পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬২৪ প্রবাসী—ঞ্জাবণ, ১৩৩৪ [ २१* छोग, sम थ७ পরিত্যক্ত হয়। তাহীতে তাহদের প্রতি নিষ্ঠুরতা ও অবিচার করা হয়, এবং হিন্দুর সংখ্যা কমে। এখন কোন কোন স্থলে ধৰ্ষিত হিন্দুনারী হিন্দুসমাজে স্থান পাইতেছে । আত্মহত্যা ব বেণ্ডাবৃত্তি অবলম্বন করিতে ধর্ষিতা নারীদিগকে বাধ্য করা অপেক্ষা তাহাদিগকে সমাঞ্জে স্থান দেওয়া শ্রেয় ও আবশ্বকৰ্ত্তব্য । নারীনিগ্রহ বন্ধ করিতে হইলে হিন্দুসমাজের অন্তঃপুরে নারীর উপর অত্যাচারীবদ্ধ করিতে হইবে । তাহার এক উপায় শিশুবিবাহ ও বাল্যবিবাহ বন্ধ করিয়া দৈহিক মানসিক ও নৈতিক স্বশিক্ষা দ্বারা বিবাহের পূৰ্ব্বেই নারীদিগের দৈহিক ও মানসিক বল পূর্ণ বিকশিত হইবার স্বযোগ দেওয়া । তাহা হইলে তাহীদের উপর অত্যাচার কম হইবে । অত্যাচারের চেষ্টা হইলে তাহারা বাধা দিতে অধিক সমর্থ হইবে । অন্তঃপুরে নিগ্রহ যে কোন কোন স্থলে মুসলমান ও হিন্দু দুবৃত্তদিগকে অস্তঃপুরিকাদিগকে প্রবুদ্ধ ও প্রতারিত করিবার স্থযোগ দেয়, তাহাতে সন্দেহ নাই। অত্যাচার সহ করিতে না পারিয়া কথন কখন যে হিন্দু অন্তঃপুরিকার আত্মহত্যা করে, তাহার একটা আধুনিক দৃষ্টান্ত সে দিন রেলে মাথা পাতিয়াiন্থটি বধুর আত্মহত্যার চেষ্টা ; একটির মাথা কাট। গিয়া তৎক্ষণাৎ মৃত্যু হয়,অন্তটি গুরুতর আঘাত পায়। হিন্দুমারী রক্ষাকার্ধ্যে খুব বেশী উৎসাহী ও পরিশ্রমী একজন প্রবীণ লোকের নিকট হইতে আমরা জানিয়াছি, যে, তিনি এমন ঘটনার বিষয় অবগত হইয়াছেন, ষে, “বিধবা, এমন কি সধবা হিন্দুনারী আত্মীয়দের অত্যাচার সহ করিতে না পারিয়া স্বেচ্ছায় মুসলমানের সহিত ঘরের বাহির হইয়া গিয়াছে।” মুসলমান ছুবৃত্তদের পক্ষে ওকালতী করিবার কিম্বা হিন্দু সমাজের ঘাড়ে অস্কায় করিয়া কলঙ্কের বোঝা চাপাইবার বিন্দুমাত্রও ইচ্ছা নাই। কিন্তু নারীদের মঙ্গলের জন্ত আমাদের লজ্জা ও কলঙ্কের কথা এই নিমিত্ত বলিতে হইতেছে,বে, হিন্দুর নিজের ঘর সামলানও দরকার; কেবল মুসলমানকে গালি দিলে চলিবে না। অস্তঃপুরে জষ্ঠ্যাচার মুসলমান নারীদের উপরেও হয় ; কিন্তু স্থলবিশেষে অত্যাচতি মুসলমান নারী তালাক দিয়া অত্যাগ হইতে মুক্তি পাইতে পারেন। কিন্তু হিন্দু নারীর সে উপায় নাই। নিরুপায় যে, তাহার প্রতি খুব সহৃদয় খুব স্থায়াস্থগত, খুব শিষ্ট ব্যবহায় করা প্রকৃত ভদ্রতা ও সাত্বিকতার লক্ষণ। এইজন্য নিরুপায় হিন্দু অন্তঃপুয়িকাদের প্রতি ব্যবহার সকল দেশের সকল জাতির নারীদের প্রতি ব্যবহার অপেক্ষ শ্রেষ্ঠ হওয়া উচিত । নারীরক্ষার জন্ত পুরুবের পৌরুত্ব চাই, তাহ নানা কাগজে ও বক্তৃতায় শতশতবার বলা হইয়াছে। নারীরক্ষার জন্ত নারীশক্তির পূর্ণ বিকাশ যে দরকার, তাহাও পূৰ্ব্বে বলিয়াছি। তন্নিমিত্ত অবরোধ-প্রথার উচ্ছেদ সাধন আবশ্যক । তাহার কতকগুলি কারণ আমরা জ্যৈষ্ঠের প্রবাসীতে বিবিধ প্রসঙ্গে উল্লেখ করিয়াছি। সাধারণতঃ ইহা ঠিক্‌ কথা, বে, বেশীর ভাগ সময় ঘরের মধ্যে আবদ্ধ থাকিলে নারীরা জড়সড়ও আত্মরক্ষায় অসমর্থই থাকিবেন : অধিকন্তু তাহার যে পুরুষদের গোভের জিনিৰ এই চিস্তাট। পুরুষদের ও র্তাহাদের মনে একটা প্রধান স্থান অধিকার করিয়া থাকিবে । ইহা আস্তরিক সাত্ত্বিকতা ও বাহ সামাজিক স্বনীতির অমুকুল নহে। এসব কথা বিস্তারিত ভাবে জ্যৈষ্ঠের প্রবাসীতে লিথিয়াছি। পাঠকদের মনে না থাকিলে আর একবার পড়িবেন । পুনরুক্তি করিব না। অবরোধ প্রথা সম্বন্ধে কমাল পাশার মত জ্যৈষ্ঠের প্রবাসীতে অবরোধ প্রথা সম্বন্ধে ঐ সকল কথা প্রকাশিত হইবার পর আমরা, মুস্তাফ কমাল পাশ৷ কেন তুরস্কে পর্দা ও অবগুণ্ঠন প্রথা তুলিয়া দিয়াছেন, তাহার কারণগুলি ইণ্ডিয়ান মেসেঞ্জারে টিট বিট স্ হইতে উদ্ধৃত দেখিয়াছিলাম। তাহ এই – . The wearer of the veil not only feels that she is the incarnation of, virtue and modesty, , but that the women, without the veil are immodest and indecent. The veil, has become a cover for »ಜ್ಜಣ್ಣ which I shall tear to shreds. - he veil is , insanitary. . Very few Turkish women are, ruddyeomplexioned. Hiding their 器 鬣 centuries, they have grown sallow and etaCe(l, My Second, reason for outlawing the veil is moral, In, Anatolia our men, never, saw a woman outside of their own immediate families of Christi Women. I have lived in the European provinces of Turky, where Turkishmen were accustome: ; see a little more of women, and I have lived in