পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कोर्छन्। কবিকঙ্কণ-চণ্ডীতে প্রাচীন বাংলার চিত্র శ్రీశ్రిసి BBBB BB BBB BBBSBB BBB BBBB DD BBB DBS BBBB BBBBB BB DD gMBD BBBS BDDDBB BDDB BBBB BBB BBBB BBB BBB BBBB BBB BBS BBB গিয়াছে। তাহারা দিব্যি বাহিরের আলোতে বেড়াইয় সুস্থ দেহ-মনে বিরাজ করিতেছে । অবশু, এখনও কোন কোন পাড়াগায়ে মেয়েদের এ-অবস্থা ঘোচে নাই । পোষাক-পরিচ্ছদ ও অলঙ্কার তখন পোষাক-পরিচ্ছদের বাড়াবাড়ি ছিল না। ধুতি চাদর আর পাগই (পাগড়ি ) ছিল প্রধান পোষাক। কোচা লম্বা করিয়া মাটিতে ঝুলাইয়া দেওয়াই ছিল সম্রাস্ত ব্যক্তির লক্ষণ। তখনকার দিনের রীতিই ছিল বড় বড় চুল রাখা । জুতা লোকে খুব কমই ব্যবহার করিত। মাঝে মাঝে গায়ে দিত 'অঙ্গরাখি" । চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে অলঙ্কারের প্রভা আমাদের চক্ষু ঝলসাইয় দেয়। তখনকার অলঙ্কার—চুড়ি, কণ্ঠমালা, গজমতি হার, নূপুর, স্ববর্ণের কড়িমাছি, কুলুপিয়া শঙ্খ । কঙ্কণে ও অঙ্গুরীতে দর্পণ সংযুক্ত ধাকিত। সেকালে কাচুলি দুলভ ছিল ও তাহাতে নানারূপ কারুকার্ষ্য থাকিত । শিশুদের অলঙ্কার ছিল— 釁 বিচিত্র কপাল তটি, গলায় সুবর্ণ কাঠি, কটিতটে শোভে হার কনক শিকলি, পদ যুগে মল বাকি করে ঝলমিলি । অপর পক্ষে এমন দরিদ্র অবস্থার লোকও তখন ছিল, যাহারা পশুর চৰ্ম্ম দ্বারা লজ্জ নিবারণ করিত, শীতে কষ্ট পাহত । খাদ্য সেই সময়কার খাদ্যেরও বৈচিত্র্য ছিল । उषनकांब्र थांना-f5ज्ज, भूफ़ि, थहे, जाफू, चौब्र, ८कमी, দধি, কাঞ্জি বা ভাতের ফেন। কলার বড় মুগ সাউলী, ক্ষীরমোননা ক্ষীরপুলি, নানা পিঠ রান্ধে অবশেষে। এই সকল পিঠার স্বাদ এখনও আমরা পাই । তার পর দুগ্ধের গুড়ে ভিলে মিশায়ে লাউ । দধির সহিত খুদের জাউ । 纖 विष्जि नभारदन ! झरषब्र गब्र निब्राe चरनक बिडेजबा لا و كسدمةb তাহার স্বামীকে উদ্দেশ ৰুরিয়া বfলতেছে— খাওবি তোমাকে হে নবাত আম্ররসে । তখন পাৰেসেরও খুব আদর ছিল । শিম, থোড়, ডুমুর, কাচকল, কচু, বেগুন, শাৰ-সৰুণী প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যাহত। তাহা দ্বারা গৃহস্বেরা “ভাজা, গুক্ত, ঝোল, ঘণ্ট, স্থপ” প্রভৃতি প্রস্তুত কথিত । মাছমাংসেরও কোন অভাব ছিল না। তবে অনেকে দেবদেবীর কাছে নিবেদন করিয়ু খাইত। কবি মুকুন্দরাম চণ্ডী কাব্যের স্থানে স্থানে অনেক মাছের নাম উল্লেখ করিয়াছেন। তখনকার মাছ-কই, চিংড়ী, পুটি, বোয়াল, চিখল আর রোহিত । হরিণ ও ছাগলের মাংসই তখনকার দিনে বিশেষ প্রচলিত ছিল। বাসন-পত্র এই সকল বিচিত্র ব্যঞ্জন রাধিবার জন্য নানা রকম পাত্র ছিল। সেকালের বাসনপত্র—গাডু, ঘটী, ঘড়ী, সর, ইড়ি তামুল সাপুড়, ঝারি, ধুরি, খোরা, পাথর, খাল, বাটি, ডাবর প্রভূতি । অঙ্গপ্রসাধন তখনও এসেন্স, আতর সরল গ্রাম যুবতীদের স্বরুচিকে বিকৃত করে নাই। তাহদের কাছে এ-সব ছিল সম্পূর্ণ অপরিচিত। সিন্দুর তাহাদের কপালে শোভা পাইত আর চুলে তৈল মাখিয় তাহার কবরী রচনা করিত। পায়ে দিত আলভা । সেই জালত। ঘরেই প্রস্তুত হইত। ৰাজল, কুকুম এবং চন্দনই ছিল তাহাদের প্রিয় প্রসাধন । ফুল-ফল বৰ্ত্তমানে আমাদের দেশে যে-সকল ফুলফল দেখিতে পাই, তাহার অধিকাংশই প্রাচীন বাংলার লোকের নানা স্থান হইতে জানিয়া রোপণ করিয়াছিলেন । ইহাঙ্গের মধ্যে এইগুলির নাম করা ধাইতে পারে ঃ– - কদলী, পনস-রম্ভ, তাল, নারিকেল, গুয়া, দাৰ্সি, খৰ্জ্জুর, $भी, फूणनी, भागडी, बाडी, ८णकानि; अङगैौ, भब्रिक, कूण, कूक्लबक, ८कख्की, षाडकी, कब्ररी ० 5चन ।