পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झोड्छन्। ধীরে ধীরে—তার পর জালাপ’ জমিল। গিরিধারী বাবু বলিলেন, খাম—আমাদের বীরেনবাবুর একটা চাকরের দরকার ছিল—দেখি ।-•• পরদিন হইতে রাইচরণ স্যানিটেরিয়ামের বীরেন রায় নামক একটি ভদ্রলোকের অধীনে বহাল হইয়া গেল । লোকটি খাটিতে পারে পশুর মত—প্রস্তুপত্নী আরতি দেবী রাইচরণকে পাইয়া খুনীই হইল । কিন্তু দু-এক দিন যাইতে আবার অসন্তুষ্ট হইল রাইচরণের উপর । রাইচরণ কেবল ভার প্রস্তুর সংসারের কাজ করিয়াই ক্ষাস্ত নয়—সময়মত সারা স্তানিটেরিয়ামটা সে টহল দিয়া বেড়ায়, যাচিয়া অন্তান্ত সংসারগুলির দু-একটি কাজও করে সে । কিন্তু আরতি ইহা পছন্দ করে না । প্রভুপত্নী অসন্তুষ্ট হইলেও শুনিটেরিয়ামের সকলেই কিন্তু রাইচরণের প্রশংসায় পঞ্চমুখ, বিশেষ করিয়া তিন নম্বরের পরিবার। এই পরিবারটির সঙ্গে রাইচরণের ঘনিষ্ঠভা একটু বেশী। সে একটু অবসর পাইলেই তিন নম্বর পরিবারের দরজার কাছে গিয়া ডাকে, কই গো মা !--• তুলসী দেবী এক গাল হাসিয়া বলেন, এল এস রাইচরণ । তুলসী দেবী হয়ত কোনও কাজে ব্যস্ত ছিলেন— রাইচরণ র্তাহাকে রেহাই দিয়া বলে, সরুন মা সরুন আপনি । দিদিমণি কই ? দেখছি নে ষে তাকে । রাইচরণের উক্ত দিদিমণি মুকুল-কুমারী ; স্তানিটেরিয়ামের তরুণ-সমাজে স্বন্দরী বলিয়া তাহার যথেষ্ট খ্যাতি আছে। মূকুল তাহার স্বম্বর মুখ, স্বগঠিত দেহটি লইয়া সেই ঘরে প্রবেশ করে স্বচশিল্পের সরঞ্জাম লইয়া। কদর্ধ্য রাইচরণের দিকে তাহার স্বন্দর দৃষ্টিতে একবার চাহিয়া হাসিয়া বলে, রাইচরণ যে বড় আস্তে জাস্তে কথা কইছ ! —চুপ, চুণ, দিদিমণি ! উনলে আর রক্ষে রাখবে না। দেবী। मृतूल वरण, ८डांभांद्र युनेि श्रङ छञ्च उ च्याण cरून রাইচরণ । বিশেষ ক'রে তোমার মা যখন এতে বিরক্ত ऍन !•०० ԵՀա Գ রাষ্টচরণ সন্ত্রস্ত ভাবে বলে, মা ७थाहन “भा' श्वांटन यांब्रष्ठि ভিন দেশী t(S রাইচরণ অপ্রতিষ্ঠ হইরা বিপ্রভাবে একটু হাসিল— কোনও কথা বলিল না। তুলসী দেবী মুকুলের উপর বিরক্ত হইয়া বলেন, কি বাজে বকিস মুকুল । আরতি ওর ওপরে বিরক্ত হবে কেন । তুই তোর নিজের কাজে বা ত বাপু । মুকুল বলে, আমার কাজটুকু সেরেই আমি যাচ্ছি। দেখ রাইচরণ, তুমি অভ সস্তায় উল কোথেকে আন বল ত । আমাদের চাকর চন্দ্র যে-•• 僉 তুলসী দেবী বাধা দিয়া বলেন, তার গুণের কথা আর বলিস নে বাপু—চোরের ঝাড় । ও জামদের জিনিষপত্র যে-দাম দিয়ে আনে তার চেয়ে অন্ততঃ ছুটে পয়সা সস্তায় রাইচরণ নিয়ে আসে । সমস্ত বাজার-হাট আমি এবার রাইচরণকে দিয়ে আনিবি । भूगूण व८ण, cनझे कथा आभिe ७ वजश् िभां । দেখ রাইচরণ, এই নমুনা নিয়ে যাও—মার কাছ থেকে পয়সা নিয়ে ওটা সময়মত এনে দিও আজ আমাকে ] মুকুলের আদেশে বিগলিত হইয়া রাইচরণ তাহার কদৰ্ধ মুখে বিশ্ৰীভাবে হাসিতে থাকে। তার পর তুলসী দেবীর কাজ মুলতুবি রাখিয়া মুকুলের উল জানিতে বাহির হয়। পথে সাত নম্বরের পরিবারে একবার উকি মারিতে ভোলে না। তাহাকে দেখিতে পাইয়া প্রৌঢ় সতী দেবী বলেন, এস এস রাইচরণ—তোমাকেই খুজিছিলাম।-- রাইচরণের গুণপন ব্যাখ্যা করিতে রত হন সতী দেবী । রাইচরণের মত ভাল ছেলে তিনি জীবনে কখনও দেখেন নাই, এত অনুগত, বিশ্বাসী ; বাড়ীর কৰ্ত্তাদের অপেক্ষাও সে জিনিষপত্র সস্তায় আনিতে পারে••• ইত্যাদি । প্রশংসাবাদ, চাটুবাক্য কাহার না শুনিতে ভাল লাগে । রাইচরণ সবিনয়ে হাত কচ লাইতে কচ লাইতে মৃদ্ধ যুদ্ধ । हांटन । अझ चक्क थडिदान कब्रिञ्च वरज, मां मां-७धन বিশেষ कि:“ 戀 বিশেষ বইকি ! নিজের ট্যাক হইতে পােলা দিয়া ৰে