وی با اسb সমূলক ছিল না। আর অন্যান্ত বন্ধুর ? তাহার হতবাল—হয়ত বলিতেছেন, ব্রিটেনের পিরীতি এমনিতর বালির স্বাধ’ ! আসলে কিন্তু ব্রিটিশ পররাষ্ট্রনীতিতে তেমন ওলটপালটও হয় নাই ; যাহা চাপা ছিল তাহাই প্রকাশ্বে এবার স্বীকৃত হইয়াছে। ব্রিটেন তাহার জগৎ-জোড়া সাম্রাজ্য শান্তিতে ভোগ-দখল করিতে চায়, সত্যই সে শান্তির পক্ষপাতী,—দুনিয়ার বিত্তবান লোকেরা কেহই অশান্তি পছন্দ করে না। কিন্তু মুক্ষিল এই যে, যাহারা বিত্তহীন তাহারা ইহা বুঝে না, বিশেষত: যদি তাহাদের আবার গায়ে শক্তি থাকে। ইতালী, জাৰ্ম্মেনী ও জাপান এই শেষ শ্রেণীর—তাহারা সাম্রাজ্য চায়, এবং সাম্রাজ্য নাপাইলে শান্ত হইবে না। এই বলদৃপ্ত জাতির পররাজ্য যখন অপহরণ করিতেছিল তখন ইংরেজ কাৰ্য্যতঃ বাধা দেয় নাই,—নিজের স্বার্থে হাত না-পড়িলে এই সব শক্তিমানদের সঙ্গে কেন সে কলহ করিবে ? ইহার জন্যই জাতিসঙ্ঘ অক্ষম হইয়া গেল, পৃথিবীতে দুৰ্ব্বল রাষ্ট্রগুলি আস্তর্জাতিক মতামতে আস্থা খোয়াইল, সবল রাষ্ট্রগুলি দিনে দিনে সমস্ত নীতি, চুক্তি ও সন্ধিপত্রকে উড়াইয়া দিল, আর অর্ধেক পৃথিবীর প্রভূত্ব করিয়াও আন্তর্জাতিক আসরে ব্রিটেনের কথাবার্তা কাৰ্যকলাপ হইল হান্তকর। ব্রিটেনের এমন সন্মান-লাঘব হইবে তাহা তাহার নিজেরও কল্পনাতীত ছিল। এই দুরবস্থা হইতে তাহার একমাত্র উদ্ধারের উপায় হইল নিজ শক্তি বুদ্ধি। চেম্বারলেন-গবর্ণমেণ্ট বিপুল সমরায়োজন মুরু করিয়া ব্রিটেনের সেই পুনঃপ্রতিষ্ঠারই আয়োজন করিয়াছিলেন, তাহাতে সন্দেহ माझे । किरू डांशझे शनेि जङ, श्ञ उठांश श्हेट्रल ७थम মুসোলিনির বহু পদাঘাত পৃষ্ঠে লইয়া কেন সেই চেম্বারলেন-মন্ত্রিমণ্ডল তাহারই সৌহার্দ্য স্বাক্ষা করিতে গেলেন ? ইহার উত্তর চেম্বারলেন দিয়াছেন—শাস্তি। দ্বিতীয় উত্তর—সাময়িক প্রয়োজন।--অর্থাৎ স্থবিধাবাদিতা। ●वचांनी SN988 কোন কোন ইংরেজ সাংবাদিক ক্লষ্ট হইয়া ইতিমধ্যেই তাহা বলিয়া ফেলিয়াছেন—চেম্বারলেন ব্রিটিশ ক্যাপিটেলের স্বাখ দেখিয়াছেন, ইতালীর সহিত বন্ধুতা ইংরেজ পুজিদারদের কাম্য। তাই যে-ইতালী এমন করিয়া ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকে হান্তাম্পদ করিল, আবিসিনিয়া কাড়িয়া লইল, প্যালেষ্টাইনে বিদ্রোহের ইন্ধন জোগাইল, তাহারই বন্ধুত্ব হইল ব্রিটেনের যাজ, এমন কি তাহাকে অর্থ ধার দিয়া সাহায্য করাও হইল তাহার দায়। পুজিদারের এই দাবিই সমস্ত ব্রিটিশ পররাষ্ট্রনীতির পশ্চাতে এত দিন গোপনে কাজ করিতেছিল। তাই ১৯৩২-৩৩ সনে তৎকালীন পররাষ্ট্র-সচিব সরু জন সাইমনকে আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী টিমসন যখন মাঞ্চুকুয়োব্যাপারে জাপানকে নিরস্ত করিবার জন্য আমেরিকার সহিত একযোগে কাজ করিতে আহবান করেন, তখন সে আহবানে সাইমন সাহেব কর্ণপাত করেন নাই, তাই সমুয়েল হোর ইতালীকে আবিসিনিয়া উপহার দিবার প্রস্তাব করিয়াছিলেন, তাই প্রধান মন্ত্রী চেম্বারলেন নিজ হাতে মুসোলিনিকে পত্র লিখিতে বসিয়াছিলেন ; তাই লর্ড হালিফ্যাক্স জাৰ্ম্মেনীর সঙ্গে মিত্রতার বাণী বহন করিয়া গিয়াছিলেন ও জাৰ্ম্মান উপনিবেশ প্রত্যপণের প্রস্তাব বহিয়া লইয়া গৃহে ফিরিয়াছিলেন। প্রকাশ্বে ব্রিটিশ পররাষ্ট্রনীতি যতই জাতিসঙ্ঘের পক্ষপাতী হউক, এমন কি সাম্যবাদী রুশিয়াকেও এখন স্বপক্ষীয় বলিয়া জ্ঞান করুক, ব্রিটিশ শাসক-সম্প্রদায় বরাবর যেন বুঝিয়াছিলেন যে, ঘটনা-পরম্পরার অনিবার্ষ্য বিবর্তনে তাহাদের ভাগ্য ও সৌভাগ্য দুনিয়াব্যাপী ফাসিস্তশক্তিনিচয়ের উত্থান-পতনের সঙ্গে বিজড়িত হইয়া পড়িবে। তাই যথাসম্ভব ব্রিটিশ গণতন্ত্রের ষষ্ঠনিক অটুট রাখিয়া সেই সমাগত দিনের জন্ত তাহারা প্রস্তুত হইতেছিলেন। যে-কারণে কোনও সমস্যাতেই ব্রিটিশ এত্ব দিন সম্মিলিত কণ্ঠে মাপনার অবিসংবাদিত মত দিতে পারে নাই—জাৰ্শ্বেনী, ইতালী, স্পেন, চীন সব বিষয়েই ইউরোপে অন্তত ব্রিটেন,নিীত হইতে চায়, তাহা ওটেনের মন নেই হেতু বিভক্ত হইয়া পড়িতেছিলহইলে ইউরোপের বাহিরে জাপানের কথা সে স্থিরভাবে তাহার মূল এইখানে। এক দিকে ব্রিটিশ গণতান্ধিকতা ভাবিতে, পারিবে। किरू कृठौध्र ४कछि ७सङ्ग मार्श्– अछ भिरक ८थंगैौध्वांर्थ। डिछिन ब्रांड्रेन्निखांब्र ७हे इन्च ७थन७
