झोछुञ्म ঠেছে, নীচে স্থির নীল সমুদ্রের বুকে চন্দ্র তারা ও দীপের আলো মিশে আর এক কুহক স্বষ্টি করেছে। সহজে {{চষের চোখ নড়তে চায় না । আমরা ঘুরে যাবার পথে পাহাড়ের গায়ে ঘুমন্ত মৎস্তজীবী পল্লীর উপর চোখ বুলিয়ে গেলাম। সেখান থেকে ছং কং বন্দরের সমারোহ চোখে পড়ে না । জ্যোৎস্নালোকে স্বপ্নের মত অস্পষ্ট একটু সমূদ্র আর উপরে কুঁড়েঘরের স্তুপীকৃত অন্ধকার ছায়া দেখা যায়। মাঝে মাঝে মিট্ মিটু করে দুই-একটি আলো জলছে। ভোর হবার আগেই এরা তিন-চার পালের নৌকা সাজিয়ে মাছ ধরতে বেরিয়ে পড়বে। - হংকং একটি দ্বীপ, এত শীঘ্র একে দেখে শেষ করা যায় না। আমরা হুড়োহুড়ি করে নেমে একটা বড় জাপান ভ্ৰমণ গনাইট পাথর ও সবুজ গাছের মাখা রহস্তময় হয়ে ՊՀն চীনের সমাধিক্ষেত্র হোটেলে আনারসের মত মোটা মোটা চিংড়ি মাছ আর ভাত গেয়ে সত্যি সত্যি দৌড়ে গিয়ে কোনরকমে লঞ্চ ধরলাম। অনেক বছর এত জোরে দৌড়াই নি । তখন লঞ্চ ছাড়তে এক মিনিট বাকী।
