b-8や ধৰ্ম্মবিশ্বাসই সেই উন্নতির মূল। এর ভিতর দিয়েই রাজাপ্রজার একটা নিকট সম্বন্ধ স্থাপিত হ’তে পারে একথা তিনি ভাল ক’রে বুঝেছিলেন । বৌদ্ধধৰ্ম্মের মত উদার ধৰ্ম্ম নাই । সুতরাং জাপান যদি এই ধৰ্ম্মের ত্রিরত্নকে বরণ ক’রে নেয় তাহলে রাজাপ্রজা সকলে এক সূত্রে আবদ্ধ হতে পারে ও সেইটাকে অবলম্বন ক’রে একটা জাতি গ’ড়ে উঠতে পারে। কোইয়া-সীন বিদ্যামন্দিরের প্রধান দ্বার নুতন শাসন-প্রণালীর আরম্ভেই তিনিই এই মহান আদর্শকে বুঝিয়েছেন । ৫ এই অভিনব শাসনসংস্কারে শো-তোকু কয়েকজন সহৃদয় সহায় পেয়েছিলেন এবং তাদের সাহায্যেই জাতির সংগঠন-কার্য্যে অনেকটা সফল হয়ে যেতে পেরেছিলেন। মৃত্যুর পূৰ্ব্বে তিনি চীনের সঙ্গে আদান-প্রদানের ব্যবস্থা ক’রে জাপানের ভবিষ্যৎ উন্নতির দ্বার উন্মুক্ত করে গিয়েছিলেন। অশোকের মত তার হৃদয় প্রজার দুঃখে কাদৃত। দেশের দুর্দশ দেখে তিনি ব্যথিত হতেন। তাই জাপানের জন্তে তিনি এতটা করতে পেরেছিলেন। সেজন্ত দেশের কাছ থেকে তিনি যথেষ্ট্র প্রবাসী—আশ্বিন, ১৩৩৪
- gi f-f, cst"ti (Jushichi Kempo) si ziew- -tnaপ্রণালীর ( ৬০৪ খৃঃ জং) প্রথম স্বত্রেই তিনি বলছেন
“छममांथांब्र१ ॐक७tग्न नभानब्र कब्रू:ब । श्रीमन-वियप्ग्र उवदर्थ यां५ প্রদান করবে না । ত্রিরত্নকে বুদ্ধ-ধৰ্ম্ম-সংঘকে—ভক্তিভাবে পূজা করবে। ত্ৰিয়ত্বেই চায় জগতে ধর্মের সবচেয়ে বড় আদর্শ । জনসাধারণ যদি এই ত্রিরত্নকে ভক্তি করে তাহ গে তাদের মন সরল হ’বে, তারা সত্যের আশ্রয় নেবে শো-তোকু জনসাধারণকে তিনখানি বৌদ্ধ গ্রন্থ পড়বার আদেশ দিয়েছিলেন—১ । সন্ধৰ্ম্মপুণ্ডরীক সুত্র। ২। বিমলকীৰ্ত্তিDBBBS eS emmB BBBDDDD BB BDDDDDD DDDD ५यश्। - \ \
[ ২৭শ ভাগ, ১ম খ ۔ ۔ ۔ یہی ۔ ........--محی sمجمہ s عحجم****5 م‘ ‘‘T iJJJSAeJAMMABJiAAJMJAAASA SAASAASAAAS অমিদা—অমিতাভ বুদ্ধ ভক্তি ও শ্রদ্ধা পেয়েছিলেন। পরবর্তী যুগের জাপানী বেীদ্ধের অবলোকিতেশ্বরের অবতার বলে তাকে পূজা দিয়েছে । কিন্তু শো-তোকুর কাজ সম্পূর্ণ হতে সময় লেগেছিল। র্তার মহান উদ্দেশ্যের চরম পরিণতি হয়েছিল প্রায় দু'শে বছর পরে । শো-তোকুর চেষ্টায় বৌদ্ধধৰ্ম্ম জাপানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল কিন্তু তাতে নূতন দলাদলিরও স্বষ্টি করেছিল। ধীরে ধীরে জাতির মন গড়ে উঠছিল বটে, কিন্তু রাজকীয় দলের বিবাদ মিটতে অনেক সময় লেগেছিল। এদের দলবিশেষের প্রভাবে বৌদ্ধসংঘেরও কিছু অবনতি হয়েছিল —রাজপুরোহিতের ধৰ্ম্মচর্চা ছেড়ে রাজনীতিতে