চতুর্দশ পরিচ্ছেদ। :צפ ইতিপূৰ্ব্বে পাঠকগঞ্জ জ্ঞাত আছেন যে যেমন অতুল বাবুর শুীমানামী এক বিশ্বাস পরিচারিকা ছিল, নীরোদ বাবুরও সেইরূপ “नरुत्नुभ"ुगौ ५क लागौ श्नि । शम छू६१ বাটা হইতে বহিষ্টি হই যায়, খাম তখন কোন কধ্যে গিয়াছিল, মুক্তরাং ভূষণায়ুশূহত্যাগের বিষয় সে কিছুই জানিত না। শুামা যখন বাটাতেল্লারি ুক্ষণ মকরের ম। তাহাকে ডাকিয়া বলিল,"বলি ও খাম! তোদের গিরি কোথায় গেল।" নফরের মা পূৰ্ব্বে কখন এরূপ ভাৰে তাহাকে সম্ভাষণ করিত না, আজ সহসা এরূপ প্রশ্নে তাহার বড়ই রাগ হইল, কিন্তু তখন কোন কথা না বলিয়। একেবারে ভূষণার কক্ষে উপনীত হইল। ভূষণ পূৰ্বেই বাট হইতে নিষ্কান্ত হইয়া গিয়াছিলেন, श्डना: धाम! ब्रूयनाहि उक्षांश् ८शिष्ठ न शाश्न। अ११iश्रव দাস-দাসীকে র্তাহার সংবাদ জিজ্ঞাসা করিল। সকলেই এক কথা বলিল। গুহারা বলিল, “ছোটম অঙ্গ বেলা চুই প্রহরের পর বাড়ী থেকে বেরিয়ে কোথায় চলে গেছেন।” এই সংবাদ জানিবার জন্তই সে সতীশকে ডাকিয়াছিল। . সতীশকে নিকটে ডাকিবীর আরও একটী কারণ ছিল। ধে দিন দিল্লী হইতে নীরোদ বাবুর নামে একখানি পত্র আইসে, সে দিন সে গুপ্তভাবে নীরোদ বাবু ও র্তাহার সহধৰ্ম্মিণী মোহিনী এই উভয়ের পরামর্শ শুনিয়াছিল। সেই কথা শুনিয়া অবধি খাম মোহিনীর স্বয় সকলই বুঝতে পরিয়াছে। সেই দিন হুইতই শুমা সঙ্গীশকে আপনার নিকট হইতে অন্ত কাহার ও কাছে যাইতে দি চনা। আজ কোন কাৰ্য্য উপলক্ষে বহিরে যাওয়াতেই ’ মোহিনী সতীশকে নিকটে পাইয়াছে। শুমাথাকিলে তিনি কখনই তাছাকে পাইবেন না। ভবিয়া সাজই অতীঃসিদ্ধির সুযোগ খুঞ্জিল।
