মাঘ জাপণন ভমণ ©*S খেলায় আমরা স্বদ্ধ যোগ দিতাম, এখন কেবল অফিসাররা খেলছেন, কারণ ঠাণ্ডার সময়ই খেলার সরঞ্জামগুলি যাত্রীদের হাত থেকে বিশ্রাম পায়। ২৫শে জানুয়ারী সন্ধ্যা থেকে খুব ঠাণ্ডা। সবাই বড় বড় ওভারকোট প'রে ডেকে এক পাক ঘুরে এলেন। দুই দিন আগে মাঘ মাসের শীতেও সারারাত পাখা চালিয়ে তবে কেবিনে শোওয়া যেত। এবার দুটো করে, কম্বল গায়ে দিতে হচ্ছে। আগের দিন একটাতেই কাজ চলেছিল । ঠাণ্ডার সঙ্গে সঙ্গে হাওয়ার জোরও বেড়েছে। দরজা জানাল খুলে রাখা যায় না, কেবলই ধড়াম ধড়াম ক’রে পড়ে। হাওয়ার ধাক্ক সামলে দরজা খোলাও শক্ত। রীতিমত যুদ্ধ করে খুলতে হয়। জাহাঙ্গ এত দুলছে যে খাবার থালাও মুখের কাছ থেকে সরে যাচ্ছে। শুধু যে লম্বালম্বি দুলছে তা নয়, পাশের দিকেও দুলছে। ইটিতে গেলে গড়িয়ে এদিক-ওদিক চলে যাবার সম্ভাবনা । আমি অনেক সময় রেলিং ধরে ইটতাম । সিড়ি ওঠা খুব সোজা, এক সিড়ি থেকে পা তোলবামাত্র তলা থেকে ঠেলে আর এক সিড়িতে তুলে দেয়। ২৬শে সকাল থেকেই দিগন্তরেখা চীনা নৌকায় ভরে গিয়েছে। হংকং থেকে তখনও আমরা ৬০৬৫ মাইল দূরে, दन्छेौ-♚किद्र°भग्न ५ब्र ইতিমধ্যেই বার-চৌদ্দটা নৌকা দেখা গেল। তার ভিতর দুই-চারটা জাহাজের কাছে এগিয়ে আসছিল। দূর থেকে পালগুলি ভারি মজার দেখাচ্ছিল। মনে হয় যেন স্বপ্ন দেখছি, কি উপকথায় পড়ছি। পালগুলি বন্ধলের রঙের প্রকাণ্ড প্রকাগু তালপাতার অর্ধপাথার মত । প্রথম দূর থেকে দেখে আমি পাতা দিয়ে তৈরি মনে করেছিলাম, কাছে আসতে কাপড়ের উপর বঁাশের শিরা বাধা বলে বোঝা গেল । ষে নৌকাগুলি তখন দিঙমণ্ডলে উকি দিচ্ছিল তাদের দুটাে ক'রে পাল, একটা নৌকার ঠিক মাঝে ডানার মত, একটা পিছনে লেজের মত। সামনে সরু একটা বঁকানো কাঠ পার্থীর লম্ব। গলার মত ঝুকে আছে। যেন মস্ত বড় বড় সব আজগুবি রাজহংসরা সমূদ্রে সাতার দিতে দল বেঁধে বেরিয়ে পড়েছে । এর সারাদিন সারারাত সমূজে ভাসবে, জেলেরা নৌকায় মাছ ধরে পরদিন সকালে বাড়ী ফিরবে । এখানে মাছের ব্যবসা বড় ব্যবস ; ভাই সমূত্রে জেলেডিঙির খুব ঘটা । এখানে জেলেদের বড় বড় পল্পী আছে পাহাড়জোড়া । চীন দেশের এত কাছে এসে আবহাওয়া, দেশের চেহারা সব কিছুই বদলে গেছে। এত দিনে গরমের আর কোন চিহ্ন নেই। এবার আভি শীতকাল। - : شهر § ‘‘ ۂ . ' . - s مہم’’ *...y, o شده - د: میمه ، ، , ।
- ... * مہیا“ > , , - - ~% --.
..& o * - } :شهر o e চিস্তার সঙ্গী—ঐকিরণময় ধর
