পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

تمامی مستند: কোন মাসের "প্রবালী"র কোন বিষয়ের প্রতিবাদ বা সমালোচনা কেহ আমাদিগকে পাঠাইতে চাহিলে উহা ঐ মাসের ತ್ವ মধেী BBBBB DDDD DBB BBBBS BB BBB BB BBBBBB BBBS BBBB BBBB BB BBBBBS প্রবাসী”র অtধ পৃষ্ঠার অনধিক হওয়া আবশুক । পুস্তক-পরিচয়ের সমালোচনা বা প্রতিবাদ ল-ছাপাই আমাদের নিয়ম।—সম্পাদক ] “কবি” গত চৈত্রের প্রবাসীতে খ্ৰীযুত হীরেন্দ্রকুমার বন্ধ মহাশয়ের “কবি” শীর্ষক একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হইয়াছে—তৎসম্বন্ধে কিঞ্চিৎ আলোচনা করিতে ইচ্ছা করি। লেখাটিতে পশ্চিম বঙ্গের বিশিষ্ট কবিওয়ালাদের সম্বন্ধে আলোচনা করা হইয়াছে দেখিলাম। সাধারণতঃ তিনি পুৰ্ব্ব বাঙ্গাল ও উত্তর বঙ্গের কবিদের সম্বন্ধে কোনো উল্লেখ করেন নাই । কিন্তু পুৰ্ব্ব ও উত্তর বঙ্গেও যে কবির বিশিষ্ট রূপ প্রকাশিত হইছিল তাহার বখাযথ অনুসন্ধান হইলে এখনও প্রমাণ মিলিবে । বহু মহাশয় লিখিয়াছেন পুরাকালে কবি-গান হইত। কিন্তু উহ। যথার্থ নহে ; কলিকাতাতে বর্তমানে কৰি গান ন হইতে পারে-পূর্ববঙ্গে এখনও এই গানের সমধিক প্রচলন আছে । শ্ৰীশ্ৰীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় С - سیاه" «ሞ y - " - - . হিন্দু-সমাজ কি আত্মহত্য করিবে ? মাসের প্রবাসী পত্রিকায় কাশীধামের এক সভার কথা “হিন্দু هي واد t সমাজ কি আত্মহত্যা করিবে ?” ইতি শীর্ষক প্রবন্ধে প্রকাশিত হইয়াছে। তাহতে পূজ্যপাদ পণ্ডিতপ্রবর শ্ৰীযুক্ত পঞ্চানন তর্করত্ব উক্তি বলিয়৷ যে-কথা প্রকাশিত হইয়াছে তাহার প্রতিবাদ וב অসত্য কথা এই, “শাস্ত্রের মধ্য দিয়া অনুন্নতদিগের الم A অধিকার দিলে শাস্ত্রের মর্য্যাদা নষ্ট হইবে।” ইত্যাদি । À" কাশীধামে ‘আর্য্য সম্মেলন নছে, “আৰ্য্য সম্মেলন” সভার অধিবেশন হয়। তাহাতে পণ্ডিতপ্রশ্বর শ্ৰীযুক্ত পঞ্চানন তর্করত্ব মহাশয় সভাপতি .fছলেন। তিনি মন্তব্য প্রকাশ করেন যে, “শাস্ত্রের, মধ্য দিয়া অমুরতদিগকে অধিকার প্রদান চিরন্তন সদাচার, আমি যে এই অধিকার প্রধান শ্বদ ব্যবহার করিতেছি।--তাছা উন্নতি বিধান অর্থে প্রযুক্ত। যেসকল অনুন্নত জাতির স্বরাপান ব্যভিচার দহ্যতা প্রভৃতি দোষ অত্যধিক ছিল, তাহাদিগের সেই সমস্ত দোষ নিবারণ সদাচারসম্পন্ন সমাজই wপাস্ত্রের মধ্য দিয়াই করিয়াছেন। পানাহারে একাকীরতা উন্নতি বিধান নহে, তাহ শাস্ত্রের মধ্য দিয়te হয় না । শাস্ত্রের মধ্য দিয়া, কথাটা ব্যবহার করিয়া যথেচ্ছ অধিকার দানের ব্যবস্থা করিলে শাস্ত্রের মধ্যাদা ' नहे इहध्व " - ভর্করত্ন মহাশয় কৃত ‘ধৰ্ম্মসিদ্ধাস্ত’ নামক স্মৃতি সংগ্ৰহ ১৩১৩ সালে ৰঙ্গৰাগী শাস্ত্র-প্রকাশ বিভাগে মুদ্রিত ও প্রকাশিত হয়। সৰ্ব্বজাতির উন্নতি বিনির্মুখামীর ভূ-তুং "গুৰু সৰ্ব্বজাতির পূজা-অৰ্চনাটি পদ্ধতি প্রকাশের দুষ্ক তিনি এখনও ব্যস্ত अtछ्न ! তিনি বলেন, শাস্ত্রসিদ্ধ স্বধৰ্ম্মে দৃঢ় ভূক্তিই জাতীয় উন্নতির মূল। শাস্ত্রের মনগড়া ব্যাখ্যা, কল্পিত স্বধৰ্ম্ম, আত্মদ্রোহ এবং छाडि-पिएद्रु प्लेब्रठिद्र হেতু নহে । ক্রীজীব দ্যায়ুতীর্থ নানা জাতির আদর্শ প্রার্থনা বিগত ১৩৩৩ সালের ফাঙ্কন মাসের প্রধানীতে প্রকাশিত শ্ৰীমহেশচন্দ্র ঘোষ মহাশয়ের লিখিত “নান জাতির আদর্শ প্রার্থনা” প্রবন্ধ পাঠ করিয়৷ কিষ্মিন্ত হইলাম। তিনি ইসলাম ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে আলোচনা করিতে গিয়া বলিয়াছেন যে, সমগ্র মুসলমান সমাজে একই প্রার্থন। (নামাজ) ও তাহার অনুবাদ હાર્ફે "আমি নিশ্চয়ই উহার সম্মুখীন হইলাম। যিনি দে এবং পৃথিবী সৃষ্টি করিয়াছেন। আমি কখনও মনে করি লা যে র্তাহার অংশী অাছে। ঈশ্বর অতি মহান... । হে ঈশ্বর, নিঃসন্দেহ তোম৷ হইতেই আমরা সাহায্য ভিক্ষা করিতেছি । তোম৷ হইতেই আমরা ক্ষম। প্রার্থনা করিতেছি এবং তোমার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করিতেছি। আমরা অকৃতজ্ঞ নহি । যাহার। আমার অবাধ্য তাহাদিগের নিকট হইতে দুরে থাকি ও তাহাদিগকে পরিত্যাগ করি। হে ঈশ্বর, আমরা তোমারই অর্চনা করিতেছি। তোমাকেই প্রশিপাত করিতেছি । তোমারই উপাসনা করিতেছি । আমরা তোমারই কৃপভিখারী। তোমারই শাস্তি আমাদিগের তর । নিশ্চয়ই তোমার শাস্তি কাফেরগণের জন্য নির্দিষ্ট ।” কিন্তু উপরোক্ত অনুবাদের নমুনা দ্বারা নমাজের কিছুই বোঝা যায় না। লেখক হিন্দু। ঈসলাম ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে যদি তাহারসম্যক্ জ্ঞান থাকে তবে নমাজ সংক্রান্ত যে কোন প্রমাণিত পুস্তকে দেখিতে পারেন যে, কোরাণুের “স্বরাফাতেহাই" লমাজের প্রকৃত মূলমন্ত্র। অথচ লেখকের অনুবাদগুলির আদ্যোপান্ত অনুসন্ধান করিয়া দেখিলাম ঘুে সেই “স্বরাফাতেহার" অনুবাদটি কোথাও নাই । উচ্চতম আদর্শ প্রার্থন বলিয়৷ নমাজের যে উপরোক্ত অমুৰাদগুলি লেখক দিয়াছেন তাহ। তিনি কোথা হইতে আবিষ্কার করিলেম ও কিরণে অবগত হইলেন যে, ঐগুলিই নমাজের আদর্শ উচ্চতম প্রার্থনা ? এক্ষণে প্রকৃত নমাজ কি, সে-সম্বন্ধে আমরা সংক্ষেপে দুই-একটি কথা বলিতে ইচ্ছা করি। প্রকৃত নমাজ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন বই"