পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/২০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী ১৭শ ভাগ ১ম খণ্ড “সত্যম, শিবম্ সুন্দৰ । “নায়মাত্মা বলহীনে লভ্যঃ ।” এাবণ, ১৩২৪ ৪ৰ্থ সংখ্যা ব্লকম মানুষ ছিলেন না। শ্ৰীমতী এনী বেসান্ট যখন ভারত বিবিধ প্ৰসঙ্গ বধে হোৱাল-প্ৰচেষ্টার সূত্ৰপাত করেন, তখন হইতে ইহার দাদাভাই নওরোজী । সহিত দাদাভাই নওরোজীর আস্তৱিক যোগ ছিল । তিনি মানুষ অনন্ত-পথের যাত্ৰী। এই অনন্ত যাত্ৰা ইহ-আঁীবনেই জানিতেন, তিনি ১৯০৬ খৃষ্টাৰে কলিকাতা কংগ্ৰেসে আরম্ভ হয় । বাহারা মানুষের মত মানুল ভঁাহাদের জীবন সভাপতিরুপে যে স্বরাজের দাবী কারিয়াছিলেন, ইহা কোথাও আসিয়া খামিয়া যায় না, কিম্বা তাহার কতক তাহাই।। মৃত্যুশয্যায় শান থাকিয়াও তিনি পৃথিবীর অগ্ৰসর হইয়া ক্ৰমশঃ পিন্ধাইতে থাকেন না। দাদাভাই সাৰ্ব্বজনিক সংবাদ জানিতে ব্যগ্ৰ ছিলেন। মৃত্যুর পূৰ্যোয় নওরোহ্মী এই শ্ৰেণীর মানুষ ছিলেন। তিনি প্ৰধানতঃ চারিদিন অতান্ত দুৰ্ব্বলতা-বশতঃ তিনি কথা কহিতে রাজনীতিজ্ঞ ও রাজনৈতিক সংস্কারক বলিয়া পরিচিত । পারিতেন না ; কিন্তু সৰ্ব্বদাই জগতের, বিশেষতঃ ভাৱত রাজনীতিক্ষেত্ৰে তিনি বরাবর সুৰকদের মত আশাশীল বধের খবর জানিতে চাহিতেন। তাহার জামাতা যুক্ত এবং অগ্রসর দলের সঙ্গে ছিলেন। রাজনীতিক্ষেয়ে তিনি দাদীনা এবং হার দৌহিত্ৰ ও দোঁহিীগণ তাহাকে খবরের আমাদের দাদা অৰ্থাৎ ঠাকুরদাদা বা দাদা মহাশয়ের মত কাগজ হইতে প্ৰধান প্ৰধান সংবাদ পড়িয়া নাইতেন। ছিলেন । ভারতবাসী সকলকে তিনি ভাই মনে করিয়া হোমল সম্পৰ্কীয় সংবাদ তিনি বিশেষ আগ্রহের সহিত চিরকাল তাঁহাদের হিত-চেষ্টা করিয়া গিয়াছেন । তাহার শুনিতেন । নওরোজী নােমও সাৰ্থক ছিল । তিনি নওরোজ বা দাদাভাই নওরোজী অন্তরে বাহিয়ে খাটি সাধু মাছৰ ন দিনের অগ্ৰদূত ছিলেন, এবং চিরদিন নুতন দিনের ছিলেন । বালো গৃহীত পবিত্র জীবন-বাপনের ব্ৰত তিনি প্ৰতীক্ষা করিয়া তাহা আনয়ন করিবার চেষ্টা করিয়া শেষ দিন পৰ্য্যন্ত কায়মনোৰাক্যে পালন করিয়া সিয়াছেন । গিয়াছেন । ভারতবর্ষের অনেক রাজনৈতিক-সংস্কার-প্ৰাণী মধাবয়সে তাহার একবার কঠিন পীড়া হয় । তখন একজন মধ্যপথে আসিয়া থামিয়া গিয়াছেন; তাহাত্মা হোমালের বহুদশী বিজ্ঞ চিকিৎসক তাহার দেহ পরীক্ষা করিয়া বলিয়া নামে স্তত্ব পান, কিম্বা হয় ত হোমল কথাটা ডাৱতে ছিলেন যে তিনি বরাবর এক্সপ পবিত্ৰ জীবন যাপন করিয়া ছাদের দ্বারা প্ৰথমে খুব ব্যবহুত ও চলিত হয় নাই বলিয়া ছেন, যে, তাহার শরীরের কোন বলে মুণ ধরে নাই, তিনি তাহা ব্যবহার করিতে চান না । দাদাভাই নওরোজী এন দীৰ্ঘজীবী হইবেন । দাদাভাই নওরোজীকে অস্তুৱে সহিত । ।