বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাউলগণ তাহদের সাধনপ্রণালী কাহারও নিকট প্রকাশ করেন। বাউলের নিকট সৰ্ব্বাই গুপ্ত রাখে। নিম্নলিৰিক্ত পুত্ৰকরে উহাদের সাধনপ্রণালী সম্বন্ধে কিছু জানা যায় – ভারতবর্ষার উপাসক-সম্প্রদায়—vঅক্ষয়কুমার দত্ত প্রণীত । বাউল সম্প্রদায়—শ্ৰী নলিনীরঞ্জন পণ্ডিত প্ৰীত । শ্ৰী শিবপ্রসাদ চৌধুরী (as ) খেজুর-গুড় যে মেটে হাড়ী বা কলসীতে গুড় রাখা হয়-গুড় ভরিবার পূৰ্ব্বে ঐ কলসীগুলি ধৌত করত: ষ্ট্রেীত্রে শুকাইয়া লউন—পরে হাড়ী বা কলসীর অভ্যস্তর ভাগে টাটক৷ কলিচু৭ উত্তমরূপে মাখাইতে হইবে, চুণ বেশ শুকাইয়া, ইড়িীর গারে লাগিয়া গেলে গুড় ভরিয়া রাখুন। অখৰ আরও একটু সাবধান হইয়া, হাড়ী বা কলীয় চাকুনার স্ট্রমন্ত চুণ মাখাইয়া, একদম, পত্রিগুলি বন্ধ করিয়াও রাখিতে পারেন। সাধারণ অবস্থায় রাখা গুড় হইতে, এই গুড় ভ অধিক দিন ভাল থাকিবেই, গাজিয়াও উঠবে | 1 শ্ৰী শ্ৰীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় খেজুর-গুড় দীর্ঘকাল ভাল অবস্থায় রাখিবার সহজ উপায় (ইহাতে কেমি রাসায়নিক প্রক্রিয়ার প্রয়োজন নাই) এই—খেজুর গুড়ের কলসীর ভলদেশ গোঁহশলাকার দ্বারায় ছিদ্র করিয়া দিয়া, সমস্ত তরলাংশ বাহির করাই দিবেন। পরে সেই কলসী কোন ওক স্থানে রাখির দিলে এক বা দেড় বৎসর কাল বেশ ভাল অবস্থায় থাকে। ইহা পরীক্ষা করিয়া tनशं हरेब्रांtई । শ্ৰী হরিদাস বসাক { a¢ ) - "কুশীলব কুশীলৰ –পুং ( কুৎসিতংশীলং যন্ত ইতি কুশীল:। কুগতীতিসমাসঃ জগুয়াপি দৃশ্বতে ইতি বঃ। যদ। কুশীলং বাতি গচ্ছতি প্রশ্নোতীতি যাবৎ । বাণ-ক: ) চারণ: ইত্যময়ঃ নটবিশেষ কথকা:ি । ইত্যন্তে। দেশান্তরে কীৰ্ত্তিং প্রচারঃতি যে নটঃ। ইতাকে ईष्ठि छझख्: । ऐछि श्रृंककध्रुश्च: "সর্বপ্রথমে রামের পুত্র কুশ ও লব বাল্মীকি-প্রণীত রামায়ণ গান 藝 প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩৪ [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড করেন. বোধহয় সেইজন্য সঙ্গীত-ব্যবসায়ীদিগের নাম সুশীলৰ

    • 35-م-- গুধনি হইয়াছে।”-প্রকৃতিবাদ অভিধান । স্ত্রী কালীদাস ভট্টাচাৰ্য্য

অযোধ্যাধিপতি মহারাজ রামচন্দ্রেয় পুত্রদ্বয় কুশীলব প্রথম রামান" গান করেন বলিয়া সঙ্গীতব্যবসায়ী, নাটক-অভিনয়কার, চরণ, লট এবং নাট্যশাস্তু-প্রণেতা ভরতমুনিও "কুশীলব এই নামে অভিহিত হইল৷ আসিতেছেন। এইজন্তু নাটকের পত্র-পাত্রীও "কুশীলব" | স্ত্রী গঙ্গাগোবিন রায় ( ૧૪ ) কবিকঙ্কণ চণ্ডী চন্দ্রকোণ নামের সহিত বিষ্ণুপুররাজ চন্দ্রমপ্লের কোন সম্পর্ক নাই। ১৮৮৩ সালের "কলিকাতা রিভিউ” নামক বিখ্যাত পত্রিকায় "ক্রনিকুস অফ চন্দ্রকোণা" নামক একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হইয়াছিল । পুৰ্ব্বে চন্দ্রকোণায় মল্লরাজত্ব ছিল ; সে ৭৭২ শক বা ৮৫১ খৃষ্টাব্দের পূর্ববর্তী। খল্পের মল্ল নামে মাত্র একজন রাজার ( শেষ ) নাম পাওয়া যায়। চৌহানবংশীয় চন্দ্রকেতু নামে একজন নরপতি ৮ পুরীক্ষেত্র হইতে প্রত্যাবৃত্ত হইয়া বৰ্ত্তমান চন্দ্রকোণার সন্নিকটে দেবগিরি নামক জঙ্গলে কিছুকাল ছাউনি করিয়া থাকেন এবং পরে থরের মল্লকে পরাজিভ করিয়া নিজের নামে চন্দ্রকোণ স্থাপন করেন। চন্দ্রকেতু হইতেই চন্ত্রকোণার নামকরণ হইয়াছিল--তাহ৷ জনশ্রুতিতেও এখনও জানিতে ও শুনিতে পাওয়া যায়। ময়ের চন্দ্রকোণা হইতে ২৮২৯ মাইল উত্তরে গির নুতন এবং প্রসিদ্ধ বিষ্ণুপুর মন্ত্ররাজবংশের প্রতিষ্ঠা করে। চত্রকোণার পুর্ব নাম মান বলিয়| জানা যায় এবং মল্লদের সময়ে ঐ নামেই বিখ্যাঙ ছিল DBB BBBB BBB BBB BB DDS BBBB BBDD DDD মহাদেব ও মল্লেখরপুর ( মল্লারপুর লহে ) নামক পত্নী সেই প্রাচীন মল্লদ্বিগের স্মৃতি আজও বঙ্গার রাখিতেছে। বিষ্ণুপুরের মল্লরাজাদিগের চন্দ্রকোণা আক্রমণ বা আয়ত্ত করিবার ইতিহাস পাওয়া যায় না, এবং (চক্রকেতু ) কেতুবংশের পরবর্তী ভানবংশীয় হরিনারায়ণ নামক নৃপতিয় সহিত শ্ৰীনারায়ণ মল্লরাজ-ভগিনীর পরিণয় হইয়াছিল তাহার নিদর্শন ( শিলালিপি) গাওয়া যায়। এই হরিনারায়ণ হরিভানরাজ বণিয় 1 ॐ भू१ीहनषि ब्र'

  • Mitsurus

রবীন্দ্রনাথের চিঠি রবীন্দ্রনাথের “ছিন্নপত্ৰ” বাঙালীর ঘরে ঘরে সমাদর লাভ করিয়াছে। কবির বিভিন্ন সময়ে লেখা বহুসংখ্যক পত্র একত্ৰ চয়ন করিলে সাহি ত্যের দিক্ হইতে তাত যে বিশেষ উপাদেয় হইবে এ বিষয়ে সন্দেহ নাই। এই মনে করিয়া সকলের কাছে আজ আমাদের অমুরোধ, রবীন্দ্রনাথের কোনো চিঠির সংগ্রহ যাহার আছে তিনি যেন তাহ যথাযথ নকল করিয়া তারিখণ্ডন্ধ আমাদের পাঠাইয়া দেন বা কোন মাসিকপত্রে ক্রমশঃ প্রকাশিত করেন । মূল পত্রগুলি কেহ পাঠাইলে তাহা ফেরৎ দিবার সম্পূর্ণ দায়ীত্ব আমরা গ্রহণ করিব ; এবং আপত্তি না থাকিলে পত্রগুলি যাহাঁদের নিকট প্রাপ্ত যথাস্থানে তাহদের নামোল্লেখ থাকিবে । শ্ৰীঅমিয় চন্দ্র চক্রবর্তী বিশ্বভারতী শাস্তিনিকেতন