প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য ধৰ্ম্মের। আমরা চাই কি—‘মুক্তি’ । ওরা চায় কি— ‘ধৰ্ম্ম । ধৰ্ম্ম-কথাটা মীমাংসকদের মতে ব্যবহার হচ্ছে । ancia are ধৰ্ম্ম কি ? যা ইহলোকে বা পরলোকে 露 . সুখভোগের প্রবৃত্তি দেয়। ধৰ্ম্ম হচ্ছে ক্রিয়ামূলক। ধৰ্ম্ম মানুষকে দিনরাত মুখ খোজাচ্ছে, সুখের জন্য খাটাচ্ছে । মোক্ষ কি ? যা শেখায় যে, ইহলোকের মুখও গোলামী, পরলোকেরও তাই । এই প্রকৃতির নিয়মের বাইরে ত এ-লোকও নয়, পরলোকও নয়, তবে, সে দাসত্ব—লোহার শিকল আর সোনার শিকল । তারপর প্রকৃতির মধ্যে বলে বিনাশশীল সে মুখ থাকবে না। অতএব মুক্ত হতে হবে, প্রকৃতির বন্ধনের বাইরে যেতে হবে, শরীর-বন্ধনের বাইরে যেতে হবে, দাসত্ব হলে চলবে না। এই মোক্ষমার্গ কেবল ভারতে আছে, অন্যত্র নাই। এইজন্য, ঐ যে কথা শুনেছ যে, মুক্তপুরুষ ভারতেই আছে, অন্যত্র নেই, তা ঠিক। তবে, পরে অন্তক্রও হবে । সে ত আনন্দের বিষয় । এককালে এই ভারতবর্ষে ধৰ্ম্মের আর মোক্ষের সামঞ্জস্য ছিল । তখন যুধিষ্ঠির, অর্জুন, দুৰ্য্যোধন, ভীষ্ম, কর্ণ প্রভৃতির সঙ্গে সঙ্গে ব্যাস শুক জনকাদিও বর্তমান ছিলেন। বৌদ্ধদের পর হতে ধৰ্ম্মটা একেবারে অনাদৃত হল, খালি 업
পাতা:প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য - দ্বাদশ সংস্করণ.pdf/১২
অবয়ব