পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, প্রেম-ভক্তি ᎿᏉ☾ AS AMAMAMMMMAMAAA SAAAAA AAAAMAMA AMMMMMMAMMMAMMA AMMMMAAA AAAA AAAA SAAAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAAMMMM ভাবনাতেই তাহার হৃদয় ভরিয়া যায়। আপন ভুলিয়া, সৰ্ব্বস্ব দিয়া পত্নী পতিকে পূজা করিয়া থাকে । তাহার জীবন, যৌবন, রূপ, রস, আহার, বিহার সমস্তই তখন স্বামীর জন্ত । তাহার আব্দার, তাহার অভিমান, তাহার ধৰ্ম্ম-কৰ্ম্ম, সমস্তই স্বামীর জন্ত । এমন হৃদয়ে হৃদয়ে, প্রাণে প্রাণে, ত্বচে ত্বচে, অণু অণুতে সম্বন্ধ আর কোথায় ? স্ত্রী স্বামীর ছায়ার দ্যায়—কায়া যে কাজে রত, ছায়াও তাহাই করিয়া থাকে। স্বামী যাহাতে সুখী, স্ত্রী পৰ্ব্বাস্তঃকরণে তাহাই করিয়া থাকে। একদণ্ডের বিরহ অনন্ত যাতনা প্রদান করিয়া থাকে,-একটু মুখের অবহেলা થઃ প্রলয়ের আগুন স্বষ্টি করিয়া দেয়, ডাকিয়া একটু সাড়া না পাইলে নয়নাসারে দৃষ্টি রোধ করিয়া বসে, অষ্ঠের সহিত হাস্ত পরিহাস করিতে দেখিলে অভিমানের অনলে দগ্ধ হইয়া যায়। মুহূর্তের বিরহে জগৎ শূন্ত-অগ্নিময় বোধ হয়। প্রাণ কেবল উধাও হইয়া—“সে আমার কোথায় বলিয়া প্রাণের ভিতরে প্রাণ লুটিয়া কাদিতে থাকে। এই স্ত্রীর ভালবাসা —স্ত্রীর প্রেম লইয়া জীব ভগবানকে ভাল বাসিলে—এইরূপ প্রেম তাহাতে অর্পণ করিলে, জীব তাহাকে লাভ করিতে পারে। তাই অন্তান্ত ভাব হইতে মধুরভাব শ্রেষ্ঠ । এই মধুরভাবে প্রেমিক আর প্রেমিকার একাত্ম সম্পাদিত হয়, সুতরাং আপন হইতেই সমাধির অবস্থা আসিয়া পড়ে। ক্রমে গাঢ়তর সমাধির অবস্থায় চিত্তের বিক্ষেপ একেবারে দূরীভূত হইয়া যায়; তখন ত্রিগুণাত্মিকা বুদ্ধির রজঃ ও তমের আবরণ প্রায় কাটিয়া যায়, সত্ত্বগুণ অতি প্রবল ভাবে জাবিভূত হইয় উঠে এবং যতই সত্ত্বগুণের প্রবল অবস্থা হয়, ততই প্রজঃ ও তমো ক্ষীণ হইয়া পড়ে; ক্রমে ঐ অবস্থার আরও গাঢ়তা প্রাপ্ত হইলে রজস্তমে একেবারে অভিভূত হইয় পড়ে, আর উহাদের অস্তিত্বের উপলব্ধিই হয় না। তখন সৰ্বগুণের অতীব উদ্দীপিত অবস্থা হয়, সেই সময়ে বুদ্ধি