মদনমোহন চট্টোপাধ্যায় বংশ । २३९-(ऐ} কথা প্রসঙ্গে তাহারা নিজেদের জন্য স্বতন্ত্র আবাসের কোনও ব্যবস্থা করিতে সমর্থ হইয়াছেন। কিনা জিজ্ঞাসা করেন এবং যখন শুনিলেন যে তখনও পৰ্য্যন্ত কোনও ব্যবস্থা করা হয় নাই, তখন পুত্রদের উপদেশ দেন। যে চিরদিন পর গৃহবাসী থাকা গৃহস্থ ধৰ্ম্মের বিরোধী। তখন আবাস বাটী নিৰ্ম্মাণ করিতে মদন মোহন মনস্থির করেন এবং মাতুল দ্বারকানাথকে তাহা জানাইলে তিনি তঁাহাব বাটীর দক্ষিণে ঠাহার যে সাড়ে দশ কাঠা জমি ছিল তাহাতেই মদনমোহন ও চন্দ্রমোহনকে নিজেদের আবাস বাটী নিৰ্ম্মাণ করিতে মৌখিক অনুমতি প্ৰদান করেন । DBBBDB gD DDkB DDB BB DDBB BBDD DDBBDD D uYS মোহনকে এই ভূমির একখান দান পত্ৰ লিখিয়া দেন। এই ভূমি ব্যতীত মদনমোহন ও চন্দ্রমোহন দ্বারকানাথ ঠাকুরের উইলের নির্দেশ মত র্তাহার BBD DuDuDuD DDBBD DB BKDD D KBBDDBS BBD DDD এবং ষোল বৎসর অপেক্ষা করিয়া ইং ১৮৬২ সালে শুই মার্চ তারিখে বিনা মুদে ঠাহারা মাত্র দশ হাজার টাকা লইয়াছিলেন। মদনমোহন ও চন্দ্ব মোহনকে মাতুল দ্বারকানাথের দান উপরোক্ত ভূমিতেও এই দশ ছাজার টাকায় পৰ্য্যবসিত হইয়াছিল। দ্বারকানাথ ঠাকুরের ভূমির পার্শ্ববৰ্ত্তী অন্যান্য ভূম্যধিকারীদের নিকট BBBDB BDDDBBDB BBD S zDBBDD DD DBDD DBBDBD DBB DBtLDL সালের ৩রা অগ্রহায়ণ তারিখে বাস্তুষাগ করিয়া মদনমোহনের ভদ্রাসনের পত্তন হয়। দ্বার কানাথ ঠাকুরের জমির অব্যবহিত পুৰ্ব্বদিকে কোনও বারবণিতার একটী দ্বিতল বাটী ছিল । তাহ মদনমোহন তখন সংগ্ৰহ করিতে পারেন নাই। বহু বর্ষ পরে এই দ্বিতল বাট্রও মদনমোহন ক্রয় DBBB YYDDDO DDBY DBD DBB EB0 B DBDt SLS পুষ্করিণী আছে, সেখানেও তখন জোড়াসাঁকোর সিংহ বাবুদের ও ফকির সাহার বন্তি ছিল। ইহাও বহু বৎসর পরে মদনমোহন ক্ৰয় করিতে সমৰ্থ
