকনাথ নিজেই পাংগু হইয়া গেলেন। মুখখানি নামাইয়া আমৃতী-আমতা করিয়া কহিলেন, “কি জান, সব 'কেন'র মানে হয় না। এমনি, খেয়াল আর কি।" অমল শুধু মুছকণ্ঠে বলিল, “তা সত্যি, খেয়াল cठांभांएनब्रड्रे भांनांइ ' चणक ब्राञ्च दब्रिएउ मठ नृ? छूनिम्न श्रमणाद्र भूषब्र পানে চাহিলেন। এত দিন পরে এ-কথার অর্থ কি ? মমলা কি— কিন্তু অমলা ততক্ষণে অবগুণ্ঠন টানিয়া দিয়াছে এবং প্ৰণাম করিবার জন্যই বোধ হয় ইটুে গাড়িয়া বসিয়াছে। पिउँौह यञ्च ८ग कब्रिज न, यदeáन नद्रांश्ब्रां चणक ब्रॉइएक আপন মুখভাব দেখিতে দিল না, ধীরে ধীরে বাহির হইয়া গেল । নিঃশ্বাস ফেলিয়ু অলক রায় বলিলেন, ‘যাক বাচা গেল !" তার পর তাকিয়া ঠেস দিয়া চক্ষু মুদিয়া সেই কুড়ি বৎসর পূৰ্ব্বের কথাই বোধ করি ভাবিতে লাগিলেন। —কি হে অমলাকে দিলে কিছু ? চমক ভাঙিয়া অলক রায় রমেশের পানে চাহিলেন । মুখে-চোখে তার প্রসন্নতা ফুটিয়া উঠিল, কহিলেন, ‘না। অমল বুদ্ধিমতী, নিজের মান-অপমান সে আজও ভোলে নি । রমেশ বলিল, "অভাবের কাছে মান-অপমান । জামায় ত তখন বললে নিজে এসেই চাইবে । এসেও ছিল, কিন্তু চাইল না কেন বুঝতে পারলাম না ।" —তোমায় ঠাট্ট করেছিল ? —না, ঠাট্ট নয়। চোখের জল ফেলে কেউ ঠাট্টা করে ন, অলক। হয়ত লজা সে বলতে পারে নি। সহসা অলক রায় ব্যস্ত হইয়া উঠিলেন, তা হবে। দেখ ত ভাই আমার মাঝি রহমৎ কোথায়? ডাক ও তাঁকে ? S లి8g —কেন ? —আজই আমার কলকাতার ফিরতে হবে, এই রাজিতে। खङ्गव्रि कांछ व्षांदछ । সবিশ্বয়ে রমেশ বলিল, “তুমি চিরদিনই খামখেয়ালী।' —ঠিক বলেছ। খেয়াল আমাদের সাজে বলেই খামখেয়ালী আমি। আর দেরি নয় ভাই, ডাক রহমৎকে । রহমং আসিল এবং ওখানেকের মধ্যেই নৌকা যাত্রার खछ ठब्रांद्रौ श्ल । কেহ জানিল না অলক রায় সন্ধ্যার অন্ধকারে চুপি চুপি কলিকাতায় রওনা হইতেছেন। রমেশের হাত ধরিয়া তিনি গ্রামের মাটি স্পর্শ করিয়াছিলেন, আবার রমেশের হাত ধরিয়াই নৌকায় উঠিলেন। নৌকায় উঠিয়া রমেশকেও উঠাইলেন। বলিলেন, ‘তোমায় একটু কষ্ট দেব, ভাই। এই নৌকা ক'রে আমার সঙ্গে শ্মশান-ঘাটে যেতে হবে একবার ।" -दल कि, ७झे ब्रांtब ? হাসিয়া অলক রায় বলিলেন; ভয় কি । এতগুলো লোক রয়েছি, আর তা ছাড়া সে বড় পবিত্র স্থান ।” অলক রায়ের হালি রমেশের ভাল লাগিল না। পুরা এক দিন তাহার সঙ্গে ঘুরিয়া সে জাপন অতীঃ সিদ্ধির মতলব আঁটিতেছিল—কি করিয়া নিজের ছেলেটিকে অলঙ্ক রায়ের কারবারে ঢুকাইয়া দিবে। আর খেয়ালী অপদার্থটা কিনা এই রাত্রিতেই কলিকাতায় পলাইতেছে। লোকে যাহা বলে মিখ্যা নহে, টাকার কুমীর অলক রায় হাড় কৃপণ। পাছে গরিব-দুঃখী কেহ একটা জাধলা চাহিয়া বসে, সেই ভৰে অন্ধকারে চুপি চুপি পলাইতেছে। তথাপি শেষ চেষ্টা স্বরূপ সে বলিল, “আমলাকে কিছু সাহায্য করা তোমার উচিত, অলক।" अलक ब्रांम्र वांछ् मॉक्लिष्णन । রমেশ অসহিষ্ণু কণ্ঠে কহিল, টাকাটাই জীবনের সব চেয়ে বড় বস্ত নয় ; টাকা সঙ্গে যায় না ।"