পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ) বিশ্ব-সৃষ্টির রূপ (t& (Energy) বলি তাহার স্বষ্টি ও লয় অসম্ভব। শক্তি কেবল এক অবস্থা হইতে অঙ্ক অবস্থায় রূপাস্তরিত হয় মাত্র। কয়লা পোড়াইয়া আমরা তাপশক্তি পাই। এই তাপশক্তি জলকে তরল অবস্থা হইতে গরম বাষ্পীয় অবস্থায় পরিবৰ্ত্তিভ করে। এই বাপ-নিহিত শক্তিকে নানাপ্রকার ব্যবস্থার সাহায্যে গতিশক্তিতে পরিণত করিয়া রেলগাড়ী চালান হয়। কয়লার তাপশক্তি সমস্তই এইরূপ গতিশক্তিতে পরিণত হইয়া বায় না। তাহার পূর্বেই কিয়দংশ অন্তপ্রকারে রূপান্তরিত হয় ; কিন্তু মোটের উপর এইসব রূপান্তরিত শক্তি ও গতিশক্তি একত্ত্ব করিলে সম্পূর্ণ তাপশক্তির সমান হইবে। এই শক্তির অবিনশ্বরতা বিজ্ঞানশাস্ত্রের একটি মূল কথা। আধুনিক বিজ্ঞান সম্পূর্ণরূপে ইহার উপর প্রতিষ্ঠিত। স্বর্ঘ্যের তাপশক্তি তাহার অন্তর্নিহিত কোন শক্তির রূপান্তর এ সম্বন্ধে স্থির সিদ্ধান্ত এখনও কিছু নাই। এক শ্রেণীর পদার্থ আছে যাহা স্বতঃই বিনাশপ্রাপ্ত হইতেছে। ইহারা ইংরেজীতে (Radioactive) তেজ-বিকিরক বলিয়া পরিচিত। বিখ্যাত রেডিয়াম্ এই শ্রেণীর একটি বস্তু। এইরূপ পদার্থ সম্ভবতঃ স্বর্ধ্যেও আছে । এবং তাহাদের বিনাশও আপনা হইতেই চলিতেছে। কিংবা হয় ত স্বৰ্য্যদেহের প্রচও তাপে তথাকার পদার্থ-সকল ক্রমান্বয়ে তাহাদের আদি অণু-পরমাণু অবস্থা অতিক্রম করিস্থা লয় প্রাপ্ত হইতেছে। পদার্থের সত্তা (mass) এবং শক্তি भूलउः अख्द्रि, हेश्। বৰ্ত্তমান পদার্থবিজ্ঞানের একটি স্বম্পষ্ট ইঙ্গিত। সুতরাং একের রূপান্তরে অষ্ঠের উৎপত্তি স্বাভাবিক। এই রূপান্তরের অবশুভাবিত্ব হেতু পণ্ডিতেরা বিশ্বাস করেন যে, সৌরদেহের বিনষ্ট পদার্থ হইতে উৎপাদিত শক্তির সহিত তাহার তাপশক্তির যথেষ্ট সম্বন্ধ আছে। যেমন পৃথিবী একটি গ্রচ, সূর্ব্যের চারিদিকে বৎসরে একবার ঘুরিতেছে, এইরূপ আরও সাতটি গ্রহ সৌরমণ্ডলে অবস্থিত থাকিয়া প্রত্যেকেই কম বা বেশী সময়ে স্থধ্যের চারিদিকে এক একবার ঘুরিয়া জালিতেছে। কেহই श्ब्रि श्रद्देश भैफ़िाईयां माहे । ऐशरमब्र भाषा छङ्ग, भत्रण, বৃহস্পতি ও শনিকে খালি চোখেই দেখা যায়। বুধ (Mercury) रईiब्र धूब निकट बनिद्रां यषञ्च चांtणांtरू অদৃপ্ত হইয় থাকে। শনিগ্রহ অপেক্ষাও দূরে, সৌরমণ্ডলের প্রায় সীমানার দিকে, ইউরেনাস (Uranus) ও নেপচুন (Neptune) নামে আরও দুটি গ্রহ আছে। দূরবীক্ষণযন্ত্রের সাহায্য ছাড়া তাহাদিগকে কখনও দেখা বায় না। সেইজন্য প্রাচীনের এই গ্রহ দুইটি সম্বন্ধে সম্পূর্ণ অজ্ঞ ছিলেন। ১৬১০ খৃষ্টাব্দের ৭ই জানুয়ারীর রাত্রে ইতালীয় জ্যোতিষী গ্যালিলিও যখন তাহার দূরবীক্ষণ-যন্ত্রের ভিতর দিয়া বৃহস্পতি দেখিতে পাইলেন তখন হইতে জ্যোতিষশাস্ত্রের ইতিহাসে এক নূতনযুগ আরম্ভ হইল। ইউরোপের সৰ্ব্বদেশীয় ধৰ্ম্মযাজকের চোখরাঙ্গানি সত্ত্বেও শীঘ্রই প্রমাণ হইয়া গেল যে, স্বধ্য সৌরমণ্ডলে স্থির হইয়া আছে এবং পৃথিবী প্রভৃতি অন্যান্ত গ্ৰহগণ তাহার চারিদিকে ঘুরিতেছে! শুধু তাহাই নয়। স্বর্য ও তাহার চতুৰ্দ্ধিকে আবর্তমান গ্রহ যেমন একটি সমষ্টি, সেইরূপ পৃথিবী, বৃহস্পতি, শনি প্রভৃতি গ্রহগুলি, প্রত্যেকেই নিজে নিজে কতকগুলি ক্ষুদ্রতর উপগ্রহ, লইয়া, এক-একটি সমষ্টির স্বষ্টি করিয়াছে। চন্দ্ৰ পৃথিবীর চারিদিকে ঘুরিতেছে। ইহা পৃথিবীর একটি উপগ্রহ। এই প্রকার বৃহস্পতি ও শনি প্রত্যেকের ৯টি করিয়া উপগ্রহ আছে—৯টি চন্দ্র বৃহস্পতি ও শনির চারিদিকে ঘুরিতেছে। ইউরেনাস ও নেপচুনেরও নিজ নিজ উপগ্রহ বৰ্ত্তমান । বৃহত্তর সৌরজগতের মধ্যে এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জগতের সমষ্টি একটি বিরাট বিস্ময় । ইহা ছাড়া আরও একটি আশ্চৰ্য্য রকমের শৃঙ্খলা সৌরজগতে বিদ্যমান। দূরবীক্ষণ ও গণিতশাস্ত্রের সাহাষ্যে ক্রমশঃই তাহ আমাদের নিকট স্পষ্টতর হইয়া উঠিতেছে। কোন একটি বস্তকে কেন্দ্র করিয়া অন্ত একটি বস্তু তাহার চারিদিকে দুই প্রকারে ঘুরিতে পারে—ষধ ঘড়ির কাট যেদিকে ঘোরে সেইদিকে, অথবা তাহার উন্টাদিকে। স্বর্ধ্যের চারিদিকে যে-সকল গ্রহ ঘুরিতেছে, উহারা আপন আপন ইচ্ছা অনুসারে দুইদিকের যে-কোন দিকে ঘুরিতে পারিত ; কিন্তু সকলেই যে জল বাধিয়া একদিকে ঘুরিতেছে ইহা একটি আশ্চৰ্য্য ব্যাপার। কেবল তাহা নহে, প্রত্যেকটি গ্রহের উপগ্রন্থগুলিও ঠিক সেইদিকে নিজ निछ अंझाक थशक्4ि. रूब्रिहङरछ् । यtउJक अंश् कि९द! उांशंब्र ७१ॐंश्व सच्ह वांग् क्षे ,गषङिेण (plane)