মাথ বোন বড় বড় ছাড়ার মত টুপি । টুপির মাঝখানটা চুড়ার মত উচু। রোম্ববৃষ্টির সময় এতে বেশ স্থবিধা হয়। আমাদের দেশের বৈশাখ মাসের প্রচও রোমেও fরকৃশওয়ালার শুধুমাখায় ছোটে। এই রকম টুপির চলন করলে তাদের অনেক কষ্ট কম হয়। পথে ফিরিওরালারা বাকে ক'রে চলন্ত দোকানের মত বড় বড় ঝুড়ি ছু-খারে সাজিয়ে १ाबांबू विकि कब्रtझ । भरजांजिब्रांनब्रां बांफ़ौब्र बाहेरब्र খেতেই বেশী ভালবাসে, তাই বোধ হয় এই ব্যৰসা খুব চলে। এখানে অন্যান্ত জিনিষও বাকেই বেশী বওয়া ॐप्ले ! চীনা বাজারে মাংসের দোকানে ছাল-ছাড়ান ব্যাং ও অন্যান্ত জীব ঝুলছে দেখে গ কি রকম করে, কিন্তু পথে আতপ চাল রান্নার গন্ধ পেয়ে অনেক দিন পরে দেশের কথা মনে হচ্ছিল। জাহাজে ক্রমাগত ময়দী-গোলা-দেওয়া বালি মাছ ইত্যাদি খেয়ে এমন অঙ্কটি হয়ে গিয়েছিল যে নেমে গিয়ে খোজ করতে ইচ্ছা হচ্ছিল কে এমন স্বাগজি ভাত রাধছে। জাহাজে ভাত চাইলে আঠার মত চটচটে এক রকম ভাত পাওয়া যায় বটে এবং মাঝে মাঝে তরকারি সিদ্ধও কিছু জোটে ; কিন্তু দুঃখের বিষয় এ-দুটি একসঙ্গে পাওয়া যায় না। ভাত চাইলে হয় তার সঙ্গে আরও চটচটে মাংসের কারি, নয় জাপানী ঝোল আসে। আর তরকারি আসে বেশীর ভাগ মাংসের চাবড়ার সঙ্গে । একদিন মাত্র শুভক্ষণে ভাত মাখন ও আলু-কুমড়ে-সিদ্ধ একসঙ্গে পেয়েছিলাম । সিঙ্গাপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেনস্ ভারী স্বন্দর। এখানকার মাটি সমতল নয়, বাগানটির ত সমস্তটাই পাহাড়ে পথ । গাড়ী কেবল গড়গড় ক'রে নামে জার ॐ । यष्ठाक ब्रांछांब ७*दाब नमबरे भन्न दद uहेवाब्र বি গাড়ী উপর থেকে গড়িয়ে পড়বে, তার পরেই দেখা যায় পাশ দিয়ে আর একটি সরু রাস্ত নেমে গিয়েছে। বাগানটি সঙ্গে সবুজ, বিলে লাল নীল সাদা কত পদ্ম ফুটে আছে, ** अह्नक ब्रकम कूणe sांब्रि थांबू चांद्रण क'tब चारङ् । এদেশের গাছপালার রং এত স্বম্বর এবং সৰ্ব্বত্রই এমন "কার পথ ও গাছের সারি ষে বাগান থেকে বেরিন্থে এলও আনৰ দুর পর্যন্ত মনে হয় বাগানের মধ্যেই রয়েছি। জাপান ভ্ৰমণ ©oo. দার্জিলিঙের তরকারির বাগানের মত খাৰু খাৰু সৰুজ মাঠ चtनक खाइशंब्रि ¢क्षं पृग्नि, वांकिंजिद्दछब्र भङ अङ ग्रंखैौब्र शब्ल অবশু নামে নি, পাহাড়গুলি ত বেশী উচু নয়। কিন্তু প্রত্যেকটা থাক চওড়ায় দার্জিলিঙের বাগানের চেয়ে অনেক বেশ । এদেশের মালম্বর অধিকাংশই মুসলমান। কিন্তু চীনার ভিড়ে পখে তাদের দেখা প্রায় মেলেই না । মাঝে মাঝে cवर्षलांभ छिंकरभंब्र कांज-क्ब्रां नामt छांभां गाएइ भिद्रभू e মুসলমানী মেয়েদের মৃত মাথায় ওড়নার ঘোমটা দিয়ে ছোট ছোট মেয়েরা হেঁটে স্কুলে চলেছে। কখনও ব৷ একসঙ্গেই ছেলের ও মেয়ের ধাচ্ছে । ইউরোপীয়ানরা যেখানেই রাজত্ব করে সেখানেই দেশের সব চেয়ে ভাল জায়গাগুলি দখল ক'রে নেয়। এখানেও সব চেয়ে উচু উচু জায়গায় প্রকাও সবুজ কম্পাউগুওয়াল মুম্বর বাড়ীগুলি তাদের। জবাফুলের বেড়া দিয়ে জমিগুলি ঘেরা, একে সাহেবদের এলাকা, তাতে এদেশের সাধারণ লোকেও বেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, কাজেই বাড়ীগুলি দেখায় ছবির মত । সিঙ্গাপুরের বাঙালী অধিবাসীদের সঙ্গে ফেরবার পথে আলাপ হয়েছিল, তাদের আতিথ্য ও সৌজন্ত ও অন্তান্ত বিষয়ে পরে লিখব । জাপান যাবার পথে এখানে দেশের কোন মানুষ দেখি নি। পোষ্ট অফিস প্রভৃতি ঘুরে আমরা জাহাজে ফিরলাম, সময় ত বেশ ছিল না । ডাকঘরে নানা দেশের যাত্রী জালে বলে এখানে ছবির কার্ড বিক্রির খুৰ ঘট। ছোট দোকানও আছে, তা ছাড়া হাতে ক’রে নিয়েও দেখিয়ে বেড়ায় বিদেশীদের লুদ্ধ করবার জন্তে । ডাঙা থেকে ফিরে জাহাজে উঠেই দেখলাম সমস্ত ভেকটা কালো পায়জামা-পরা চীনা-মুন্দরীতে ভরে গিয়েছে। গরম দেশে এলেই চীনা জাপানীর কালো হয়ে যায় দেখছি। এতগুলি মেয়ের মধ্যে একটি ছাড়া সবগুলিই আমাদের দেশের মত কালে, চোৱা আরও খারাপ এবং পোকের ও কোনও এই নেই। এরা সবাই জনকয়েক চীনাকে । জাহাজে তুলে দিতে এসেছিল। একটু পরেই সবাই নেমে গেল। খুব, মোট জার নোংরা একটা চীনা খোকাকে নিয়ে Wङीब्र प्र!-बांदांब्रtब्रह्छ cगंज ।
