পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

go .- تشکیسم * リダ - 黎 గ్ల h),>-పడ్డ?ఫ్త శ ييبيزنيك وَضَع عَلَتكتيكي يجذي يَعكسية يق 零飞 ĶTÝ jáగ్గళవస్త్రో চীনা বাসনের দোকানে উম্মত্ত যণ্ডের প্রবেশ । জাপান বলে, চীনের রক্ষা ও সংহতি সাধনই নাকি জাপানের আক্রমণের উদেখা । বৎসর বয়স্কের মধ্যে শতকরা ২৫জন, ত্রিশাৰ্দ্ধ লোকদের মধ্যে শতকরা ৩৩ জন লোক নেশায় আসক্ত ৷ এক মুকভেনেই ১• • • নেশার দোকান আছে। এই সব দোকানে অফিঙের প্রস্তুত নানাবিধ নেশার আয়োজন আছে, এবং তার সঙ্গে আছে জুম্বা এবং সৰ্ব্বপ্রকার নৈতিক অধঃপতনের পুরা ব্যবস্থা। উত্তর-পূৰ্ব্ব অঞ্চলে প্রত্যেক কৃষক-পরিবারকে নিয়মিত পরিমাণ আফিঙের চাষ করতে হয় এবং সেজগু কর দিতে হয়, এই কর আফিঙের চাষ না-করলেও অবশুদেয়। চাষীরা এই আফিঙ বাজারে নিজেরা বিক্রয় করতে পারে না, জাপানের সরকারী এজেন্টের কাছে বিক্রয় করতে হয় এবং এই ক্রয়বিক্রয়ের কাজে জাপানের লাভের অঙ্ক মোটা । স্বথস্বৰ্গভূমি মাঞ্চুকুয়োর কথা জাপান চিত্রে প্রচারপত্রীতে নানাভাবে বিজ্ঞাপিত ক’রে থাকে। তবু যে-সকল নিরপেক্ষ বৈদেশিক এই অঞ্চলে ভ্রমণ করেছেন সেই সকল প্রত্যক্ষদশীর বিবরণ থেকে জানা যায় যে বিদ্রোহের ভয়ে এই অঞ্চলের বহু নিরপরাধ লোকের প্রাণদণ্ড হয়ে থাকে এবং জাপানের বিরুদ্ধে যড়যন্ত্র সার্থক না হোক নিঃশেষ হ’তে চায় না। অথচ অধীন অঞ্চলগুলিকে ভূস্বর্গ ব'লে প্রচার করতে জাপান কখনও পরাম্মুখ নয় ; এই প্রসঙ্গে কোরিয়ার কথাও স্মরণীয় ; স্বর্গ ইউরোপের রাষ্ট্রনায়কের জাপানকে বাধাদানের নামে লঘূক্রিয়াদ্বার ফলতঃ জাপানকে আরও উত্তেজিত করিয়া তুলিতেছেন র্তাহাদের ক্ষীণ প্রতিবাদে উন্ট ফলই হইতেছে । ভূমি না বলে তাকে দাসভূমি বলাই শ্রেয়। রাষ্ট্রীয় অধিকার বলতে কোরীয়-সাধারণের কিছুই নেই; চীনের একটি পত্রিকায় প্রকাশিত কোরিয়ার ১৯২৭ সালের বিবরণ থেকে জানা যায় ঐ সময় কোরিয়ার প্রধান প্রধান সরকারী কাজে ২৮,৫• • জাপানী নিযুক্ত ছিল। আর ১৬• • • কোরীয় যারা সরকারী কাজে নিযুক্ত ছিল তার অধিকাংশই ছিল নিম্নস্তরের কাজে । কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন ১৩৪ জন উচ্চপদস্থ কর্মচারীর মধ্যে মাত্র ৫ জন ছিল কোরীয়। মুক্তিকামনা যাতে কোরীয়দের মনে বদ্ধমূল না হতে পারে, এবিষয়ে যারা কম্মিষ্ঠ তারা যাতে নিরাপদে কারারুদ্ধ থাকতে পারে, সে-বিষয়ে জাপানী সরকার যথাবিধি তৎপর। জাপান যদি চীনকে সম্পূর্ণ গ্রাস করতে পারে তবে জাপানী প্রচারপত্রীতে চীনের মুখস্বাচ্ছল্যের ধেমনই লোভজনক বৃত্তাপ্ত ও চিত্র ভবিষ্যতে প্রকাশিত হোক না কেন, চীনাদের পক্ষে ধৈ তা খুব আরামদায়ক হবে না সেটা কল্পনা করা কষ্টকর নয় । Nණු